‘খাওয়া দাওয়া শুটিংয়ের মধ্যে হলে খুব পীড়াদায়ক’, কেন বললেন আবির?

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নতুন প্রজন্মের মধ্যে ডায়েট বিষয়টা ঢুকে গেলেও, সামনে ইলিশ থাকলে সেখান থেকে অনেকেই এক বাক্যে সরে দাঁড়াতে রাজি। সেই তালিকায় পড়েন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় থেকে আবির চট্টোপাধ্যায়।

খাওয়া দাওয়া শুটিংয়ের মধ্যে হলে খুব পীড়াদায়ক, কেন বললেন আবির?
Image Credit source: OWN Arrangement

| Edited By: দীপঙ্কর ঘোষাল

Aug 10, 2025 | 6:33 PM

বর্ষা মানেই ইলিশ। আর সেখানে বাঙালির পাতে এই মাছ থাকবে না তা কি হয়! বরাবরই বাঙালি খাদ্যরসিক। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নতুন প্রজন্মের মধ্যে ডায়েট বিষয়টা ঢুকে গেলেও, সামনে ইলিশ থাকলে সেখান থেকে অনেকেই এক বাক্যে সরে দাঁড়াতে রাজি। সেই তালিকায় পড়েন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় থেকে আবির চট্টোপাধ্যায়। এবার শহরের এক অনুষ্ঠানে জুটিতে দেখা গেল তাঁদের।

রবিবারের দুপুরে ইলিশ রাঁধলেন মহারাজ। সঙ্গী ব্যোমকেশ। এক অনুষ্ঠানে একেবারে শেফের ভূমিকায় দেখা গেল সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে। হাতা খুন্তি নিয়ে রাঁধুনির ভূমিকায় মহারাজ। কড়া তেলে ভাজলেন ইলিশ মাছ। সৌরভের রান্নায় সহযোগিতা করলেন অভিনেতা আবির চট্টোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানে এসে ইলিশপ্রেমের কথাও শোনালেন সৌরভ। বাংলাদেশে খেলতে গিয়েও ইলিশ খেয়েছেন। সেখানের রান্নার সঙ্গে এখানকার রান্নার পার্থক্যও শোনালেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক।

পাশাপাশি অনুষ্ঠানে উপস্থিত আবির বললেন, “আমি যে চরিত্রগুলো পাচ্ছি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। ব্যোমকেশ প্রিয়। অন্যান্য চরিত্রগুলোতেও অভিনয় করতে ভাল লাগে। দর্শকদের যেটা বেশি পছন্দ করবে, সেটা করতে ভাল লাগবে। খাওয়া দাওয়া শুটিংয়ের মধ্যে হলে খুব পীড়াদায়ক। বিভিন্ন জায়গা থেকে টেক হয়। শুধু মাখতে হয়। শুটিংয়ের বাইরে হলে খেতে ভাল লাগে। খেতে খেতে পাঠ করতে গিয়ে একবার খুব বকা খেয়েছিলাম।”

অন্যদিকে ইলিশ প্রসঙ্গে সৌরভ বলেন, “বাড়িতে কখনও ইলিশ ভাজিনি। এক আধবার ভেজেছি। সানা যখন ছোট ছিল। তোমার ডোনাদি খুব ভাল ইলিশ রান্না করে।”