Manipur Assembly Election: ভোটের দিন বদল নিয়ে চরম হুঁশিয়ারি, মণিপুরে নির্বাচন কমিশনের বিশেষ দল

TV9 Bangla Digital | Edited By: অরিজিৎ দে

Feb 07, 2022 | 12:38 PM

Manipur Assembly Election: মণিপুরের প্রভাবশালী ছাত্র সংগঠন অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন মণিপুর (আটসুম) নির্বাচন কমিশনকে ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনকে চূড়ান্ত সময়সীমা দিয়েছে।

Follow Us

ইম্ফল: চলতি মাসের শেষ দিকে মণিপুরে বিধানসভা নির্বাচন। ৬০ আসনের মণিপুর বিধানসভায় (Manipur Assembly Election) ২৭ ফেব্রুয়ারি ও ৩ মার্চ দু’দফায় নির্বাচন ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২৭ তারিখ রবিবার হওয়ায়, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের অনেকেই ওই দিন চার্চে প্রার্থনা করতে চান। তাই মণিপুরের বিভিন্ন মহল থেকে নির্বাচনের দিন বদলের দাবি জানানো হয়েছিল। পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হওয়ার পর, নির্বাচন কমিশন (Election Commision Of India) যখন তা বদল করে, তারপরই মণিপুরে নির্বাচনের দিন বদলের দাবি আরও জোরালা হয়েছিল। দিনবদল নিয়ে ক্ষোভ বিক্ষোভের মাঝেই আজ মণিপুর যাচ্ছে নির্বাচন কমিশনের একটি বিশেষ প্রতিনিধি দল। ভোটের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে কমিশনের তরফে মণিপুরে এই দল পাঠানো হচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, নির্বাচনের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখার পাশাপাশি করোনা পরিস্থিতি ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবে ওই বিশেষ পর্যবেক্ষক দল। তবে নির্বাচন কমিশনের এই দল ঘিরে নানা জল্পনা দানা বেঁধেছে। অশান্তির সম্ভাবনাও রয়েছে বলেই জানা গিয়েছে।

মণিপুরের প্রভাবশালী ছাত্র সংগঠন অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন মণিপুর (আটসুম) নির্বাচন কমিশনকে ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনকে চূড়ান্ত সময়সীমা দিয়েছে। তাদের হুঁশিয়ারি, ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের প্রথম দফার দিন বদল নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ ওই দিন রবিবার হওয়ায় অনেকেই সেই দিন চার্চে গিয়ে প্রার্থনা করেন। নির্বাচনের কমিশনের তরফে দিন বদলের দাবি খারিজ করে দেওয়ার ফলে কমিশনের তীব্র নিন্দায় সরব হয়েছে আটসুম। তাদের অভিযোগ নাগরিক সমাজ ও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের আবেদনের পরেও দিন বদল না হওয়ার সিদ্ধান্তে তারা অখুশি। বিবৃতি দিয়ে আটসুম জানিয়েছিল, ২৭ ফেব্রুয়ারি রবিবার হওয়ায় সেই দিন অনেকেই প্রার্থনা করতে যাবে, ফলে তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন না।

নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি রাজ্য সরকারকেও নিশানা করেছে আটসুম। তাদের অভিযোগ রাজ্য সরকারও খ্রিস্টানদের ইচ্ছে ও আশার কথা বুঝতে ব্যর্থ। পঞ্জাবের উদাহরণ টেনে তাদের অভিযোগ, সেখানে রাজ্য সরকারের সমর্থনেই নির্বাচনের দিন বদলে দিতে বাধ্য হয়েছিল কমিশন। তবে মণিপুরের ক্ষেত্রে রাজ্যের তরফে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। নির্বাচন কমিশনের বিশেষ দল আজ রাজ্যের মুখ্য সচিব, পুলিশের ডিজি, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক, পুলিশের নোডাল অফিসার, অসম রাইফেলসের ডিজি এবং পুলিশ সুপারদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

ইম্ফল: চলতি মাসের শেষ দিকে মণিপুরে বিধানসভা নির্বাচন। ৬০ আসনের মণিপুর বিধানসভায় (Manipur Assembly Election) ২৭ ফেব্রুয়ারি ও ৩ মার্চ দু’দফায় নির্বাচন ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২৭ তারিখ রবিবার হওয়ায়, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের অনেকেই ওই দিন চার্চে প্রার্থনা করতে চান। তাই মণিপুরের বিভিন্ন মহল থেকে নির্বাচনের দিন বদলের দাবি জানানো হয়েছিল। পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হওয়ার পর, নির্বাচন কমিশন (Election Commision Of India) যখন তা বদল করে, তারপরই মণিপুরে নির্বাচনের দিন বদলের দাবি আরও জোরালা হয়েছিল। দিনবদল নিয়ে ক্ষোভ বিক্ষোভের মাঝেই আজ মণিপুর যাচ্ছে নির্বাচন কমিশনের একটি বিশেষ প্রতিনিধি দল। ভোটের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে কমিশনের তরফে মণিপুরে এই দল পাঠানো হচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, নির্বাচনের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখার পাশাপাশি করোনা পরিস্থিতি ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবে ওই বিশেষ পর্যবেক্ষক দল। তবে নির্বাচন কমিশনের এই দল ঘিরে নানা জল্পনা দানা বেঁধেছে। অশান্তির সম্ভাবনাও রয়েছে বলেই জানা গিয়েছে।

মণিপুরের প্রভাবশালী ছাত্র সংগঠন অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন মণিপুর (আটসুম) নির্বাচন কমিশনকে ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনকে চূড়ান্ত সময়সীমা দিয়েছে। তাদের হুঁশিয়ারি, ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের প্রথম দফার দিন বদল নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ ওই দিন রবিবার হওয়ায় অনেকেই সেই দিন চার্চে গিয়ে প্রার্থনা করেন। নির্বাচনের কমিশনের তরফে দিন বদলের দাবি খারিজ করে দেওয়ার ফলে কমিশনের তীব্র নিন্দায় সরব হয়েছে আটসুম। তাদের অভিযোগ নাগরিক সমাজ ও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের আবেদনের পরেও দিন বদল না হওয়ার সিদ্ধান্তে তারা অখুশি। বিবৃতি দিয়ে আটসুম জানিয়েছিল, ২৭ ফেব্রুয়ারি রবিবার হওয়ায় সেই দিন অনেকেই প্রার্থনা করতে যাবে, ফলে তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন না।

নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি রাজ্য সরকারকেও নিশানা করেছে আটসুম। তাদের অভিযোগ রাজ্য সরকারও খ্রিস্টানদের ইচ্ছে ও আশার কথা বুঝতে ব্যর্থ। পঞ্জাবের উদাহরণ টেনে তাদের অভিযোগ, সেখানে রাজ্য সরকারের সমর্থনেই নির্বাচনের দিন বদলে দিতে বাধ্য হয়েছিল কমিশন। তবে মণিপুরের ক্ষেত্রে রাজ্যের তরফে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। নির্বাচন কমিশনের বিশেষ দল আজ রাজ্যের মুখ্য সচিব, পুলিশের ডিজি, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক, পুলিশের নোডাল অফিসার, অসম রাইফেলসের ডিজি এবং পুলিশ সুপারদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article