Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kaushiki chakraborty: মা-ছেলের যুগলবন্দী, চোখে জল কৌশিকীর, আবেগে ভাসলেন শ্রেয়া ঘোষালও

কৌশিকী চক্রবর্তীর একমাত্র ছেলে ঋষিথ। মায়ের কাছেই তালিম তার। সঙ্গীতের প্রথম পাঠ। গায়িকা লিখছেন, "অবশেষে সেই দিন এল। জীবনের কাছ থেকে আর কিচ্ছু পাওয়ার নেই আমার। জীবনের একটা বৃত্ত যেন পরিপূর্ণ হল"।

Kaushiki chakraborty: মা-ছেলের যুগলবন্দী, চোখে জল কৌশিকীর, আবেগে ভাসলেন শ্রেয়া ঘোষালও
মা-ছেলের যুগলবন্দী
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 26, 2021 | 12:52 PM

একটা বৃত্ত যেন সম্পূর্ণ হল। ছোটবেলায় বাবা পন্ডিত অজয় চক্রবর্তীর কাছে সঙ্গীতের তালিম নিয়েছিলেন নিজে আর এবার ছেলে ঋষিথ মায়ের দেখানো পথ অনুসরণ করেই এক মঞ্চে মায়ের পাশে গান গাইল প্রথম বার। মা হিসেবে জীবনে আর কিচ্ছু চান না কৌশিকী। আবেগঘন পোস্টের মাধ্যমেই জানালেন মনের কথা। কৌশিকীর এই বিশেষ মুহূর্তের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পারলেন শ্রেয়াও। তিনি যে মা হয়েছেন সদ্য।

কৌশিকী চক্রবর্তীর একমাত্র ছেলে ঋষিথ। মায়ের কাছেই তালিম তার। সঙ্গীতের প্রথম পাঠ। গায়িকা লিখছেন, “অবশেষে সেই দিন এল। জীবনের কাছ থেকে আর কিচ্ছু পাওয়ার নেই আমার। জীবনের একটা বৃত্ত যেন পরিপূর্ণ হল”। এখানেই থামননি মা-ছেলের যুগলবন্দীর কিছু টুকরো ছবি শেয়ার করে আরও লিখেছেন, “আমার সন্তান আমার পাশে স্টেজে বসে গান গাইল, হাসল। আমি কাঁদছিলাম। এই বিশ্ব কথা শোনে। আমার ভালবাসাকে ভগবান আশীর্বাদ করুক”। মা গাইছে ছেলের হাতে তানপুরা। নেটিজেনরাও করেছেন প্রশংসা। তকমা দিয়েছেন যোগ্য উত্তরসূরীর।

অন্যদিকে শ্রেয়া লিখছেন, ” আমি তোমার আবেগ ভীষণ ভাবে অনুভব করতে পারছি। বিশাল বড় একটা দিন। ভগবান তোমায় মঙ্গল করুন ঋষিথ। তোমার মা যিনি তোমার গুরু, তাঁকে তুমি গর্বিত করেছ। আমার সমস্ত ভালবাসা আর আশীর্বাদ তোমার জন্য।”

মাস কয়েক আগে বিবাহবার্ষিকীর ছবি শেয়ার করেছিলেন গায়িকা। ১৭ বছরের বিবাহিত জীবন… পেরিয়েবিয়ের দিনের এক টুকরো স্মৃতি সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছিলেন কৌশিকী। ২০০৪-এর ৯ জুলাই বিয়ে করেছিলেন কৌশিকী এবং পার্থসারথি। ছবি শেয়ার করে গায়িকা লিখেছিলেন, “১৭ বছরের আগে আমরা ছোট ছিলাম, বোকা ছিলাম। সামান্য ভয়, সামান্য উত্তেজনা…। ছোটবেলার বন্ধু থেকে প্রেমিক, প্রেমিকা, তারপর দম্পতি থেকে বাবা, মা…। বোঝাপড়া, শেখা, শ্রদ্ধার জার্নি। জীবন যা দিয়েছে তার জন্য কৃতজ্ঞ।” তিনি কৃতজ্ঞ বিশ্বের কাছেও এত সুন্দর পরিবারের জন্য।