
আর্থিক অভাবের মধ্যেই বেড়ে ওঠা। মায়ের সঙ্গে সুস্মিতাও দেখেছিলেন একরাশ স্বপ্ন। মডেলিং থেকে অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন। জীবনে বড় কিছু করার স্বপ্ন। তবে পথটা এতটাও সহজ ছিল না।

সুস্মিতার জীবনে থাকা একাধিক অধ্যায়ে জড়িয়ে থাকা ওঠা পড়ার কাহিনির মাঝে দিনের শেষে চোখে পড়ে কেবলই সাফল্য। সুস্মিতার মতে হয়তো আরও বড় কিছু করা যেতে পারত, বলিউড তাঁকে আরও একটু জায়গা করে দিতে পারত।

তবে তিনি যে পরিস্থিতি থেকে উঠে এসেছেন, সেখান থেকে লড়াই করে মুম্বইয়ে রাজত্ব করার জন্য লাগে বিস্তর ক্ষমতা। এমন অভিনেতা-অভিনেত্রী অনেকেই আছেন, যাঁরা শূণ্যহাতে শুরু করেছিলেন পথচলা।

মাত্র ১৮ বছর বয়সে মিস ইউনিভার্সের মুকুট জিতে নেওয়া সেলেব এখন মোট ৭৪ কোটি টাকার মালিক। গড়ে প্রতিমাসে ৬০ লাখ টাকা রোজগার করেন তিনি। ৯ কোটি টাকা বছরের আয়।

একাধিক গাড়ি রয়েছে তাঁর। বিএমডব্লিউ থেকে শুরু করে অডি, কোনওটা এক কোটি দামের, কোনওটা আবার ৯০ লাখের, গ্যারেজ ভর্তি সুস্মিতার গাড়ির কালেকশনের। একটি ছবি করতে সুস্মিতা নিয়ে থাকেন ৩ থেকে ৪ কোটি টাকা।

পাশাপাশি ১.৫ কোটি টাকা তিনি বিজ্ঞাপন পিছু আয় করে থাকেন। অনেকেই জানেন না হয়তো সুস্মিতা সেনের একটি রেস্তোরাঁও ছিল। বাঙালি এই রেস্তোরাঁর নাম বাঙালি মাসির রেস্তোরাঁ।