
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে এবার এক বিরাট ঘোষণা করলেন দীপিকা পাড়ুকোন। একদিকে এআই নিয়ে যখন আইনের দ্বারস্থ হয়েছেন একাধিক তারকা, তখনই দীপিকার এমন এক পদক্ষেপ। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে এবার বিশ্বমঞ্চে ছড়িয়ে পড়তে চলেছে তাঁর কণ্ঠস্বর। কিন্তু কী এমন করেছেন বলিউডের এই গ্ল্যামার গার্ল?
আসলে এবার থেকে দীপিকার গলায় কথা বলবে মেটা এআই। কী বুঝতে পারলেন না? আসলে মেটার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেলের জন্য ইংরেজিতে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। এই পরিষেবা আপাতত পাওয়া যাচ্ছে মোট ৬টি দেশে। সেই ৬টি দেশ হল ভারত, আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড।
আমেরিকার সিলিকন ভ্যালিও এবার শুনতে পাবে দীপিকার কণ্ঠস্বর। তাই এটি শুধুমাত্র তাঁর একার জন্য নয়। বরং গোটা দেশের জন্যই একটা বিরাট সম্মানের ব্যাপার। অন্যদিকে, দীপিকা একই সঙ্গে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রথম মেন্টাল হেলথ অ্যাম্বাসাডরও হতে চলেছেন তিনি।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক বা Ministry Of Health and Family Welfare-এর প্রথম মেন্টাল হেলথ অ্যাম্বাসাডর নিযুক্ত হয়েছেন তিনি। তাঁর ‘দ্য লিভ লাভ লাফ (LLL) ফাউন্ডেশন একাগ্রের সঙ্গে কাজ করেছে। আর তার স্বীকৃতি হিসাবেই এই সম্মান পেলেন দীপিকা।
অভিনেত্রী তাঁর ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে জানিয়েছেন এই সাফল্যে তিনি গভীরভাবে আপ্লুত। তিনি আরও লেখেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে মানসিক স্বাস্থ্যকেও জনস্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে। তাঁর এই দুই ক্ষেত্রের দুই ঘটনা প্রমাণ করে, দেশে যাঁরা তারকা তাঁরা শুধুমাত্র স্ক্রিনে বা খেলার মাঠে তারকা, এমন নয়। তাঁরা চাইলে বাসবেও বিরাট বদল আনতে পারেন।