
বিয়ে হোক বা কোনও অনুষ্ঠান, উপহার হিসাবে সবসময়ই অগ্রাধিকার পায় সোনা। মধ্যবিত্ত সোনা কেনে শুধুমাত্র গয়না হিসাবে, এটা যে সর্বৈব সত্য কথা, তা মেনে নেওয়া যায় না। সংসারের কোনও অর্থনৈতিক সমস্যার সময় মা, ঠাকুমারা তাঁদের স্ত্রীধন হিসাবে পাওয়া গয়না বিনাবাক্যব্যয়ে সেই সমস্যা সমাধানের জন্য দিয়ে দিতেন। ফলে সেক্ষেত্রেও সোনা একপ্রকার বিনিয়োগেরই কাজ করত। অন্যদিকে, সোনা আবার বিনিয়োগকারীদের পছন্দের তালিকায় বেশ উপরের দিকে থাকে। আর থাকবে নাই না কেন? ঐতিহাসিক ভাবে সোনা বেশ ভালোই রিটার্ন দেয়। আর কোনও বিনিয়োগকারী ইক্যুইটি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের সঙ্গে সঙ্গে সোনায় বিনিয়োগ করলে তার পোর্টফোলিও ডাইভার্সিফাই হয়। ফলে যখন বাজারের টালমাটাল অবস্থা, যুদ্ধ বা অন্য কোনও আন্তর্জাতিক কারণে পড়তে থাকে বাজার, তখন সোনা পোর্টফোলিওর রিটার্নকে সামাল দেয়। ২০২২-এর ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৫-এর ফেব্রুয়ারি এই ৩ মাসে ১০ গ্রাম ২৪ ক্যারেট সোনার দাম বেড়েছে প্রায় ৩৩ হাজার টাকা। শতাংশের অঙ্কে তা প্রায় ৬৩ শতাংশ। ...