EPFO Fund Withdrawal : সংস্থা বদলানোর পর কি পিএফের টাকা তুলে নেওয়ার কথা ভাবছেন? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন জানুন

TV9 Bangla Digital | Edited By: অঙ্কিতা পাল

May 07, 2022 | 7:20 AM

EPFO Fund Withdrawal : চাকরি বদলের পরই তৈরি হয়েছে হাজারো প্রশ্ন। পিএফের কী করবেন! বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বারাবার চাকরি পরিবর্তন করলেও পিএফের টাকা তুলে না নেওয়াই শ্রেয়।

Follow Us

যেকোনও সংস্থাতেই স্থায়ী কর্মচারীদের পিএফ দেওয়া হয়। অর্থাৎ, প্রভিডেন্ট ফান্ড। নিজের বেতনের একটি অংশ এবং কোম্পানির তরফে সেই সমপরিমাণ অর্থ এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড নামক সরকারি সংস্থায় সঞ্চিত হয়। যেকোনও চাকরিজীবীর কাছে ভবিষ্যতের সঞ্চয়ের অন্যতম মাধ্যম হল এই পিএফ। সারাজীবন কোনও ব্যক্তিই একটি সংস্থায় কাজ করেন না। সংস্থার বদল হয়। তারপর চাকরিজীবীরা সংশয়ে পড়েন যে পিএফ-র কী হবে। আগের সংস্থার পিএফ-ই কি চলবে নাকি নতুন করে আরেকটি পিএফ তৈরি হবে? তাহলে এতদিনের সঞ্চয়ের কী হবে? অ্যাকাউন্ট থেকে তাহলে টাকা তুলে নেওয়া কি ভাল? নাকি যেরকম রয়েছে সেরকম রেখে দেওয়াই শ্রেয়? এরকম হাজারো প্রশ্ন ওঠে চাকরিজীবীদের মনে। এবার সেই প্রশ্নেরই উত্তর দেওয়া হল এই প্রতিবেদনে।

চাকরি বদল করলে পিএফ-র কী করবেন?

  • চাকরি বদল করলে পিএফের টাকা তুলে নেওয়া থেকে বিরত থাকুন
  • ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বর বা ইইউএন নম্বর পাওয়ার পরে নতুন সংস্থায় নতুন পিএফ অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজন পড়বে না
  • উল্লেখ্য়, পিএফের জন্য দেশ জুড়ে একটি অ্যাকাউন্ট যথেষ্ট। সরকারের অন্যান্য অবসরকালীন ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পের তুলনায় ইপিএফ এ মুহূর্তে সবথেকে বেশি সুদ পাওয়া যায়। বর্তমানে ইপিএফে সুদের হার বার্ষিক ৮.৫ শতাংশ। পিএফ-র মাধ্যমে প্রতি মাসে অল্প অল্প অর্থ জমা করে পরে বছর শেষে বিশাল অঙ্কের সঞ্চয় পেয়ে থাকেন চাকরিজীবীরা।

ইপিএফের সুবিধা

  • ইপিএফে বিনিয়োগের উপর আয়করের সুবিধা পাওয়া যায়। আয়কর আইনের ৮০ সি ধারায় পিএফের সর্বোচ্চ দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের উপর আয়কর ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়।
  • চাকরি জীবনে পিএফ থেকে কোনও টাকা না তুললে অবসরের সময় এককালীন বড় পরিমাণ টাকা হাতে পেতে পারেন চাকরিজীবীরা। এবং এই টাকা সম্পূর্ণভাবে করমুক্ত।
  • পিএফ অ্যাকাউন্ট ১০ বছর পর্যন্ত সক্রিয় থাকলে ৫৮ বছর বয়সের পরে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পেনশনও পাওয়া যায়।
  • যাঁরা আগে টাকা তুলে নেন তাঁরা পেনশনের সুবিধা পান না। উল্টে চাকরিতে ৫ বছর হওয়ার আগে পিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নিলে সেই টাকা বার্ষিক আয়ের মধ্যে যুক্ত হয়ে যায়। তখন তাঁদের আয়করের স্ল্যাব অনুযায়ী কর দিতে হতে পারে।

বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ ও অপটিমাম মানি ম্যানেজারের এমডি পঙ্কজ মতপালের মতে, “পুঁজি বাজারে বিনিয়োগের যতগুলি যোজনা আছে তার মধ্যে পিএফ সবথেকে ভাল বিকল্প। বিশেষত অবসর কালের জন্য এর থেকে ভাল পরিকল্পনা থাকতে পারে না।” তাঁর সংযোজন, পিএফে বিনিয়োগের জন্য কর্মচারীরা এমন অনেক সুবিধা পান যা অন্য কোনও প্রকল্পে পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, অবসর নেওয়ার আগে পিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে কোনও টাকা তোলা না হলে বেশি টাকা পেনশনের সুবিধাও পাওয়া যাবে।

