আরজি কর কাণ্ডের প্রভাব! বড় সিদ্ধান্ত কাঞ্চন-পিঙ্কির ছেলের

TV9 Bangla Digital | Edited By: utsha hazra

Sep 21, 2024 | 3:45 PM

Kanchan-Pinky: বিতর্ক, প্রতিবাদ ইদানীং এই দুই শব্দই চারিদিকে। আরজি কর কাণ্ডের জেরে উত্তপ্ত সারা শহর। সেই প্রভাব পড়েছে টলিপাড়ার অন্দরেও। এই প্রতিবাদ, আন্দোলন অভিনেতা তথা তৃণমূল বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক এবং পিঙ্কি বন্দোপাধ্যায়ের মনে যে কী প্রভাব ফেলেছে তা শুনলে অবাক হয়ে যাবেন।

Follow Us

বিতর্ক, প্রতিবাদ ইদানীং এই দুই শব্দই চারিদিকে। আরজি কর কাণ্ডের জেরে উত্তপ্ত সারা শহর। সেই প্রভাব পড়েছে টলিপাড়ার অন্দরেও। এই প্রতিবাদ, আন্দোলন অভিনেতা তথা তৃণমূল বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক এবং পিঙ্কি বন্দোপাধ্যায়ের মনে যে কী প্রভাব ফেলেছে তা শুনলে অবাক হয়ে যাবেন। কাঞ্চন এবং পিঙ্কির বিবাহবিচ্ছেদের পর মায়ের সঙ্গেই থাকে তাঁদের ছেলে ওশ। বাবার সঙ্গে কোনও যোগাযোগ নেই। যদিও ইন্ডাস্ট্রির অন্দরে খবর, সে বাবার সঙ্গে থাকতেও চায় না।

তাই মা আর ছেলে বন্ধুর মতোই থাকে। দিনের শেষে নিজেদের যাবতীয় সুখ দুঃখের খবর ভাগ করে নেন পরস্পর। সম্প্রতি পিঙ্কিকে প্রশ্ন করা হয় শহরে যে এমন উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে। এত ঘটনা ঘটে চলেছে তা কি কোনও ভাবে ছেলের উপর প্রভাব ফেলেছে? যদিও বয়সে সে অনেকটাই ছোট। পিঙ্কির দাবি তাঁর ছেলে খুবই পরিণত মনস্ক। প্রতিবছর মামারবাড়ি, দিদার বাড়ি থেকে প্রচুর উপহার পায় পিঙ্কির ছেলে। স্কুল থেকে বাড়ি ফিরলেই অনেক উপহার দেখতে পেত সে। এ বছর পুরো চিত্রটাই উল্টে গিয়েছে। তাই অভিনেত্রী ছেলেকে প্রশ্ন করেছিলেন তার মন খারাপ হচ্ছে কিনা।

এ প্রসঙ্গে পিঙ্কি বলেন, “আমার ছেলে উত্তর দেয় যদি জামা-কাপড়ের প্যাকেট আসত তাহলে বেশি মন খারাপ হত।” এমনকি পিঙ্কি-কাঞ্চনের ছেলে একটি বড় সিদ্ধান্তও নিয়েছে ছোট বয়সে। অভিনেত্রী বলেন, “পুজোর ছুটি কাটিয়ে স্কুল খুললে বলা হয় কেমন কাটালে পুজোর ছুটি রচনা লিখতে। ওশ বলেছে স্কুলের ম্যামকে বলবে এ বছর যেন এই বিষয়টা না দেয়।” উল্লেখ্য, এই আরজি কর প্রসঙ্গে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন কাঞ্চন। সে প্রসঙ্গে সে ভাবে কোনও মন্তব্য করতে চান না পিঙ্কি। তাঁর একটাই বক্তব্য এই কাঞ্চনকে দেখে অনেকে অবাক হলেও তিনি অবাক হননি।

বিতর্ক, প্রতিবাদ ইদানীং এই দুই শব্দই চারিদিকে। আরজি কর কাণ্ডের জেরে উত্তপ্ত সারা শহর। সেই প্রভাব পড়েছে টলিপাড়ার অন্দরেও। এই প্রতিবাদ, আন্দোলন অভিনেতা তথা তৃণমূল বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক এবং পিঙ্কি বন্দোপাধ্যায়ের মনে যে কী প্রভাব ফেলেছে তা শুনলে অবাক হয়ে যাবেন। কাঞ্চন এবং পিঙ্কির বিবাহবিচ্ছেদের পর মায়ের সঙ্গেই থাকে তাঁদের ছেলে ওশ। বাবার সঙ্গে কোনও যোগাযোগ নেই। যদিও ইন্ডাস্ট্রির অন্দরে খবর, সে বাবার সঙ্গে থাকতেও চায় না।

তাই মা আর ছেলে বন্ধুর মতোই থাকে। দিনের শেষে নিজেদের যাবতীয় সুখ দুঃখের খবর ভাগ করে নেন পরস্পর। সম্প্রতি পিঙ্কিকে প্রশ্ন করা হয় শহরে যে এমন উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে। এত ঘটনা ঘটে চলেছে তা কি কোনও ভাবে ছেলের উপর প্রভাব ফেলেছে? যদিও বয়সে সে অনেকটাই ছোট। পিঙ্কির দাবি তাঁর ছেলে খুবই পরিণত মনস্ক। প্রতিবছর মামারবাড়ি, দিদার বাড়ি থেকে প্রচুর উপহার পায় পিঙ্কির ছেলে। স্কুল থেকে বাড়ি ফিরলেই অনেক উপহার দেখতে পেত সে। এ বছর পুরো চিত্রটাই উল্টে গিয়েছে। তাই অভিনেত্রী ছেলেকে প্রশ্ন করেছিলেন তার মন খারাপ হচ্ছে কিনা।

এ প্রসঙ্গে পিঙ্কি বলেন, “আমার ছেলে উত্তর দেয় যদি জামা-কাপড়ের প্যাকেট আসত তাহলে বেশি মন খারাপ হত।” এমনকি পিঙ্কি-কাঞ্চনের ছেলে একটি বড় সিদ্ধান্তও নিয়েছে ছোট বয়সে। অভিনেত্রী বলেন, “পুজোর ছুটি কাটিয়ে স্কুল খুললে বলা হয় কেমন কাটালে পুজোর ছুটি রচনা লিখতে। ওশ বলেছে স্কুলের ম্যামকে বলবে এ বছর যেন এই বিষয়টা না দেয়।” উল্লেখ্য, এই আরজি কর প্রসঙ্গে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন কাঞ্চন। সে প্রসঙ্গে সে ভাবে কোনও মন্তব্য করতে চান না পিঙ্কি। তাঁর একটাই বক্তব্য এই কাঞ্চনকে দেখে অনেকে অবাক হলেও তিনি অবাক হননি।

Next Article