বাংলাদেশ: মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে। জাতীয় পতাকার অবমাননা করেননি চিন্ময় দাস। যেখানে বাংলাদেশের পতাকা ছিল বলে দাবি করা হচ্ছে, তাতে আসলে পাকিস্তানের প্রতীক ছিল বলে উল্লেখ করলেন চট্টগ্রামের বাসিন্দা মিঠুন দে। তাঁকেও দেশদ্রোহিতার মতো মামলায় মিথ্যাভাবে ফাঁসানো হচ্ছে বলে দাবি করেছেন তিনি। TV9 বাংলার মাধ্যমে ভারত সরকারের কাছে এই বিষয়ে আর্জি জানিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশের ইউনূস সরকার পরিকল্পিতভাবে আক্রমণ করছে বলে দাবি করেছেন সচেতন সনাতনী নাগরিক সমাজের মুখপাত্র মিঠুন দে। ওই ব্যক্তি জানান, একই জায়গায় দুটি পৃথক স্ট্যান্ডে ছিল জাতীয় পতাকা ও জয় শ্রীরামের পতাকা। ওই ব্যক্তির আরও দাবি, আসলে ওটা জাতীয় পতাকা ছিল না। তদন্ত করতে দিয়ে দেখা গিয়েছে, পাকিস্তানের সিম্বল (প্রতীক) দেওয়া পতাকা।
ক্যামেরার সামনে মিঠুন দে বলেন, “আমরা প্রাণভয়ে লুকিয়ে আছি। এই সরকারের আমলে সনাতনীদের ওপর হামলা বাড়ছে। তবে, আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব। মৌলবাদী শক্তি বাংলাদেশের সাধারণ মুসলিম সমাজকে ভুল বোঝাচ্ছে। আমরা ভারতের সহায়তা চাই। আমরা ট্রাম্প সরকারের গোয়েন্দা প্রধানকেও অনুরোধ করব তাদের প্রতিনিধি দল পাঠাতে।”
বাংলাদেশের ওই বাসিন্দা চাইছেন, ভারত এবং ইউনূস সরকারের প্রতিনিধি নিয়ে তদন্ত হোক। তাতেই বোঝা যাবে পরিকল্পিতভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে। চট্টগ্রামের আইনজীবী খুনেও মৌলবাদীরা জড়িত বলে দাবি করেছেন ওই ব্যক্তি।