
২০১২-তে একটি সাক্ষাৎকারে অভিনেতা ধর্মেন্দ্র জানান ১৫ বছর আগে তিনি মদে আসক্ত ছিলেন । ফলে তার কেরিয়ারেরও ক্ষতি হয়। লেখার প্রতি ভালবাসা এই আসক্তি থেকে দূর করতে সাহায্য করে।

মদ বা ড্রাগসের প্রতি সঞ্জয় দত্তের আসক্তির ঝলক পাওয়া গিয়েছিল সঞ্জু ছবির মাধ্যমে। তাঁর বাবা তাঁকে নিয়ে গিয়েছিল আমেরিকাতে নেশা ছাড়ানের জন্য।

এক সাক্ষাৎকারে রণবীর জানান, তিনি খুব বেশি আসক্ত না হলেও যখন তিনি পান করতে শুরু করেন তখন আর থামেন না।

নিজের বইতে আসক্তির কথা লেখেন অভিনেত্রী মণীশা কৈরালা। তবে নিজের চেষ্টা থেকেই নেশার আসক্ত থেকে মুক্ত হন নায়িকা।

মদ এবং ড্রাগের আসক্তির জন্য শারীরিকভাবে খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন প্রতীক। তারপর রিহ্যাব গিয়ে সুশ্রুষা করিয়ে নেশা মুক্ত হন তিনি।

কমেডিয়ান কপিল শর্মা কেরিয়ারের প্রথমেই মদের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন। পরে রিহ্যাবে গিয়ে নেশা থেকে মুক্ত হন। ফিরে আসেন একদম নতুনভাবে।