হাউহাউ করে কাঁদছেন শ্রেয়া ঘোষাল– মেকআপ ধুয়ে যাচ্ছে তাঁর। সেদিকে বিন্দুমাত্র হুঁশ নেই গায়িকার। নিজেকে সামলানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু না, পারছেন না। চোখের কোণ ভিজে যাচ্ছে ক্রমাগত। জাতীয় টেলিভিশন, হাজারও দর্শক–তবু শ্রেয়ার মন আবেগময়। এ কান্না কষ্টের নয়, আনন্দের। এ কান্না সঙ্গীতের বিমূর্ততার। ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এ এই বারের সিজনে বিচারকের আসনে পাওয়া যাচ্ছে শ্রেয়া ঘোষালকে। সেখানেই হাজির হয়েছিলেন এক প্রতিযোগী। দৃষ্টিশক্তিহীন ওই প্রতিযোগী গান ধরেছিলেন ‘লগন’ ছবির সেই আইকনিক ‘ও পালনহারে’– যা ছবিতে গেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর ও উদিত নারায়ণ। প্রতিযোগীর সুরেলা আওয়াজ, তাঁর জেদ, হার না মানার অদম্য প্রয়াস দেখেই নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি শ্রেয়া। হাউহাউ করে কেঁদে ফেলেন তিনি। কেঁদে ফেলেন ওই মানুষটির সাফল্যে।
জীবন জুড়ে রয়েছে তাঁর নানা প্রতিবন্ধকতা, তবুও সর্বশক্তিমানের কাছে তিনি মাথা নত করেন শ্রদ্ধায়, যেভাবে তাঁকে তৈরি করা হয়েছে তা নিয়ে কোনও অভিযোগ নেই ওই প্রতিযোগীরা। বরং তিনি ঋণী। ঋণী সর্বক্ষমতাবানের কাছে। শ্রেয়ার ওই কান্নায় সামিল অনুরাগীরাও। সহ বিচারক বিশাল দাদলানীরও চোখে জল। এর আগে ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এর বিচারক ছিলেন নেহা কক্কর। মাঝেমধ্যেই প্রতিযোগীর দুঃখে ‘সমব্যথী’ হয়ে কাঁদতে দেখা যেত তাঁকে। যদিও ক্রমাগত কান্নার কারণে নেহা কক্করকে নিয়ে হয়েছে একাধিকবার ট্রোলিং। তবে শ্রেয়ার ক্ষেত্রে তেমনটা ঘটেনি। যে মানুষটাকে কোনওদিন এভাবে ভাঙতে দেখা যায়নি তাঁকে প্রথম বার এভাবে কাঁদতে দেখে দিশেহারা সকলেই। প্রসঙ্গত, এই প্রতিযোগীর নাম মেনুকা। প্রথম গানেই ভক্তদের তো বটেই, বিচারকদের মনও জয় করে নিয়েছেন তিনি। আগামী দিনে কতদূর পৌঁছন এই প্রতিযোগী এখন সেটাই দেখার।
শুনে নিন সেই ভক্তের গান
হাউহাউ করে কাঁদছেন শ্রেয়া ঘোষাল– মেকআপ ধুয়ে যাচ্ছে তাঁর। সেদিকে বিন্দুমাত্র হুঁশ নেই গায়িকার। নিজেকে সামলানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু না, পারছেন না। চোখের কোণ ভিজে যাচ্ছে ক্রমাগত। জাতীয় টেলিভিশন, হাজারও দর্শক–তবু শ্রেয়ার মন আবেগময়। এ কান্না কষ্টের নয়, আনন্দের। এ কান্না সঙ্গীতের বিমূর্ততার। ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এ এই বারের সিজনে বিচারকের আসনে পাওয়া যাচ্ছে শ্রেয়া ঘোষালকে। সেখানেই হাজির হয়েছিলেন এক প্রতিযোগী। দৃষ্টিশক্তিহীন ওই প্রতিযোগী গান ধরেছিলেন ‘লগন’ ছবির সেই আইকনিক ‘ও পালনহারে’– যা ছবিতে গেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর ও উদিত নারায়ণ। প্রতিযোগীর সুরেলা আওয়াজ, তাঁর জেদ, হার না মানার অদম্য প্রয়াস দেখেই নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি শ্রেয়া। হাউহাউ করে কেঁদে ফেলেন তিনি। কেঁদে ফেলেন ওই মানুষটির সাফল্যে।
জীবন জুড়ে রয়েছে তাঁর নানা প্রতিবন্ধকতা, তবুও সর্বশক্তিমানের কাছে তিনি মাথা নত করেন শ্রদ্ধায়, যেভাবে তাঁকে তৈরি করা হয়েছে তা নিয়ে কোনও অভিযোগ নেই ওই প্রতিযোগীরা। বরং তিনি ঋণী। ঋণী সর্বক্ষমতাবানের কাছে। শ্রেয়ার ওই কান্নায় সামিল অনুরাগীরাও। সহ বিচারক বিশাল দাদলানীরও চোখে জল। এর আগে ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এর বিচারক ছিলেন নেহা কক্কর। মাঝেমধ্যেই প্রতিযোগীর দুঃখে ‘সমব্যথী’ হয়ে কাঁদতে দেখা যেত তাঁকে। যদিও ক্রমাগত কান্নার কারণে নেহা কক্করকে নিয়ে হয়েছে একাধিকবার ট্রোলিং। তবে শ্রেয়ার ক্ষেত্রে তেমনটা ঘটেনি। যে মানুষটাকে কোনওদিন এভাবে ভাঙতে দেখা যায়নি তাঁকে প্রথম বার এভাবে কাঁদতে দেখে দিশেহারা সকলেই। প্রসঙ্গত, এই প্রতিযোগীর নাম মেনুকা। প্রথম গানেই ভক্তদের তো বটেই, বিচারকদের মনও জয় করে নিয়েছেন তিনি। আগামী দিনে কতদূর পৌঁছন এই প্রতিযোগী এখন সেটাই দেখার।
শুনে নিন সেই ভক্তের গান