Bangla NewsCareer Dont Write All These thing in Your Resume, know details
Bio-Data Tips: আপনার CV-তে এই কথাগুলো খবরদার লিখবেন না, তাহলেই চাকরি নট!
অনেকেই বায়োডাটাতে অতিরিক্ত তথ্য অথবা অপ্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে থাকেন, যার কারণে তাঁর সম্পর্কে নিয়োগকর্তাদের খারাপ ধারণা তৈরি হলেও হতে পারে।
গ্রাফিক্স: টিভি৯ বাংলা
Follow Us
কলকাতা: চাকরি পাওয়ার জন্য এমনকী চাকরি পাওয়ার পর কোনও ব্যক্তি বা চাকরিপ্রার্থীর ক্ষেত্রে বায়োডাটা বা রেজিউমে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বায়োডাটাতে চাকরিপ্রার্থীর সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য, পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতা সহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি উল্লেখ করা থাকে। চাকরিপ্রার্থীর বায়োডাটা থেকেই তার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা হয় নিয়োগ কর্তাদের। সেই কারণে বায়োডাটার প্রয়োজনীয় খুঁটিনাঁটি সঠিকভাবে লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই বায়োডাটাতে অতিরিক্ত তথ্য অথবা অপ্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে থাকেন, যার কারণে তাঁর সম্পর্কে নিয়োগকর্তাদের খারাপ ধারণা তৈরি হলেও হতে পারে। সেই ক্ষেত্রে বায়োডাটা তৈরির আগে বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা উচিত। বায়োডাটা তৈরি আগেই কী কী বিষয় মাথায় রাখা উচিত এক নজরে দেখে নেওয়া যাক…
বায়োডাটাতে কখনই অতিরিক্ত তথ্য দেওয়া উচিত না। মাথায় রাখতে হবে, নিয়োগকর্তাদের প্রতিদিন অনেক বায়োডাটা দেখতে হয়, সেই কারণে বায়োডাটার অতিরিক্ত তথ্য দেওয়া থাকলে তাদের অধৈর্য লাগতে পারে এবং তাতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নজরে না পড়তে পারে।
বায়োডাটাতে দেওয়া তথ্যতে বানানগত ভুল অথবা কোনও ব্যাকরণগত ভুল না থাকাই বাঞ্ছনীয়। কারণ এতে চাকরিপ্রার্থীর সম্পর্কে নিয়োগকর্তার ভুল ধারণা তৈরি হতে পারে।
বায়োডাটাতে শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্য অথবা অভিজ্ঞতার তথ্যর ক্ষেত্রে কোনও ভুল যেন না থাকে। সেখানে কোনও ভুল বা ভুয়ো তথ্য না দেওয়ায় উচিত।
বায়োডাটাতে অপ্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়া উচিত নয়। আপনি যে চাকরি বা যে ক্ষেত্রের চাকরির জন্য আবেদন করছেন, শুধুমাত্র সেই সংক্রান্ত তথ্যই দেওয়া উচিত।
অনেকেই বায়োডাটাতে বয়সের কথা উল্লেখ করেন। তবে বায়োডাটাতে বয়সের তথ্য না উল্লেখ করাই শ্রেয়। চাকরির ক্ষেত্রে যদি কোনও বয়সসীমা থাকে তবে, আপনি সেই বয়সসীমার শর্ত অনুযায়ী আবেদন করছেন, তা উল্লেখ করলেই হবে।
আপনি আগে যে সংস্থায় চাকরি করতে, সেই সংস্থা সম্পর্ক কোনও নেতিবাচক মন্তব্য না করাই উচিত, এতে নিয়োগকর্তাদের কাছে আপনার চরিত্র সম্পর্কে ভুল বার্তা যেতে পারে।
নিজের শথ ও আগ্রহ সম্পর্কে অতিরিক্ত কোনও তথ্য না দেওয়া উচিত। অনেকেই শখের ক্ষেত্রে ভুয়ো তথ্য দিয়ে থাকেন। ইন্টারভিউয়ের সময় যদি এই নিয়ে আপনাকে প্রশ্ন করা হয়, তবে আপনি বিপাকে পড়তে পারেন।