ইনস্টাতে প্রয়াত বাবাকে নিয়ে বার্থডে উইশ ঐশ্বর্য-অভিষেকের

Tv9 বাংলা ডিজিটাল: মারণ রোগে আক্রান্ত ছিলেন বাবা। ক্যান্সার যুদ্ধে হেরে গিয়ে লীলাবতী হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন বছর তিনেক হল। Krishnaraj Rai ছিলেন মেরিন বায়োলজিস্ট। কিন্তু মেয়ে ঐশ্বর্য রাইয়ের (Aishwarya Rai Bachchan) আজও মনে পড়ে বাবার সেই হাসি মুখ। বাবার জন্মদিনে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে একবারও ভোলেননি মিস ওয়ার্ল্ড ’৯৪। আরও পড়ুন করণ করলেন ‘বউ চুরি’, […]

ইনস্টাতে প্রয়াত বাবাকে নিয়ে বার্থডে উইশ ঐশ্বর্য-অভিষেকের
বাবার সঙ্গে
Follow Us:
| Updated on: Nov 25, 2020 | 9:22 AM

Tv9 বাংলা ডিজিটাল: মারণ রোগে আক্রান্ত ছিলেন বাবা। ক্যান্সার যুদ্ধে হেরে গিয়ে লীলাবতী হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন বছর তিনেক হল। Krishnaraj Rai ছিলেন মেরিন বায়োলজিস্ট। কিন্তু মেয়ে ঐশ্বর্য রাইয়ের (Aishwarya Rai Bachchan) আজও মনে পড়ে বাবার সেই হাসি মুখ। বাবার জন্মদিনে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে একবারও ভোলেননি মিস ওয়ার্ল্ড ’৯৪।

আরও পড়ুন করণ করলেন ‘বউ চুরি’, অভিযোগ পরিচালক মধুর ভান্ডরকারের

View this post on Instagram

A post shared by AishwaryaRaiBachchan (@aishwaryaraibachchan_arb)

ঐশ্বর্য তাঁর ইনস্টা হ্যান্ডেলে কৃষ্ণরাজ রাইয়ের ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘হ্যাপি বার্থডে ড্যাডি-আজ্জা। আমাদের সদাহাস্য অভিভাবক, অ্যাঞ্জেল। তোমাকে খুব ভালবাসি।’

আরও পড়ুন ব্যান করুন কফি উইদ করণ, নেটিজেনের দাবি

শুধু ঐশ্বর্য রাই বচ্চন নয়। কৃষ্ণরাজ রাইয়ের ছবি ইনস্টায় পোস্ট করেছেন তাঁর স্বামী অভিষেক বচ্চনও (Abhishek Bachchan) । তিনি লেখেন, ‘হ্যাপি বার্থ ডে ড্যাড। মিস ইউ।’

ঐশ্বর্যর বাবা কৃষ্ণরাজ রাই যে বছর মারা যান, তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে গোটা বচ্চন পরিবার তাঁদের পারিবারিক সব অনুষ্ঠান বাতিল করে। এ বছরও কোভিড পরিস্থিতি মাথায় রেখে দিওয়ালির অনুষ্ঠানও বাতিল করে বচ্চন পরিবার।

অভিষেক বচ্চন সংবাদ মাধ্যমেক বলেন, “এ বছরও আমাদের পরিবারে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আমার বোন শ্বেতার শ্বাশুড়িমা (ঋতু নন্দা) গত হয়েছেন। এমত অবস্থায় কি কেউ হইহল্লা করে অনুষ্ঠান আয়োজন করে? মানব সভ্যতা সর্বকালের সবচেয়ে কঠিন সঙ্কটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

Aishwarya rai Bachhan and Father Krishnaraj

সপরিবারে

আমাদের আরও সাবধান হতে হবে। সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং আমাদের কাছে একমাত্র বিকল্প। এবং এটিও যে সংক্রমণের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ কোনও গ্যারান্টি দেবে তাও নয়। দিওয়ালি পার্টি এবং অন্যান্য সামাজিক অনুষ্ঠান এখন আমাদের কাছে সুদূরের এক স্বপ্নের মতো।”