Vidya Balan: জঘন্য পোশাক পরার জন্য বিদ্যাকে অ্যাওয়ার্ড, কী বলেছেন অভিনেত্রী?
Vidya Balan Dressing Sense: কখনওই নিজের চেহারা এবং পোশাক নিয়ে খুব একটা চর্চা ছিল না বিদ্যার। তাঁর ফোকাস ছিল কাজ। অভিনয়ের দিকে মন ছিল অভিনেত্রীর। কীভাবে অভিনয়কে আরও বেশি উন্নত করা যায়, আরও ভালোভাবে অভিনয় করতে পারেন, তাই নিয়ে ভাবনাচিন্তা করতেন। তাঁকে কীরকম দেখতে লাগছে কিংবা কীরকম পোশাক পরলে সকলে তাঁকে নিয়ে মাতামাতি করবেন, তা নিয়ে কখনওই চিন্তাভাবনা করেননি বিদ্যা।
পোশাকের জন্য প্রচণ্ড সমস্যায় পড়তে হত অভিনেত্রী বিদ্যা বালনকে। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, তাঁকে একটি অ্যাওয়ার্ড শোতে এক বছর জঘন্য পোশাক পরার অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছিল। ঘটনাটি মনে করলে এখনও শিউরে ওঠেন বিদ্যা।
একটি টকশোতে এসেছিলেন বিদ্যা বালন। তাঁর সঙ্গে কথা বলছিলেন ফ্যাশন ডিজ়াইনার মাসাবা গুপ্তা। মাসাবার কাছে মনের কথা খুলে বলেছিলেন বিদ্যা। বলেছিলেন, সেই সময় ‘কিসমত কানেকশন’ নামের একটি ছবি করেছিলাম আমি। আমার কাজ নিয়ে কম, চেহারা এবং পোশাক নিয়ে আলোচনা হয়েছিল বেশি। আমি তখন বিদেশে ছিলাম। এত মন খারাপ হত যে, বাড়ি থেকে বেরনো বন্ধ করে দিয়েছিলাম। বিছানায় মুখ বুঝে কাঁদতাম। ভাগ্যিস তখন সোশ্যাল মিডিয়া ছিল না। না হলে আমাকে বিচ্ছিরিভাবে ট্রোল করা হত।
কখনওই নিজের চেহারা এবং পোশাক নিয়ে খুব একটা চর্চা ছিল না বিদ্যার। তাঁর ফোকাস ছিল কাজ। অভিনয়ের দিকে মন ছিল অভিনেত্রীর। কীভাবে অভিনয়কে আরও বেশি উন্নত করা যায়, আরও ভালোভাবে অভিনয় করতে পারেন, তাই নিয়ে ভাবনাচিন্তা করতেন। তাঁকে কীরকম দেখতে লাগছে কিংবা কীরকম পোশাক পরলে সকলে তাঁকে নিয়ে মাতামাতি করবেন, তা নিয়ে কখনওই চিন্তাভাবনা করেননি বিদ্যা।
বিদ্যা বলেছিলেন, “আমার দেওর একবার জিজ্ঞেস করেছিল, ‘তুমি ইন্ডাস্ট্রিতে কী করতে এসেছ?’ আমি বলেছিলাম, ‘অভিনয়’। তা হলে সেটাই তোমার কাজ। তোমাকে কেমন দেখতে, কেমন পোশাক পড়ছ, সেটা নিয়ে তোমার চিন্তা না করলেও চলবে।