নয়া দিল্লি: ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে অল্প বয়স থেকেই সঞ্চয় শুরু করা উচিত। আগে বিনিয়োগ বলতে যেখানে ফিক্সড ডিপোজিটের কথাই সকলে ভাবত। এখন বিনিয়োগ বলতে প্রথমেই মাথায় আসে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান বা এসআইপি-র কথা। বর্তমানে এসআইপি-কেই দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ পরিকল্পনা হিসাবে বেছে নিচ্ছেন অনেকে। আপনিও যদি নতুন বছর থেকে এসআইপি-তে বিনিয়োগের কথা ভাবেন, তবে এই তথ্যগুলি জেনে রাখা খুব দরকার।
এসআইপি-তে একদিকে যেমন বিনিয়োগের নির্দিষ্ট কাঠামো থাকে, তেমনই আবার বিনিয়োগ সময়-উপযোগী ও ফ্লেক্সিবলও হয়। অর্থাৎ সুবিধামতো বিনিয়োগ করা যায়। একবারে মোটা অঙ্কের বিনিয়োগের বদলে, অল্প অল্প করে বিনিয়োগ করা যায়। এসআইপি-র আরেকটি সুবিধা হল যে ফান্ডে বিনিয়োগ করছেন, তার দামে পতন হলে বিনিয়োগকারীরা আরও ইউনিট কিনে রাখতে পারেন।
ফান্ডের পারফরম্যান্স- কোনও ফান্ডে বিনিয়োগ করার সময় তা আগে কীরকম পারফর্ম করেছে, কত রিটার্ন দিয়েছে, তা যাচাই করে দেখা দরকার।
এক্সপেন্স রেশিও- বিনিয়োগ ম্যানেজ করার জন্য মিউচুয়াল ফান্ডের তরফে যে ফি নেওয়া হয়, তা এক্সপেন্স রেশিও। যত কম এক্সপেন্স রেশিও হয়, ততই বেশি রিটার্ন।
ফান্ড ম্যানেজার ট্রাক- কীভাবে আপনি ফান্ড ম্যানেজ করবেন, তার উপরও ফান্ডের পারফরম্যান্স নির্ভর করে। তাই ফান্ড ম্যানেজ করাও দরকার।
বিভাজন- এক জায়গায় বিনিয়োগ করার বদলে বিভিন্ন ফান্ডে বিনিয়োগ করা উচিত। এতে বিনিয়োগে ঝুঁকি কমে, রিটার্নও বেশি মেলে।