ফাইল চিত্র
নয়া দিল্লি: অবশেষে অপেক্ষার অবসান। বেজে গিয়েছে ভোটের দামামা। আজ, বুধবার কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনের (Karnataka Assembly Election 2023) নির্ঘণ্ট ঘোষণা করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India)। নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়, আগামী ১০ মে কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে। নির্বাচনের ফল প্রকাশ হবে ১৩ মে।
বছরের শুরু থেকেই কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে জল্পনা-প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছিল। নির্বাচনের দিন ঘোষণার আগেই একাধিক রাজনৈতিক দল তাদের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে। অন্যদিকে, শাসক-বিরোধী- উভয় দলই জোরকদমে নির্বাচনী প্রচার শুরু করে দিয়েছে। এবার সেই রাজনৈতিক লড়াইয়ে আরও পারদ চড়তে চলেছে। নির্বাচনের যাবতীয় আপডেট দেখে নিন এক নজরে-
- সাংবাদিক বৈঠক করে কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হল। আগামী ১০ মে কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হতে চলেছে।
- নির্বাচনের ফল প্রকাশ হবে আগামী ১৩ মে।
- এক দফাতেই কর্নাটকের ভোট গ্রহণ হতে চলেছে।
-
- জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানানো হয়েছে, আজ সকাল সাড়ে ১১টায় কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হবে।
- কর্নাটকের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে ইতিমধ্যেই প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে কংগ্রেস। গত ২৫ মার্চ প্রথম দফায় ১২৪ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে কংগ্রেস।
- কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্য়মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়া বরুনা আসন থেকে লড়বেন। কর্নাটকের কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমার কনকপুরা আসন থেকে প্রার্থী হয়েছেন।
- এবারের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে দিল্লি ও পঞ্জাবের শাসক দল আম আদমি পার্টিও। মোট ৮০ জন প্রার্থী দাঁড় করানোর কথা ঘোষণা করেছে আপ, ইতিমধ্যেই প্রথম দফায় ২০ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
- বিজেপির তরফে এখনও প্রার্থী তালিকা ঘোষণা না করা হলেও, প্রচার চালানো হচ্ছে জোরকদমে। গত সপ্তাহের শেষেই কর্নাটকে বিজেপির হয়ে প্রচারে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
- কর্নাটকে মোট ২২৪টি বিধানসভা আসনে নির্বাচন হবে।
- আগামী ২৪ মে কর্নাটক বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। তার আগেই নির্বাচন শেষ করা হবে। অর্থাৎ এপ্রিল মাসের শেষে বা মে মাসের শুরুতেই বিধানসভা নির্বাচনের দিনঘোষণা করা হতে পারে।
- নির্বাচনে আগেই বড় পদক্ষেপ করেছে বাসবরাজ বোম্মাইয়ের সরকার। রাজ্যে সংরক্ষণে বড় বদল আনা হয়েছে। সংরক্ষণের হার বাড়িয়ে ৫৬ শতাংশ করা হয়েছে। তুলে দেওয়া হয়েছে মুসলিমদের জন্য ভিন্ন ৪ শতাংশ সংরক্ষণ।