AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bizarre Job: পর্ন দেখলেই ঘণ্টায় ১৫০০ টাকা! ২২ বছরের তরুণীর ‘চাকরি’তে চোখ কপালে

Bizarre Job: নাম রেবেকা ডিকসন। বয়স ২২। বাড়ি স্কটল্যান্ডের গ্রীনঅকে। ওই তরণীই পেয়ে গিয়েছেন পর্ন দেখার সেই চাকরি।

Bizarre Job: পর্ন দেখলেই ঘণ্টায় ১৫০০ টাকা! ২২ বছরের তরুণীর 'চাকরি'তে চোখ কপালে
| Edited By: | Updated on: Jun 20, 2022 | 6:41 PM
Share

এ যেন ‘আজব গাঁয়ের আজব কথা’! একটা চাকরি আর তাতেই হুড়মুড়িয়ে ফর্ম ফিলাপের ঢল। পরীক্ষার্থী প্রায় ৯০,০০০। চাকরি পেলে কাজ হল পর্ন দেখা। শুধু যে দেখা তা-ই নয়, তা নিয়ে রীতিমতো গবেষণা করাও এই চাকরির আর এক দায়িত্ব। দায়িত্ব পালনে সক্ষম হলেই ঘণ্টায় পকেটে ১,৫০০ টাকা। কী ভাবছেন, ফিকশন? মোটেও নয়, ঘোর বাস্তব। স্কটল্যান্ডের এক ওয়েব সাইট সংস্থার পক্ষে থেকে জারি করা হয়েছিল এমনই এক বিবৃতি। জানিয়ে রাখা যাক, ইতিমধ্যেই সেই পদে নিয়ে নেওয়া হয়েছে উপযুক্ত ব্যক্তিকে।

নাম রেবেকা ডিকসন। বয়স ২২। বাড়ি স্কটল্যান্ডের গ্রীনঅকে। ওই তরণীই পেয়ে গিয়েছেন পর্ন দেখার সেই চাকরি। মাইনে? তা-ও কম লোভনীয় নয়। কাজ ঠিকঠাক করতে পারলেই ঘণ্টায় মিলবে ২০ ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যা দেড় হাজার টাকার কাছাকাছি। যত বেশি ঘণ্টা তত বেশি টাকা, জানা যাচ্ছে এমনটাই। সারাদিনে শুধু পর্ন দেখা নয়, রেবেকাকে করতে হবে পর্ন ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে নানা গবেষণাও। এঁর মধ্যে রয়েছে যৌনক্রীড়ার পজ়িশন থেকে শুরু করে সময়, কতবার হস্তমৈথুন করা হচ্ছে তাঁর হিসেব এবং শরীরী আবেদনের ভাষার হিসেবনিকেশ। খেয়াল রাখতে হবে যাবতীয় পরিসংখ্যানেরও। নিউ ইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদন জানাচ্ছে, ২২ বছরের ওই তরুণী এক সাধারণ চাকুরীজীবীর তুলনায় সারাদিনে পর্ন দেখে রোজগার করতে প্রায় তিন গুণ টাকা।

গোটা ঘটনায় রেবিকা কী বলছেন? তাঁর কথায়, “আমার দেখেই মনে হয়েছিল এঁর থেকে ভাল কাজ হয় না। শুধু পর্ন দেখে টাকা রোজগয়ার করতে কে না চায়? ছোট শহরে আমার বাস। সেখান থেকে এই কাজের অংশ হতে পেরে আমার ভীষণ আনন্দ হচ্ছে।” সূত্র জানাচ্ছে, ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করে দিয়েছেন তিনি। তাঁর প্রথম কাজ ছিলম এক পর্ন সাইটের ১০০ ‘মোস্ট ওয়াচড’ ভিডিয়ো দেখে তা থেকে সময়, রতিক্রিয়ার পজিশন সব বিস্তারিত লিখে রাখা। তবে কাজে মনোযোগী রেবেকা নাকি লিখে রেখেছেন ভিডিয়োতে দেখানো ‘রোল প্লে’, ‘ফেটিশ’-সহ নানা উল্লেখযোগ্য জিনিসও। নিজের কাজে সন্তুষ্ট তিনি। নীল ছবি নিয়ে সমাজের ধারণাকে বদল করাই তাঁর আপাতত লক্ষ্য।