‘আরআরআর’ ছবির ‘শোলে’ গানটির কথা মনে আছে? বীর স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ছবি ওই গানে ব্যবহার করেছিলেন পরিচালক রাজমৌলী। ছবিতে সুভাষ চন্দ্র বসু, ভগৎ সিংয়ের কথা উল্লেখ থাকলেও ছিল না গান্ধীর নাম। আর এখানেই আপত্তি জানিয়েছিলেন গান্ধীবাদীরা। হয়েছিল নানা বিতর্কও। সম্প্রতি বিদেশে এক সাক্ষাৎকারে রাজামৌলীকে এবারে প্রশ্ন করা হয়। তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়, ইচ্ছে করেই কি অহিংস আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ছবিতে দেখানে চাননি রাজামৌলী? টানা হয় রাজনৈতিক প্রসঙ্গও। রাজামৌলী মুখ খুলেছেন। তাঁর উত্তর, “যে সব গল্প আমায় ছুঁয়েছে, আমায় কাঁদিয়েছে। আমার বুক গর্বে ভরিয়ে দিয়েছে তাঁদের ছবিই আমি আমার সিনেমায় রেখেছি।”
তিনি আরও বলেন, ওই গানে আট জনের বেশি কোনও স্বাধীনতা সংগ্রামীকে তিনি দেখাতে পারতেন না। তাঁর কথায়, “যাদের সম্মান করি তাঁদের সবাইকে দেখানোর জন্য আমার একটা ঘর লাগবে। যদি না দেখাই তাঁর মানে এই নয় যে আমি তাঁদের অসম্মান করছি। গান্ধীজির প্রতি আমার অগাধ শ্রদ্ধা রয়েছে। এতে কোনও সন্দেহ নেই। কিছু দিন আগেই অস্কারের মঞ্চে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছে রাজামৌলীর এই ছবি। অস্কারের শ্রেষ্ঠ অরিজিনাল গানের মনোনয়ন পেয়েছে। জিতেছে গোল্ডেন গ্লোবও। ওই ছবির আরও একটি গান ‘নাটু নাটু’ই এনে দিয়েছে পুরস্কার।
গত বছর মার্চ মাসে মুক্তি পেয়েছিল ছবিটি। সে সময় বলিউডে খরা চলছে। একের পর এক ছবি ফ্লপ। প্রায় সাড়ে চারশ কোটি টাকা দিয়ে বানানো এই ছবি ব্যবসা করেছিল ১২০০ কোটি টাকার। রামচরণ ও জুনিয়র এনটিআরের অভিনয় তো প্রশংসিত হয়েছিল, একই সঙ্গে ছবির চিত্রনাট্য, প্রেক্ষাপটও বেশ মনে ধরেছিল দর্শকের। ছবিতে বিশেষ চরিত্রে দেখা গিয়েছিল আলিয়া ভাট ও অজয় দেবগণকে। ওই ছবির জন্য অজয় দেবগণের পারিশ্রমিক ছিল আকাশছোঁয়া। দক্ষিণের দুই স্বাধীনতা সংগ্রামী আল্লুরি সীতারাম রাজু ও কোমারাম ভীমের লড়াইয়ের উপর তৈরি হয়েছে সিনেমার কাহিনী। ভারতীয়দের উপর ব্রিটিশ অত্যাচার, রুখে ধারানোর কাহিনী ধরা দিয়েছিল ছবিতে। আপাতত দেশের কাছে এ এক উচ্ছ্বাসের সময়। দক্ষিণী ছবির জয়জয়কার, বলিউড কি দেখছে?
‘আরআরআর’ ছবির ‘শোলে’ গানটির কথা মনে আছে? বীর স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ছবি ওই গানে ব্যবহার করেছিলেন পরিচালক রাজমৌলী। ছবিতে সুভাষ চন্দ্র বসু, ভগৎ সিংয়ের কথা উল্লেখ থাকলেও ছিল না গান্ধীর নাম। আর এখানেই আপত্তি জানিয়েছিলেন গান্ধীবাদীরা। হয়েছিল নানা বিতর্কও। সম্প্রতি বিদেশে এক সাক্ষাৎকারে রাজামৌলীকে এবারে প্রশ্ন করা হয়। তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়, ইচ্ছে করেই কি অহিংস আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ছবিতে দেখানে চাননি রাজামৌলী? টানা হয় রাজনৈতিক প্রসঙ্গও। রাজামৌলী মুখ খুলেছেন। তাঁর উত্তর, “যে সব গল্প আমায় ছুঁয়েছে, আমায় কাঁদিয়েছে। আমার বুক গর্বে ভরিয়ে দিয়েছে তাঁদের ছবিই আমি আমার সিনেমায় রেখেছি।”
তিনি আরও বলেন, ওই গানে আট জনের বেশি কোনও স্বাধীনতা সংগ্রামীকে তিনি দেখাতে পারতেন না। তাঁর কথায়, “যাদের সম্মান করি তাঁদের সবাইকে দেখানোর জন্য আমার একটা ঘর লাগবে। যদি না দেখাই তাঁর মানে এই নয় যে আমি তাঁদের অসম্মান করছি। গান্ধীজির প্রতি আমার অগাধ শ্রদ্ধা রয়েছে। এতে কোনও সন্দেহ নেই। কিছু দিন আগেই অস্কারের মঞ্চে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছে রাজামৌলীর এই ছবি। অস্কারের শ্রেষ্ঠ অরিজিনাল গানের মনোনয়ন পেয়েছে। জিতেছে গোল্ডেন গ্লোবও। ওই ছবির আরও একটি গান ‘নাটু নাটু’ই এনে দিয়েছে পুরস্কার।
গত বছর মার্চ মাসে মুক্তি পেয়েছিল ছবিটি। সে সময় বলিউডে খরা চলছে। একের পর এক ছবি ফ্লপ। প্রায় সাড়ে চারশ কোটি টাকা দিয়ে বানানো এই ছবি ব্যবসা করেছিল ১২০০ কোটি টাকার। রামচরণ ও জুনিয়র এনটিআরের অভিনয় তো প্রশংসিত হয়েছিল, একই সঙ্গে ছবির চিত্রনাট্য, প্রেক্ষাপটও বেশ মনে ধরেছিল দর্শকের। ছবিতে বিশেষ চরিত্রে দেখা গিয়েছিল আলিয়া ভাট ও অজয় দেবগণকে। ওই ছবির জন্য অজয় দেবগণের পারিশ্রমিক ছিল আকাশছোঁয়া। দক্ষিণের দুই স্বাধীনতা সংগ্রামী আল্লুরি সীতারাম রাজু ও কোমারাম ভীমের লড়াইয়ের উপর তৈরি হয়েছে সিনেমার কাহিনী। ভারতীয়দের উপর ব্রিটিশ অত্যাচার, রুখে ধারানোর কাহিনী ধরা দিয়েছিল ছবিতে। আপাতত দেশের কাছে এ এক উচ্ছ্বাসের সময়। দক্ষিণী ছবির জয়জয়কার, বলিউড কি দেখছে?