AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Pathaan Controversy: মুক্তির আগেই ‘পাঠান’ ঘিরে বাংলায় চাঞ্চল্য, শাহরুখের ছবি মুক্তি বড় ক্ষতির মুখে ঠেলে দিচ্ছে কাদের?

Pathaan: একাধিক ছবি এখনও রমরমিয়ে চলছে প্রেক্ষাগৃহে। এমন অবস্থায় যদি বন্ধ করে দেওয়া হয় শো তবে বড় ক্ষতির মুখ দেখতে হবে বলেই দাবি ছবি নির্মাতাদের। 

Pathaan Controversy: মুক্তির আগেই 'পাঠান' ঘিরে বাংলায় চাঞ্চল্য, শাহরুখের ছবি মুক্তি বড় ক্ষতির মুখে ঠেলে দিচ্ছে কাদের?
| Edited By: | Updated on: Jan 24, 2023 | 12:43 PM
Share

ছবি মুক্তির আগে আরও একবার কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি পাঠান (Pathaan) ছবি। যদিও ছবির ব্যবসা ঘিরে একই ভাবে চিন্তার ভাঁজ বাংলার ছবি ডিস্ট্রিবিউটরদের কপালে। চার বছর পর মুক্তি পেতে চলেছে শাহরুখ খান অভিনীত ছবি পাঠান। ফলে কিং খানের কামব্যাক ছবি নিয়ে ভক্তমনে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে। ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হওয়া এই ছবির কোপেই এবার নাজেহাল বাংলা সিনেজগত। সিঙ্গল স্ক্রিন থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে একের পর এক বাংলা ছবি। সব শো চলে যাচ্ছে পাঠান-এর দখলে। আর তা থেকেই তৈরি হচ্ছে সমস্যা। একের পর এক বাংলা ছবি মুক্তি পেয়ে সাম্প্রতিককালে। গত দুই সপ্তাহে মুক্তি পাওয়া একাধিক ছবি এখনও রমরমিয়ে চলছে প্রেক্ষাগৃহে। এমন অবস্থায় যদি বন্ধ করে দেওয়া হয় শো তবে বড় ক্ষতির মুখ দেখতে হবে বলেই দাবি ছবি নির্মাতাদের।

ছবি নির্মাতাদের। শেষ সপ্তাহে তিন বাংলা ছবি মুক্তি পেয়েছে বড়পর্দায়। যার মধ্যে কাবেরী অন্তর্ধান, দিলখুস ও ডক্টর বক্সি-র মতো ছবি রয়েছে। অন্যদিকে এখনও পর্যন্তও প্রেক্ষাগৃহে চলছে প্রজাপতী। তবে সিঙ্গল স্ক্রিন থেকে এই সকল ছবিকে সরিয়ে পাঠান নিয়ে আসার অর্থ বড়সড় সমস্যার সম্মুখীন হওয়া। ব্যবসায় বড় কোপ। টলিউডের স্টেকহোল্ডার এই মর্মেই এবার প্রতিবাদ করে বসলেন।

এই মর্মেই ইটাইসমকে পরিচালক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় জানান, ‘আমি সিঙ্গল স্ক্রিনের মালিকদের পরিস্থিতি বুঝতে পারছি। টানা দুবছর যখন একটাও ছবি মুক্তি পায়নি, তাঁরা সেই অবস্থাতেও তাঁদের কর্মচারীদের পুরো মাইনে দিয়েছে। তাঁদের নিয়ে আমার কোনও অভিযোগ নেই। এমন কি ওনাদের পরিস্থিতিতে আমি থাকলেও হয়তো এই সিদ্ধান্তই নিতাম। কিন্তু আমার মনে হয় বাংলায় ছবি মুক্তি নিয়ে একটা সঠিক পলিশি থাকা প্রয়োজন। আমি জানি কাবেরী অন্তর্ধান অন্যান্য ছবির মতোই কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে চলেছে, বাংলা ছবির জগত বছরের পর বছর এই মর্মে ধৈর্য্য ধরে রেখেছে। তবে এবার কিছু একটা করার সময় এসেছে।’