KK Daughter Taamara Performs: ‘আজ যদি বাবা থাকতেন’, কেকের স্মৃতিতে শানের সঙ্গে স্টেজে উঠে গান কন্যা তামারার
KK: কখনও আবেগ কখনও আক্ষেপ তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে সকলেই। তারই মাঝে কেকের মেয়েকে এভাবে সকলের সামনে পেয়ে ভক্তরা আপ্লুত।

স্টেজই ছিল যাঁর পরিচয়, হাজার হাজার মানুষকে পলকে যিনি তাঁর গানের ছন্দে ভাসাতে পারতেন, সেই কেকে-র শেষটারও সাক্ষী থেকেছেন শ্রোতারাই। কীভাবে একজন শিল্পী জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত নিজের কাজ করে যেতে বদ্ধপরিকর, তার প্রমাণ আবারও রেখে গিয়েছেন কেকে। কলকাতার বুকে গান গাইতে আসা। সেখান থেকেই শুরু শেষ সময়ের যাত্রা। সকলের অলক্ষ্যে যে তাঁর হাতে সময় কমছিল, সে হিসেব হয়তো স্বয়ং কেকেও বুঝতে পারেননি। আর কিছুটা সময়ের মধ্যেই সকলের চেষ্টা ব্যর্থ করে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েছিলেন গায়ক। খুব সাধারণ একটা রাত। হঠাৎই ১০টার সময় ভয়ানক ঘটনায় সবটা গিয়েছিল পাল্টে।
সদ্য কেকের ৫৪ তম জন্মদিন সেলিব্রেশন হল। গোটা দেশ জুড়ে আবারও ভাসল সেই মর্মান্তিক মুহূর্তের স্মৃতিতে। মনে করিয়ে না দিলে হয়তো অনেকে ভুলেই যান মাঝে মধ্যে কেকে আর নেই। বাবার সেই জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানেই এবার হাজির ছিলেন তামারা কৃষ্ণা। কেকের মেয়ে স্টেজকে সম্মান জানিয়ে বাবার প্রিয় জায়গাটাতেই উঠে দাঁড়ালেন। পাশে দাঁড়িয়ে শান। হাতে মাইক তুলে নিলেন, ধরলেন গানও। তারই কয়েকটি ছবি শেয়ার করলেন সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায়। গর্বের সঙ্গে লিখলেন, আজ যদি বাবা থাকতেন।
View this post on Instagram
সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পোস্ট দেখামাত্রই সকলেই সাধুবাদ জানায় তামারাকে। এভাবে গানে গানে বাবাকে শ্রদ্ধাজানাতে পেরে সেও খুশি। কেকে বরাবরই পরিবারকে বিশেষ গুরুত্ব ও সময় দিতে পছন্দ করতেন। ব্যস্ততা কাটিয়েি পারিবারিক সময় তাঁর প্রতিবছর জন্মদিনে গালা সেলিব্রেশন নয়, বরং পরিবারের চারজন মিলে সময় কাটানো। ঘুরতে যাওয়া, নয়তো বাড়িতেই নিজেদের ছোট পার্টি। সেখানে থাকতেন না আর কেউ। এভাবেই কেকের স্মৃতিতে এখন জড়িয়ে সকলেই। কখনও আবেগ কখনও আক্ষেপ তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে সকলেই। তারই মাঝে কেকের মেয়েকে এভাবে সকলের সামনে পেয়ে ভক্তরা আপ্লুত।





