কলকাতা: নিরাপত্তা বাড়ানো হল CEO মনোজ আগরওয়ালের। এবার থেকে Y+ নিরাপত্তা পাবেন তিনি। মোতায়েন হবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। CEO দফতরে দফায় দফায় তৃণমূলপন্থী BLO-দের বিক্ষোভের জের। তারপরই দফতরের নিরাপত্তায় মোতায়েন হচ্ছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
এসআইআর ইস্যুতে একাধিকবার কমিশনের অফিসের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছেন তৃণমূলপন্থী বিএলওরা। দফায়-দফায় তাঁরা বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। একাধিকবার কমিশনের দফতরে ঢোকার চেষ্টা করেছেন তাঁরা। পুলিশি ব্য়ারিকেড উপেক্ষা করেই কমিশনের অফিসে ঢোকার চেষ্টা করেছেন তাঁরা। এমনকী, কোনও-কোনও বিএলও ব্যারিকেডের উপরেও উঠে পড়েছিলেন। এই আবহের মধ্যেই এবার সিইও দফতরের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হচ্ছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। মনোজ আগরওয়ালকে Y প্লাস নিরাপত্তা।
বস্তুত, বারেবারে সিইও দফতরে বিক্ষোভের জন্য রাজ্য সরকারের কাছে প্রশ্ন তুলে জাতীয় নির্বাচন কমিশন জানতে চেয়েছিল যে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নিরাপত্তা কোথায়? রাজ্য সরকারকে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। এমনকী, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে যাতে নিরাপত্তা দেওয়া হয় সেই নির্দেশও দেওয়া হয়। তবে এই নির্দেশের চিঠি আসার পরও দেখা গিয়েছে বিএলও বিক্ষোভ করেছে। কমিশনের সদর দফতরের সামনে ঘণ্টা দু’য়েক ধরে বিক্ষোভ চালিয়ে যান। এরপর আজ জানা যায় CEO-কে আপতত ওয়াই প্লাস ক্যাটেগরির নিরাপত্তা দেওয়া হবে। আর দফতরের জন্য নিরাপত্তায় থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। আগামিকাল অর্থাৎ রবিবার ছুটির দিন। তবে সোমবার থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দেখা যেতে পারে।
কলকাতা: নিরাপত্তা বাড়ানো হল CEO মনোজ আগরওয়ালের। এবার থেকে Y+ নিরাপত্তা পাবেন তিনি। মোতায়েন হবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। CEO দফতরে দফায় দফায় তৃণমূলপন্থী BLO-দের বিক্ষোভের জের। তারপরই দফতরের নিরাপত্তায় মোতায়েন হচ্ছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
এসআইআর ইস্যুতে একাধিকবার কমিশনের অফিসের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছেন তৃণমূলপন্থী বিএলওরা। দফায়-দফায় তাঁরা বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। একাধিকবার কমিশনের দফতরে ঢোকার চেষ্টা করেছেন তাঁরা। পুলিশি ব্য়ারিকেড উপেক্ষা করেই কমিশনের অফিসে ঢোকার চেষ্টা করেছেন তাঁরা। এমনকী, কোনও-কোনও বিএলও ব্যারিকেডের উপরেও উঠে পড়েছিলেন। এই আবহের মধ্যেই এবার সিইও দফতরের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হচ্ছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। মনোজ আগরওয়ালকে Y প্লাস নিরাপত্তা।
বস্তুত, বারেবারে সিইও দফতরে বিক্ষোভের জন্য রাজ্য সরকারের কাছে প্রশ্ন তুলে জাতীয় নির্বাচন কমিশন জানতে চেয়েছিল যে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নিরাপত্তা কোথায়? রাজ্য সরকারকে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। এমনকী, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে যাতে নিরাপত্তা দেওয়া হয় সেই নির্দেশও দেওয়া হয়। তবে এই নির্দেশের চিঠি আসার পরও দেখা গিয়েছে বিএলও বিক্ষোভ করেছে। কমিশনের সদর দফতরের সামনে ঘণ্টা দু’য়েক ধরে বিক্ষোভ চালিয়ে যান। এরপর আজ জানা যায় CEO-কে আপতত ওয়াই প্লাস ক্যাটেগরির নিরাপত্তা দেওয়া হবে। আর দফতরের জন্য নিরাপত্তায় থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। আগামিকাল অর্থাৎ রবিবার ছুটির দিন। তবে সোমবার থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দেখা যেতে পারে।