কালীপুজোর আগেই অলৌকিক কাণ্ড! শ্রুতির স্বপ্নে এলেন নৈহাটির বড়মা
Shruti Das: নৈহাটির বড়মা-এর পুজো ছাড়া কালীপুজো যেন অসম্পূর্ণ। তাঁর কাছে গেলে খালি হাতে কেউ ফেরেন না। এই পুজোকে অনেকে ভবেশের রক্ষাকালী পুজো হিসাবেও জানেন। প্রায় ১০০ বছরের এই পুজো। দেশ-বিদেশ থেকে অনেকেই আসেন বড়মায়ের দর্শনে। কালীপুজোর ঠিক আগেই অভিনেত্রী শ্রুতি দাসকে মা স্বপ্নে দেখা দিলেন।
নৈহাটির বড়মা-এর পুজো ছাড়া কালীপুজো যেন অসম্পূর্ণ। তাঁর কাছে গেলে খালি হাতে কেউ ফেরেন না। এই পুজোকে অনেকে ভবেশের রক্ষাকালী পুজো হিসাবেও জানেন। প্রায় ১০০ বছরের এই পুজো। দেশ-বিদেশ থেকে অনেকেই আসেন বড়মায়ের দর্শনে। কালীপুজোর ঠিক আগেই অভিনেত্রী শ্রুতি দাসকে মা স্বপ্নে দেখা দিলেন।
এমনিতে নায়িকার বাড়িতে প্রায় সব পুজোই হয়। চারিদিকে ব্যস্ততার মাঝেও যে কোনও পুজোর সময়ই তিনি কোমর বেঁধে ঝাঁপিয়ে পড়েন পুজোর কাজ করতে। এ বার স্বপ্নে বড়মা-কে দেখলেন শ্রুতি। নিজের স্বপ্নের সেই অনুভূতিই নিজের সমাজমাধ্যমের পাতায়। অরিন্দম ভট্টাচার্যের চিত্র পরিকল্পনায় মডেল পিয়াই দত্তকে বড়মার রূপ দিয়েছেন রূপটান শিল্পী সুরঞ্জন দাস। সেই ছবিই সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন শ্রুতি।
সেই ছবি ভাগ করে নিয়ে অভিনেত্রী লেখেন, “স্বপ্নে দেখলাম বড়মাকে অনেক উঁচুতে উঠে বরণকরছি। ঘুম থেকে উঠে দেখি বেশিরভাগ পোস্ট ওনাকে নিয়। জয় বড়মা। কপালে থাকলে আবার তোমায় একদিন দেখতে যাব মা। সুরঞ্জন মেকআপটা ভাল হয়েছে।” ২০২৩ সালেই নৈহাটির বড়মার পুজোর একশো বছর পূর্ণ হয়েছে। নতুন ভাবে মন্দির সাজানো হয়েছে। আগেও মায়ের দর্শন করতে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। তাঁর শ্বশুরবাড়িতেও বড় করে দুর্গাপুজো হয়। সেই পুজোর সঙ্গে ওতোপ্রোতো ভাবে যুক্ত। নায়িকাকে শেষ বার দর্শক দেখেছিলেন ‘রাঙা বউ’ সিরিয়ালে।