শো-বিজকে বহু দিন আগেই বিদায় জানিয়েছেন টুইঙ্কল খান্না। তবে এক সময় বেশ কিছু ছবিতে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। তাঁর বিপরীতে বেশ কিছু ছবিতে কাজ করেছিলেন সইফ আলি খান। সইফের মা শর্মিলা ঠাকুরের এক শো-য়ে এসেই সম্প্রতি টুইঙ্কল জানিয়েছেন, অভিনেতার সঙ্গে কী পরিমাণ আদায়-কাঁচকলায় সম্পর্ক ছিইল তাঁর। এও জানিয়েছেন একবার সইফকে লাথি মারতে গিয়ে উল্টে তাঁরই স্থান হয়েছিল হাসপাতালে। টুইঙ্কলের কথায়, “আমাদের মধ্যে বেশ ঝগড়া-অশান্তি হত। আসলে আমরা দু’জনেই এত ছোট ছিলাম। শট শুরু হওয়ার আগে আমি ওকে একবার লাথি মারার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত এক লোহার রডে গিয়ে আমার পা লাগে। সঙ্গে সঙ্গে আমার পা ফুলে ঢোল হয়ে যায়। কী অসহ্য যন্ত্রণা। সইফ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সবটা দেখতে থাকে। এর পর হাসতে শুরু করে দেয়।” ঘটনায় বেশ কষ্টই পেয়েছিলেন টুইঙ্কল। তবে তিনি এও জানিয়েছেন তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন সেই সইফই।
শো-বিজ ছেড়ে দিয়েছেন টুইঙ্কল। এখন তিনি লেখক। তাঁর ব্যঙ্গাত্মক কমেন্টের ভক্ত নেহাত কম নয়। অক্ষয় কুমার তাঁর স্বামী। তাঁর দুই সন্তান রয়েছে। সইফ আলি খান যদিও এখনও পুরোদস্তুর অভিনয় চালিয়ে যাচ্ছেন। একসঙ্গে ‘কুছ ভি করেগা’, ‘ইয়ে হ্যায় মুম্বই মেরি জান’, ‘দিল তেরে দিওয়ানা’র মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন টুইঙ্কল ও সইফ।