AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে যুদ্ধ চালাচ্ছেন অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য

বেহালার বাসিন্দা অপরাজিতা। তাঁর পাড়াতেই ১৫জন করোনা আক্রান্ত। তাঁর নিজের বাড়িতেও আত্মীয়-স্বজন আক্রান্ত হয়েছেন। এখন এলাকার মানুষের জন্য সর্বক্ষণ লড়ে যাচ্ছেন। ডাক্তার, ওষুধ, হাসপাতালের বেড, রেমডিসিভির, অক্সিজেনের জোগান দিয়ে চলেছেন।

কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে যুদ্ধ চালাচ্ছেন অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য
অপরাজিতা আঢ্য
| Updated on: May 15, 2021 | 1:53 PM
Share

কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে রীতিমতো যুদ্ধ চালাচ্ছেন অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। কখনও জোগাড় করছেন অক্সিজেন। কখনও রেমডিসিভির। হাসপাতালে ভর্তি করা থেকে ডাক্তারের পরামর্শ – পাশে আছেন, সাথে আছেন।

এখন শুটিং নেই। বলা যায়, ছুটিতে আছেন দাপুটে অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। কিন্তু ছুটিতে থেকেও কোথাও বেড়াতে না গিয়ে, বিশ্রাম না নিয়ে, নিজের ২৪ ঘণ্টা দিয়ে দিয়েছেন করোনা আক্রান্ত মানুষকে। এর জন্য তাঁকে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে অনেক দূরও যেতে হয়নি। নিজের চারপাশটাকেই আগলাচ্ছেন পরম আত্মীয়ের মতো।

বেহালার বাসিন্দা অপরাজিতা। তাঁর পাড়াতেই ১৫জন করোনা আক্রান্ত। তাঁর নিজের বাড়িতেও আত্মীয়-স্বজন আক্রান্ত হয়েছেন। অপরাজিতার করোনা হয়েছিল লক্ষ্মীপুজোর সময়। তিনি নিজ তাগিদে সুস্থ হয়েছেন। এখন এলাকার মানুষের জন্য সর্বক্ষণ লড়ে যাচ্ছেন। ডাক্তার, ওষুধ, হাসপাতালের বেড, রেমডিসিভির, অক্সিজেনের জোগান দিয়ে চলেছেন। এলাকার দু’জনকে হাসপাতালেও ভর্তি করেছেন। মরণাপণ্ণ রোগীকে নিয়ে সারারাত ঘুরে বেরিয়েছেন। জোগাড় করেছেন রেমডিসিভির।

আরও পড়ুন:নজরুলগীতি, নতুন জামা আর লং ড্রাইভ, বাবার সঙ্গে জমে গেল আইরার ঈদ

এই বিষয়ে TV9 বাংলাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন অপরাজিতা, “আমার পাশের বাড়ির একজনের অক্সিজেন নেমে গিয়েছিল ৬৮। ফুসফুস খারাপ হয়ে গিয়েছিল। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাই আমরা। রেমডিসিভিসের আকাল দেখা যায়। সুতরাং, যাঁরা করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন, কিংবা যাঁদের বাড়িতে করোনা রোগী আছে, চেষ্টা করবেন সাবধানে থাকতে ও রাখতে। সামান্যতম উপসর্গ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে টেস্ট করিয়ে নিন। দেরি করে টেস্ট করালে পরিস্থিতি হাতের বাইরেও চলে যেতে পারে। অনেক ডাক্তারবাবুরা অনলাইনেও পরামর্শ দিচ্ছেন। হাসপাতালের প্রয়োজন হলে আগে থেকেই তত্‍পর হয়ে যান। একটু মানবিক হোন।”