
আমেদাবাদের বিমান দুর্ঘটনার পর বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিমান নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। আর এর পরই কেন্দ্রীয় সরকারের একটি সূত্র বলছে, এই ড্রিমলাইনার বিমানের সম্পূর্ণ ফ্লিটটাকে বসিয়ে দেওয়া হতে পারে। সূত্র আরও বলছে যে এই বিমানগুলোর সেফটি রিভিউ করা হতে পারে, আর সেই কারণেই বসিয়ে দেওয়া হতে পারে এই বিমানগুলোকে।
উল্লেখ্য, আমেদাবাদে দুর্ঘটনার কবলে পড়া ড্রিমলাইনার বিমানটিতে ২৪২ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে ১ জনই মাত্র বেঁচে ফিরেছেন। বিমান রানওয়ে ছাড়ার পরই পাইলট ‘মে ডে’ কল করেছিলেন।
তথ্য বলছে, এয়ার ইন্ডিয়ার কাছে এই মুহূর্তে ২৬টি ড্রিমলাইনার বিমান রয়েছে। আমেদাবাদের এই দুর্ঘটনার আগে যা ছিল ২৭টি। ড্রিমলাইনার ছাড়াও এয়ার ইন্ডিয়ার কাছে রয়েছে এয়ারবাস এ৩১৯, এ৩২০, এ৩২০ নিও, এ৩২১, এ৩২১ নিও, এ৩৫০ এবং বোয়িং ৭৭৭। ড্রিমলাইনার সহ টাটা গ্রুপের অধীনস্ত এই বিমান সংস্থার কাছে রয়েছে ১৯৪টি বিমান।
প্রসঙ্গত, এয়ার ইন্ডিয়াকে হাতে নেওয়ার পর এই সংস্থাটিকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য প্রায় ৭০ বিলিয়ন আমেরিকান ডলারের বিনিময়ে মোট ৪৭০টি বিমানের অর্ডার দিয়েছিল। এর মধ্যে ছিল এয়ারবাস ও বোয়িংয়ের একাধিক মডেলের বিমান।