সদ্য অস্কার পেয়েছে জুনিয়র এনটিআরের ছবি ‘আরআরআর’-এর গান ‘নাটু নাটু’। আর অস্কার পর থেকেই আনন্দে গোটা দেশ। তবে এরই মধ্যে এনটিআরকে নিয়ে হাসির রোল। কারণ একটাই, তাঁর উচ্চারণ। ভাববেন না, দক্ষিণ ভারতীয় বলে তাঁর কথার যে জন্মগত টান রয়েছে তা নিয়ে হাসিঠাট্টা হচ্ছে। বরং হচ্ছে ঠিক তাঁর উল্টোটাই। বিদেশে গিয়ে নানা সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন এনটিআর। আর সেখানেই তাঁর ইংরেজি উচ্চারণ নজর এড়ায়নি কারও। কেতাদুরস্ত সাহেবি উচ্চারণ দেখে নেটিজেনরা কটাক্ষ করেননি ঠিকই, তবে ঠাট্টা করেছেন বিস্তর। অনেকেরই মতে এনটিআর জুনিয়রের ওই উচ্চারণ নিতান্তই আরোপিত। তাতে নেই দক্ষিণের ছোঁয়া, নেই দেশের মাটির সুবাস। অনেকের আবার টেনে এনেছেন দীপিকা পাড়ুকোনের কথাও। এ বারের মঞ্চে আমন্ত্রিত ছিলেন দীপিকা। তিনি যখন মঞ্চে বক্তব্য রাখেন তখন একেবারে ভারতীয় অ্যাকসেন্টেই কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে। মার্কিনী বা ব্রিটিশ কোনও উচ্চারণের দিকেই ঝুঁকতে দেখা যায়নি তাঁকে। তাই তিনি হয়ে উঠেছেন প্রিয় ‘দেশি গার্ল’ আর ওদিকে এনটিআর জুনিয়রকে নিয়ে উঠেছে হাসির রোল।
তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও গোল্ডেন গ্লোবের মঞ্চে এনটিআরের ভাষণ নিয়েও হয়েছিল বিস্তর হাসাহাসি। যদিও মুখ খোলেননি এনটিআর। এবারেও তিনি যেন ‘স্পিক্টটি নট’। তবে ছবির সাফল্য নিয়ে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস জারি। প্রসঙ্গত, এই ছবি ব্যবসা করেছিল ১২০০ কোটি টাকার। রামচরণ ও জুনিয়র এনটিআরের অভিনয় তো প্রশংসিত হয়েছিল, একই সঙ্গে ছবির চিত্রনাট্য, প্রেক্ষাপটও বেশ মনে ধরেছিল দর্শকের। ছবিতে বিশেষ চরিত্রে দেখা গিয়েছিল আলিয়া ভাট ও অজয় দেবগণকে। ওই ছবির জন্য অজয় দেবগণের পারিশ্রমিক ছিল আকাশছোঁয়া। দক্ষিণের দুই স্বাধীনতা সংগ্রামী আল্লুরি সীতারাম রাজু ও কোমারাম ভীমের লড়াইয়ের উপর তৈরি হয়েছে সিনেমার কাহিনী। ভারতীয়দের উপর ব্রিটিশ অত্যাচার, রুখে ধারানোর কাহিনী ধরা দিয়েছিল ছবিতে। পুরস্কার পেয়ে ইতিমধ্যেই দেশে ফিরে এসেছেন তাঁরা। দেখা করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অমিত শাহের সঙ্গেও
সদ্য অস্কার পেয়েছে জুনিয়র এনটিআরের ছবি ‘আরআরআর’-এর গান ‘নাটু নাটু’। আর অস্কার পর থেকেই আনন্দে গোটা দেশ। তবে এরই মধ্যে এনটিআরকে নিয়ে হাসির রোল। কারণ একটাই, তাঁর উচ্চারণ। ভাববেন না, দক্ষিণ ভারতীয় বলে তাঁর কথার যে জন্মগত টান রয়েছে তা নিয়ে হাসিঠাট্টা হচ্ছে। বরং হচ্ছে ঠিক তাঁর উল্টোটাই। বিদেশে গিয়ে নানা সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন এনটিআর। আর সেখানেই তাঁর ইংরেজি উচ্চারণ নজর এড়ায়নি কারও। কেতাদুরস্ত সাহেবি উচ্চারণ দেখে নেটিজেনরা কটাক্ষ করেননি ঠিকই, তবে ঠাট্টা করেছেন বিস্তর। অনেকেরই মতে এনটিআর জুনিয়রের ওই উচ্চারণ নিতান্তই আরোপিত। তাতে নেই দক্ষিণের ছোঁয়া, নেই দেশের মাটির সুবাস। অনেকের আবার টেনে এনেছেন দীপিকা পাড়ুকোনের কথাও। এ বারের মঞ্চে আমন্ত্রিত ছিলেন দীপিকা। তিনি যখন মঞ্চে বক্তব্য রাখেন তখন একেবারে ভারতীয় অ্যাকসেন্টেই কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে। মার্কিনী বা ব্রিটিশ কোনও উচ্চারণের দিকেই ঝুঁকতে দেখা যায়নি তাঁকে। তাই তিনি হয়ে উঠেছেন প্রিয় ‘দেশি গার্ল’ আর ওদিকে এনটিআর জুনিয়রকে নিয়ে উঠেছে হাসির রোল।
তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও গোল্ডেন গ্লোবের মঞ্চে এনটিআরের ভাষণ নিয়েও হয়েছিল বিস্তর হাসাহাসি। যদিও মুখ খোলেননি এনটিআর। এবারেও তিনি যেন ‘স্পিক্টটি নট’। তবে ছবির সাফল্য নিয়ে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস জারি। প্রসঙ্গত, এই ছবি ব্যবসা করেছিল ১২০০ কোটি টাকার। রামচরণ ও জুনিয়র এনটিআরের অভিনয় তো প্রশংসিত হয়েছিল, একই সঙ্গে ছবির চিত্রনাট্য, প্রেক্ষাপটও বেশ মনে ধরেছিল দর্শকের। ছবিতে বিশেষ চরিত্রে দেখা গিয়েছিল আলিয়া ভাট ও অজয় দেবগণকে। ওই ছবির জন্য অজয় দেবগণের পারিশ্রমিক ছিল আকাশছোঁয়া। দক্ষিণের দুই স্বাধীনতা সংগ্রামী আল্লুরি সীতারাম রাজু ও কোমারাম ভীমের লড়াইয়ের উপর তৈরি হয়েছে সিনেমার কাহিনী। ভারতীয়দের উপর ব্রিটিশ অত্যাচার, রুখে ধারানোর কাহিনী ধরা দিয়েছিল ছবিতে। পুরস্কার পেয়ে ইতিমধ্যেই দেশে ফিরে এসেছেন তাঁরা। দেখা করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অমিত শাহের সঙ্গেও