যেকোনও সংস্থাতেই স্থায়ী কর্মচারীদের পিএফ দেওয়া হয়। অর্থাৎ, প্রভিডেন্ট ফান্ড। নিজের বেতনের একটি অংশ এবং কোম্পানির তরফে সেই সমপরিমাণ অর্থ এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড নামক সরকারি সংস্থায় সঞ্চিত হয়। যেকোনও চাকরিজীবীর কাছে ভবিষ্যতের সঞ্চয়ের অন্যতম মাধ্যম হল এই পিএফ। সারাজীবন কোনও ব্যক্তিই একটি সংস্থায় কাজ করেন না। সংস্থার বদল হয়। তারপর চাকরিজীবীরা সংশয়ে পড়েন যে পিএফ-র কী হবে। আগের সংস্থার পিএফ-ই কি চলবে নাকি নতুন করে আরেকটি পিএফ তৈরি হবে? তাহলে এতদিনের সঞ্চয়ের কী হবে? অ্যাকাউন্ট থেকে তাহলে টাকা তুলে নেওয়া কি ভাল? নাকি যেরকম রয়েছে সেরকম রেখে দেওয়াই শ্রেয়? এরকম হাজারো প্রশ্ন ওঠে চাকরিজীবীদের মনে। এবার সেই প্রশ্নেরই উত্তর দেওয়া হল এই প্রতিবেদনে।

চাকরি বদল করলে পিএফ-র কী করবেন?

  • চাকরি বদল করলে পিএফের টাকা তুলে নেওয়া থেকে বিরত থাকুন
  • ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বর বা ইইউএন নম্বর পাওয়ার পরে নতুন সংস্থায় নতুন পিএফ অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজন পড়বে না
  • উল্লেখ্য়, পিএফের জন্য দেশ জুড়ে একটি অ্যাকাউন্ট যথেষ্ট। সরকারের অন্যান্য অবসরকালীন ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পের তুলনায় ইপিএফ এ মুহূর্তে সবথেকে বেশি সুদ পাওয়া যায়। বর্তমানে ইপিএফে সুদের হার বার্ষিক ৮.৫ শতাংশ। পিএফ-র মাধ্যমে প্রতি মাসে অল্প অল্প অর্থ জমা করে পরে বছর শেষে বিশাল অঙ্কের সঞ্চয় পেয়ে থাকেন চাকরিজীবীরা।

ইপিএফের সুবিধা

  • ইপিএফে বিনিয়োগের উপর আয়করের সুবিধা পাওয়া যায়। আয়কর আইনের ৮০ সি ধারায় পিএফের সর্বোচ্চ দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের উপর আয়কর ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়।
  • চাকরি জীবনে পিএফ থেকে কোনও টাকা না তুললে অবসরের সময় এককালীন বড় পরিমাণ টাকা হাতে পেতে পারেন চাকরিজীবীরা। এবং এই টাকা সম্পূর্ণভাবে করমুক্ত।
  • পিএফ অ্যাকাউন্ট ১০ বছর পর্যন্ত সক্রিয় থাকলে ৫৮ বছর বয়সের পরে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পেনশনও পাওয়া যায়।
  • যাঁরা আগে টাকা তুলে নেন তাঁরা পেনশনের সুবিধা পান না। উল্টে চাকরিতে ৫ বছর হওয়ার আগে পিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নিলে সেই টাকা বার্ষিক আয়ের মধ্যে যুক্ত হয়ে যায়। তখন তাঁদের আয়করের স্ল্যাব অনুযায়ী কর দিতে হতে পারে।

বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ ও অপটিমাম মানি ম্যানেজারের এমডি পঙ্কজ মতপালের মতে, “পুঁজি বাজারে বিনিয়োগের যতগুলি যোজনা আছে তার মধ্যে পিএফ সবথেকে ভাল বিকল্প। বিশেষত অবসর কালের জন্য এর থেকে ভাল পরিকল্পনা থাকতে পারে না।” তাঁর সংযোজন, পিএফে বিনিয়োগের জন্য কর্মচারীরা এমন অনেক সুবিধা পান যা অন্য কোনও প্রকল্পে পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, অবসর নেওয়ার আগে পিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে কোনও টাকা তোলা না হলে বেশি টাকা পেনশনের সুবিধাও পাওয়া যাবে।

Next Video