Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

দিলীপ আগ্রহী, নিমরাজি মুকুল! একুশের লড়াইয়ে মুখ বাছাইয়ে শাহী চাপ

একুশের হাইভোল্টেজ (West Bengal Assembly Election 2021) নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh), মুকুল রায়ও (Mukul Roy)।

দিলীপ আগ্রহী, নিমরাজি মুকুল! একুশের লড়াইয়ে মুখ বাছাইয়ে শাহী চাপ
বীরভূম থেকে দিলীপ, নদিয়া থেকে মুকুলকে টিকিট দিতে চায় বিজেপি
Follow Us:
| Updated on: Mar 17, 2021 | 11:33 AM

কলকাতা: একুশের হাইভোল্টেজ (West Bengal Assembly Election 2021) নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh), মুকুল রায়ও (Mukul Roy)। সূত্রের খবর, বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দিলীপ ঘোষ ও মুকুল রায়কে প্রার্থী করার কথা ভাবছে। সেক্ষেত্রে দুই নেতার সঙ্গেই আলোচনা করবেন তাঁরা।

সূত্রের খবর, নদিয়া থেকে প্রার্থী হতে পারেন দিলীপ ঘোষ। দলের নির্দেশ মেনে প্রার্থী হতে আগ্রহী দিলীপ ঘোষ। তবে মুকুল রায় এখনও প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক কোনও ইঙ্গিত দেননি বলে খবর। শীর্ষ নেতৃত্ব তাঁকে প্রার্থী করার ব্যাপারে নিশ্চিত। মুকুল রায় ইতিবাচক ইঙ্গিত দিলেই তাঁর নির্বাচনী কেন্দ্র নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা হবে।

গত রবিবার তৃতীয় ও চতুর্থ দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। চমক রাখতে গিয়ে দেখা গিয়েছে, একাধিক সাংসদকেই বিধায়ক পদের টিকিট দিয়েছে শীর্ষ নেতৃত্ব। বাবুল সুপ্রিয় প্রার্থী হচ্ছেন টালিগঞ্জে। চুঁচুড়ায় প্রার্থী হচ্ছেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। নিশীথ প্রামাণিক প্রার্থী হয়েছেন দিনহাটায়। স্বপন দাশগুপ্তকে তারকেশ্বরের প্রার্থী করা হয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এঁরা প্রত্যেকেই আসলে বাংলায় বিজেপির মুখ। একুশের হাইভোল্টেজ নির্বাচনে জোরদার টক্করে তাঁদের প্রত্যেককেই কাজে লাগাতে চাইছে গেরুয়া শিবির। পাশাপাশি বাংলার মানুষের মন জয় করতে ব্যক্তি বিশেষে এই সাংসদদের ক্যারিশ্মাকেও কাজে লাগাতে চাইছে মোদী-শাহ জুটি।

আরও পড়ুন: ব্রেকিং: বন্ধ ঘর থেকে উদ্ধার বিজেপি সাংসদের দেহ, মৃত্যু ঘিরে ধোঁয়াশা

যদিও একাধিক প্রার্থী নিয়ে অসন্তোষও তৈরি হয়েছে বিজেপির কর্মী সমর্থকদের মধ্যে। টানা দুদিন ধরে হেস্টিংসে বিজেপি দফতরে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন তাঁরা। দলের কর্মীদের দাবি গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে শীর্ষ নেতৃত্বও। মঙ্গলবারই রাজ্য নেতাদের দিল্লিতে তলব করা হয়। দলীয় কর্মীদের অসন্তোষ প্রশমিত করতে নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন খোদ অমিত শাহ।