চণ্ডীগঢ়: নির্বাচনের আগেই বড় স্বস্তি পেল পঞ্জাব কংগ্রেস (Congress)। বেআইনি বালি খাদান মামলায় নাম জড়িয়েছিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চন্নির (Charanjit Singh Channi)। তবে শনিবারই তদন্তকারী সংস্থার তরফে তাঁকে ওই মামলায় ক্লিনচিট দেওয়া হয়। এদিকে, নাম কালিমামুক্ত হতেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল(Arvind Kejriwal)-কেই প্রথম আক্রমণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী চন্নি। কেজরীবালকে মিথ্যাবাদীর তকমা দিয়ে তিনি বলেন, আপ নেতা তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মিথ্যা অভিযোগ আনার চেষ্টা করেছে।
চলতি মাসের শুরুতেই পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো ভূপিন্দর সিং হানিকে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট । তাঁর বিরুদ্ধে ২০১৮ সালে অবৈধভাবে বালি খনন ও আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে। ভূপিন্দর সিং ও তার সহকারীদের বাড়ি থেকে ইডি তল্লাশি অভিযান চালিয়ে ১০ কোটি টাকা ও প্রচুর সোনার গয়নাও বাজেয়াপ্ত করে। এই ঘটনার পরই কিছুটা বিপাকে পড়েছিলেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী। আম আদমি পার্টি, বিজেপির তরফে তাঁর দিকেও আঙুল তোলা হয়েছিল। পাল্টা কংগ্রেসের তরফেও নির্বাচন কমিশনের কাছে ইডি হানাকে ‘উদ্দেশ্য প্রণোদিত’ অ্যাখ্যা দিয়ে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ জানানো হয়েছিল।
শনিবার ইডির কাছ থেকে বেআইনি বালি খাদান মামলায় ক্লিনচিট পেতেই রণাত্বক ভূমিকা নেন চরণজিৎ সিং চন্নি। তিনি আপ প্রধানকে আক্রমণ করে বলেন, “অরবিন্দ কেজরীবাল একজন মিথ্যাবাদী। উনি আমার নামে একাধিক অভিযোগ লাগানোর চেষ্টা করেছেন, কিন্তু কোনওটিই সত্য়ি নয়। ওনারা রাজ্যপালের কাছে আমার নামে অভিযোগ করেন। উনি তদন্তের নির্দেশ দেন, তারপরই সত্যের জয় হল।”
কেজরীবাল সহ বাকিদের বহিরাগত তকমা দিয়ে তিনি অভিযোগ করেন, এরা সকলেই পঞ্জাব লুট করতে এসেছেন। এই প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী চন্নি বলেন, “ব্রিটিশরা ভারতকে লুট করতে এসেছিল।একইভাবে কেজরীবাল ও তাঁর দিল্লির পরিবার যেমন রাঘব চাড্ডা ও অন্যান্যরা পঞ্জাবকে লুট করতে এসেছেন। কিন্তু পঞ্জাববাসীরা তাদের আসল জায়গা দেখিয়ে দেবেন, যেখাবে তারা মুঘল, ব্রিটিশদের দেখিয়েছিলেন।”
এর আগেও কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়েছিল, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বিশেষ সুবিধা করতে পারবে না বলেই বিজেপি এভাবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাদের ব্যবহার করে মুখ্য়মন্ত্রীকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। কংগ্রেস সাংসদ রভনীত সিং বিট্টুও আম আদমি পার্টির সমালোচনা করেছিলেন বেআইনি বালি খাদান মামলায় চরণজিৎ সিং চন্নির নাম জড়ানোর চেষ্টা করায়।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
চণ্ডীগঢ়: নির্বাচনের আগেই বড় স্বস্তি পেল পঞ্জাব কংগ্রেস (Congress)। বেআইনি বালি খাদান মামলায় নাম জড়িয়েছিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চন্নির (Charanjit Singh Channi)। তবে শনিবারই তদন্তকারী সংস্থার তরফে তাঁকে ওই মামলায় ক্লিনচিট দেওয়া হয়। এদিকে, নাম কালিমামুক্ত হতেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল(Arvind Kejriwal)-কেই প্রথম আক্রমণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী চন্নি। কেজরীবালকে মিথ্যাবাদীর তকমা দিয়ে তিনি বলেন, আপ নেতা তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মিথ্যা অভিযোগ আনার চেষ্টা করেছে।
চলতি মাসের শুরুতেই পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো ভূপিন্দর সিং হানিকে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট । তাঁর বিরুদ্ধে ২০১৮ সালে অবৈধভাবে বালি খনন ও আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে। ভূপিন্দর সিং ও তার সহকারীদের বাড়ি থেকে ইডি তল্লাশি অভিযান চালিয়ে ১০ কোটি টাকা ও প্রচুর সোনার গয়নাও বাজেয়াপ্ত করে। এই ঘটনার পরই কিছুটা বিপাকে পড়েছিলেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী। আম আদমি পার্টি, বিজেপির তরফে তাঁর দিকেও আঙুল তোলা হয়েছিল। পাল্টা কংগ্রেসের তরফেও নির্বাচন কমিশনের কাছে ইডি হানাকে ‘উদ্দেশ্য প্রণোদিত’ অ্যাখ্যা দিয়ে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ জানানো হয়েছিল।
শনিবার ইডির কাছ থেকে বেআইনি বালি খাদান মামলায় ক্লিনচিট পেতেই রণাত্বক ভূমিকা নেন চরণজিৎ সিং চন্নি। তিনি আপ প্রধানকে আক্রমণ করে বলেন, “অরবিন্দ কেজরীবাল একজন মিথ্যাবাদী। উনি আমার নামে একাধিক অভিযোগ লাগানোর চেষ্টা করেছেন, কিন্তু কোনওটিই সত্য়ি নয়। ওনারা রাজ্যপালের কাছে আমার নামে অভিযোগ করেন। উনি তদন্তের নির্দেশ দেন, তারপরই সত্যের জয় হল।”
কেজরীবাল সহ বাকিদের বহিরাগত তকমা দিয়ে তিনি অভিযোগ করেন, এরা সকলেই পঞ্জাব লুট করতে এসেছেন। এই প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী চন্নি বলেন, “ব্রিটিশরা ভারতকে লুট করতে এসেছিল।একইভাবে কেজরীবাল ও তাঁর দিল্লির পরিবার যেমন রাঘব চাড্ডা ও অন্যান্যরা পঞ্জাবকে লুট করতে এসেছেন। কিন্তু পঞ্জাববাসীরা তাদের আসল জায়গা দেখিয়ে দেবেন, যেখাবে তারা মুঘল, ব্রিটিশদের দেখিয়েছিলেন।”
এর আগেও কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়েছিল, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বিশেষ সুবিধা করতে পারবে না বলেই বিজেপি এভাবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাদের ব্যবহার করে মুখ্য়মন্ত্রীকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। কংগ্রেস সাংসদ রভনীত সিং বিট্টুও আম আদমি পার্টির সমালোচনা করেছিলেন বেআইনি বালি খাদান মামলায় চরণজিৎ সিং চন্নির নাম জড়ানোর চেষ্টা করায়।