সইফ কাণ্ডের দুঃস্বপ্ন এখনও কাটেন, এর মধ্যেই বড় দুর্ঘটনার মুখে অর্জুন
একের পর এক অঘটন যেন ঘটেই চলেছে। ২০২৫ সাল পড়ার পর থেকেই সময়টা যেন মোটেই ভাল যাচ্ছে না বলিপাড়ার অভিনেতা-অভিনেত্রীদের। সইফ কাণ্ডের ত্রাস এখনও কাটেনি। এরই মাঝে আর এক অঘটন। গুরুতর জখম অর্জুন কাপুর।
একের পর এক অঘটন যেন ঘটেই চলেছে। ২০২৫ সাল পড়ার পর থেকেই সময়টা যেন মোটেই ভাল যাচ্ছে না বলিপাড়ার অভিনেতা-অভিনেত্রীদের। সইফ কাণ্ডের ত্রাস এখনও কাটেনি। এরই মাঝে আর এক অঘটন। গুরুতর জখম অর্জুন কাপুর। সূত্রের খবর, অর্জুন এবং ভূমি মুম্বইয়ের রয়্যাল পামসের প্যালেসে তাঁদের আসন্ন ছবি ‘মেরে হাজব্যান্ড কি বিবি’র একটি গানের শুটিং করছিলেন। তখনই ঘটে অপ্রত্যাশিত ঘটনা। ভেঙে পড়ে ছাদের চাঙড়। অর্জুন ছাড়াও এই ঘটনায় জখম হয়েছেন ছবির প্রযোজক জ্যাকি ভাগনানি, পরিচালক মুদাসসির আজিজ।
ফেডারেশন অফ ওয়েস্টার্ন ইন্ডিয়া সিনে এমপ্লয়িজ়-এর অশোক দুবে জানিয়েছেন, যে বাড়িটিকে শুটিং হচ্ছিল তা বেশ পুরনো। ভগ্নপ্রায় বাড়িতেই চলছিল শুটিং। লাগাতার আওয়াজের কারণে সম্ভবত আরও নড়বড়ে হয়ে যায় সেই বাড়িটি। যার জেরে হয় বিপত্তি। শুধু অর্জুন এবং জ্যাকি নন অল্পবিস্তর জখম হয়েছেন ছবির বাকি কলাকুশলীরাও। চিত্রগ্রাহক মনু আনন্দের বুড়ো আঙুল ভেঙে গিয়েছে। সহ-চিত্রগ্রাহক শিরদাঁড়ায় চোট পেয়েছেন। তবে কারও চোট গুরুতর নয়। ছবির কোরিওগ্রাফার বিজয় গঙ্গোপাধ্যায় বলেছেন, “আমরা মনিটর করছিলাম। হঠাত্ ছাদের একটা বড় অংশ ভেঙে পড়ল। কপাল ভাল পুরো ছাদ ভেঙে পড়েনি। পুরোটা আমাদের উপর পড়লে ভয়ানক কিছু ঘটতে পারত।” প্রসঙ্গত, পুরো ঘটনাটি ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী, উপমুখ্যমন্ত্রী, বিএমসিকে।