জন্মেছিলেন খুব সাধারণ এক মধ্যবিত্ত পরিবারে। বাবা ছিলেন গানের শিক্ষক। মাত্র ১৩ বছর বয়সেই তাঁর কাঁধে এসে পড়েছিল গোটা সংসারের দায়িত্ব। বাধ্য হয়ে গানের পাশাপাশি বেছে নিতে হয়েছিল অভিনয় জীবনও। যদিও অভিনয় করা মোটে পছন্দ ছিল না লতা মঙ্গেশকরের। কিন্তু সংসারের দায়ে তাও করতে হয়েছিল। ২৫ টাকায় রোজগেরে জীবন শুরু করা সঙ্গীত সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর মৃত্যুর পর রেখে গেলেন কয়েকশো কোটি টাকার সম্পত্তি।
দীনানাথ মঙ্গেশকরের বড় মেয়ে মাত্র ১৩ বছর বয়েসেই শুরু করেছিলেন রোজগারের জীবন। বর্তমান রিপোর্ট অনুযায়ী সদ্য প্রয়াত লতাজির মাসিক আয় ছিল ৪০ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। এছাড়া বছরে ৬ কোটি টাকার রয়্যালটি পেতেন তিনি। ভারতেক কোকিলকণ্ঠীর সম্পত্তির পরিমাণ ৩৭০ কোটি টাকা এমনই একটি রিপোর্টের দাবি। তবে অন্যকিছু রিপোর্ট বলছে সুরসম্রাজ্ঞীর সম্পত্তির পরিমাণ ১০৭ থেকে ১১৫ কোটি টাকা। তবে তার ঘনিষ্ঠজনেদের দাবি কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক হলেও ব্যক্তি লতা মঙ্গেশকর ছিলেন মাটির মানুষ।
জীবনে সংসারের দায়িত্ব এসে পড়ায় প্রথমদিকে নিজের শখ আহ্লাদ পূরণ করতে পারেননি। বাবার মৃত্যুর পাঁচ বছর পর নিজের রোজগারে প্রথম একটি রেডিও কিনতে পেরেছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এহেন লতার পরবর্তী জীবনে গাড়ির বিষয়ে শৌখিন হয়ে ওঠেন। নিজের ‘প্রভুকুঞ্জে’ বাড়ির গ্যারাজে দুর্দান্ত সব গাড়ির সংগ্রহ ছিল তাঁর। এমনি নানা সাক্ষাৎকারেও নিজের গাড়ি প্রীতির কথা জানিয়েছেন এই মহান গায়িকা। কর্মজীবেন গোড়ার দিকে যখন প্রথম প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন তিনি সেই সময় তাঁর ছিল একটি শেভরলে গাড়ি। নিজের মায়ের নামে ইন্দোর থেকে এই গাড়িটি কিনেছিলেন লতা। এছাড়া প্রভুকুঞ্জের বাড়ির গ্যারাজে রয়েছে বুইক এবং ক্রিসলারের মতো গাড়িও। যশরাজের তরফে মার্সিডিজ উপহার পেয়েছিলেন তিনি। বীরজারা সিনেমার তার দুর্দান্ত গানের পর প্রযোজক যশরাজের তরফে তাঁর হাতে এই গাড়ির চাবিটি তুলে দেওয়া হয়েছিল।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
জন্মেছিলেন খুব সাধারণ এক মধ্যবিত্ত পরিবারে। বাবা ছিলেন গানের শিক্ষক। মাত্র ১৩ বছর বয়সেই তাঁর কাঁধে এসে পড়েছিল গোটা সংসারের দায়িত্ব। বাধ্য হয়ে গানের পাশাপাশি বেছে নিতে হয়েছিল অভিনয় জীবনও। যদিও অভিনয় করা মোটে পছন্দ ছিল না লতা মঙ্গেশকরের। কিন্তু সংসারের দায়ে তাও করতে হয়েছিল। ২৫ টাকায় রোজগেরে জীবন শুরু করা সঙ্গীত সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর মৃত্যুর পর রেখে গেলেন কয়েকশো কোটি টাকার সম্পত্তি।
দীনানাথ মঙ্গেশকরের বড় মেয়ে মাত্র ১৩ বছর বয়েসেই শুরু করেছিলেন রোজগারের জীবন। বর্তমান রিপোর্ট অনুযায়ী সদ্য প্রয়াত লতাজির মাসিক আয় ছিল ৪০ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। এছাড়া বছরে ৬ কোটি টাকার রয়্যালটি পেতেন তিনি। ভারতেক কোকিলকণ্ঠীর সম্পত্তির পরিমাণ ৩৭০ কোটি টাকা এমনই একটি রিপোর্টের দাবি। তবে অন্যকিছু রিপোর্ট বলছে সুরসম্রাজ্ঞীর সম্পত্তির পরিমাণ ১০৭ থেকে ১১৫ কোটি টাকা। তবে তার ঘনিষ্ঠজনেদের দাবি কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক হলেও ব্যক্তি লতা মঙ্গেশকর ছিলেন মাটির মানুষ।
জীবনে সংসারের দায়িত্ব এসে পড়ায় প্রথমদিকে নিজের শখ আহ্লাদ পূরণ করতে পারেননি। বাবার মৃত্যুর পাঁচ বছর পর নিজের রোজগারে প্রথম একটি রেডিও কিনতে পেরেছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এহেন লতার পরবর্তী জীবনে গাড়ির বিষয়ে শৌখিন হয়ে ওঠেন। নিজের ‘প্রভুকুঞ্জে’ বাড়ির গ্যারাজে দুর্দান্ত সব গাড়ির সংগ্রহ ছিল তাঁর। এমনি নানা সাক্ষাৎকারেও নিজের গাড়ি প্রীতির কথা জানিয়েছেন এই মহান গায়িকা। কর্মজীবেন গোড়ার দিকে যখন প্রথম প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন তিনি সেই সময় তাঁর ছিল একটি শেভরলে গাড়ি। নিজের মায়ের নামে ইন্দোর থেকে এই গাড়িটি কিনেছিলেন লতা। এছাড়া প্রভুকুঞ্জের বাড়ির গ্যারাজে রয়েছে বুইক এবং ক্রিসলারের মতো গাড়িও। যশরাজের তরফে মার্সিডিজ উপহার পেয়েছিলেন তিনি। বীরজারা সিনেমার তার দুর্দান্ত গানের পর প্রযোজক যশরাজের তরফে তাঁর হাতে এই গাড়ির চাবিটি তুলে দেওয়া হয়েছিল।