AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Maldives: ভারতের বয়কটে ধাক্কা খেয়েছে পর্যটন, দাবি মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের

Maldives: মহম্মদ নাসিদ জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বড় সমর্থক তিনি। ভারতের এসে মোদীর সঙ্গে দেখাও করেছেন তিনি। যাঁদের জন্য বিতর্কের সূত্রপাত, তাঁদের সরিয়ে দিয়ে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ভাল কাজ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। তিনি বলেন, 'আমরা বিতর্ক সরিয়ে আগের সম্পর্কে ফিরে যেতে চাই।'

Maldives: ভারতের বয়কটে ধাক্কা খেয়েছে পর্যটন, দাবি মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের
ফাঁকা মলদ্বীপ।Image Credit: Pixabay
| Updated on: Mar 09, 2024 | 9:14 AM
Share

মলদ্বীপ: প্রধানমন্ত্রীর লাক্ষাদ্বীপ সফরের পর যে বিতর্কের সূত্রপাত হয়, তার জেরে প্রভাব পড়েছে মলদ্বীপের পর্যটনে। সম্প্রতি এমনটাই বলেছেন মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নাসিদ। এই অবস্থার যে মলদ্বীপের জন্য উদ্বেগের, সে কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি। মলদ্বীপের মানুষের তরফ থেকে ভারতের কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন তিনি। সম্প্রতি ভারতে এসেছেন মহম্মদ নাসিদ। সেই সফরেই সংবাদমাধ্যমের সামনে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। নাসিদ আরও জানান, মলদ্বীপের মানুষ এখনও চায় যে ভারতীয়রা সেখানে যাক।

এএনআই-কে সাক্ষাৎকারে মহম্মদ নাসিদ বলেন, “মলদ্বীপের ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। আমি এই বিষয়টা নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। মলদ্বীপের মানুষও এ নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন। আমরা চাই ছুটি কাটাতে ভারতীয়রা মলদ্বীপে আসুন। আতিথেয়তায় কোনও প্রভাব পড়বে না।”

তিনি আরও জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বড় সমর্থক তিনি। ভারতের এসে মোদীর সঙ্গে দেখাও করেছেন তিনি। যাঁদের জন্য বিতর্কের সূত্রপাত, তাঁদের সরিয়ে দিয়ে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ভাল কাজ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমরা বিতর্ক সরিয়ে আগের সম্পর্কে ফিরে যেতে চাই।’

সম্প্রতি TV9 নেটওয়ার্কের কনক্লেভে অংশগ্রহণ করে এই একই উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী মারিয়া আহমেদ দিদি। সম্প্রতি ভারত ও মলদ্বীপের সম্পর্ক নিয়ে টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে, তা যে তিনি ভাল চোখে দেখছেন না, সে কথা বুঝিয়ে দিয়েছেন এই প্রাক্তন মন্ত্রী। তিনি জানান, প্রতিবেশী দেশ তথা ভারতের সঙ্গে বরাবরই সুসম্পর্ক রেখে চলতে চেয়েছে মলদ্বীপ। কিন্তু তার উল্টো পথে হাঁটছে বর্তমান মুইজ্জু নেতৃত্বাধীন সরকার।