Red Sandlewood tree: এই গাছ ফলাতে পারলে কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন কৃষক

Red Sandlewood tree: মূলত কর্নাটকে, তামিলনাড়ুতে ও অন্ধ্রপ্রদেশে এই গাছের ফলন বেশি। তবে উত্তর ভারতে যে ফলবে না, এমনটা নয়।

Red Sandlewood tree: এই গাছ ফলাতে পারলে কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন কৃষক
লাল চন্দন গাছ

| Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Jul 15, 2023 | 6:20 AM

নয়া দিল্লি: বেশির ভাগ কৃষকই খাদ্যশস্য উৎপাদনে মন দেন। তবে সব ক্ষেত্রে লাভের পরিমান তেমন ভাল হয় না। তবে যাঁরা ‘লাল সোনা’ ফলাচ্ছেন, তাঁদের ভাগ্য বদলে যেতে পারে অনায়াসে। লাল চন্দনের গাছকেই ‘লাল সোনা’ বলেন অনেকে। এই কাঠের চাহিদা যেমন বেশি, দামও বেশি। প্রসাধনী বা সুগন্ধি তৈরিতে এটি কাজে লাগে। বিদেশেও এর চাহিদা অনেক বেশি।

এক কেজি লাল চন্দন কাঠের দাম কয়েক হাজার টাকা। কেউ বলেন লাল সোনা আবার কেউ বলেন দক্ষিণ ভারতের লাল রক্ত। মূলত কর্নাটকে, তামিলনাড়ুতে ও অন্ধ্রপ্রদেশে এই গাছের ফলন বেশি। তবে উত্তর ভারতে যে ফলবে না, এমনটা নয়। এই গাছ ফলিয়ে কোটিপতিও হয়ে যেতে পারেন সহজেই।

এই কাঠের গন্ধ খুব সুন্দর। পুজোর কাজে এটি ব্যবহৃত হয়। জার্মানি, আমেরিকা, কানাডা, লন্ডনের মতো দেশে এই কাঠের রফতানি হয়। শুধু কাঠ নয়, এই গাছের পাতাও বিক্রি হয়।

যে কোনও ধরনের মাটিতে এই গাছ ফলতে পারে। তাপমাত্রা বেশি থাকলে গাছের বৃদ্ধি হয় দ্রুত। ১২ থেকে ৩৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা এই গাছের জন্য আদর্শ। মাটির পিএইচ ভ্য়ালু হতে হবে ৬.৫ থেকে ৭.৫-এর মধ্যে।

এক হেক্টর জমিতে ৬০০টি লাল চন্দনের গাছ লাগানো যায়। একেকটি গাছের দাম পড়ে ১৫০ টাকা করে। ১২ বছর পর গাছটি পূর্ণাঙ্গ হয়। সেই সময় একেকটি গাছ ৬ লক্ষ টাকায় বিক্রি হতে পারে। অর্থাৎ ১২ বছরে ৬০০টি গাছ বিক্রি করলে একজন কৃষক ৩৬ কোটি টাকা আয় করতে পারে।