মধ্যরাতে ‘মদ্যপ’ অবস্থায় সলমনের ফোন, নিশানায় কোন অভিনেতা?

এক সাক্ষাৎকারে বিবেক ওবেরয় জানিয়েছিলেন, মধ্যরাতে তিনটে নাগাদ সলমন খানের ফোন পেয়েছিলেন তিনি। সেই কথোপকথন খুব একটা সুখকর ছিল না। সলমন তাঁকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিলেন...

মধ্যরাতে মদ্যপ অবস্থায় সলমনের ফোন, নিশানায় কোন অভিনেতা?

| Edited By: জয়িতা চন্দ্র

Jun 30, 2025 | 3:09 PM

সলমন খান ও ঐশ্বর্য রাই বচ্চন, একের পর এক বিতর্কে নাম জড়িয়েছে যে সম্পর্কের, সেই জুটি আজও সিনেপাড়ায় চর্চিত। সলমন ও ঐশ্বর্যের প্রেমের মেয়াদ যদিও মাত্র আড়াই বছর। ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবি থেকে তাঁদের প্রেমের সফর শুরু। তারপর ক্রমেই বাড়তে থাকে দূরত্ব। ঐশ্বর্য এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন ‘আমার দমবন্ধ লাগত’।

যদিও সেই সম্পর্ক ভেঙে বেরিয়ে আসতে খুব বেশি সময় নেননি ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। এরপর হাত ধরেছিলেন বলিউড অভিনেতা বিবেক ওবরয়ের। সেই সম্পর্ক বাড়ছিল গোপনেই। তবে খবর সলমন খানের কানে পৌঁছতে খুব সময় নেয়নি। তিনি সহ্য করতে পারতেন না, কোনও পুরুষের সঙ্গে ঐশ্বর্যের কোনও রকমের সম্পর্ক। বলিউডে তখন সলমন খান ‘ভাই’।

এক সাক্ষাৎকারে বিবেক ওবেরয় জানিয়েছিলেন, মধ্যরাতে তিনটে নাগাদ সলমন খানের ফোন পেয়েছিলেন তিনি। সেই কথোপকথন খুব একটা সুখকর ছিল না। সলমন তাঁকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিলেন, বলিউডে বিবেককে কাজ করতে দেবেন না। যা শুনে একটুও অবাক হননি বিবেক। তিনি দাবি করেছিলেন, ‘সলমন সেই সময় মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন’।

বিবেক উত্তরে নাকি জানিয়ে ছিলেন, তিনি বসে কাঁদার মতো মানুষ নন। তিনি ভয় পান না। দীর্ঘক্ষণ চলেছিল ফোনে সেই বচসা পর্ব। যদিও বিবেক তা নিয়ে কোনও পাল্টা উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি বলেও জানান। তবে সম্পর্ক সে তাঁর ক্ষেত্রেও সুখকর হয়নি, সেই খবর সকলের জানা। ঐশ্বর্য কয়েকদিনের মধ্যেই তাঁর জীবন থেকেও সরে গিয়েছিলেন। তারপরই অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে প্রেম। বাকিটা কারও অজানা নয়।