Uttarkashi Tunnel Collapse: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে ৪১ জন কর্মীর উদ্ধার নিয়ে তৈরি হতে পারে ছবি, ইম্পার আছে জমা পড়েছে একাধিক টাইটেলও
Uttarkashi Tunnel Collapse: ১২ নভেম্বর ধস নেমেছিল উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা-বারাকোট সুড়ঙ্গে। চারধাম সড়ক প্রকল্পের অংশ এই সুড়ঙ্গ। ধস নামার পর থেকে বহুবার যন্ত্রের সাহায্যে ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ড্রিল করার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনটি ড্রিল মেশিন ভেঙে যাওয়ার পর ম্যানুয়াল ড্রিলিংয়ের আশ্রয় নেওয়া হয়। ব়্যাট-হোল-মাইনিং কৌশলে শেষ পর্যন্ত এসেছে সাফল্য। ৪১ জন শ্রমিককেই নিরাপদে বের করে আনা গিয়েছে। এর মধ্যে, সাপ্লাই পাইপ দিয়ে প্রথমে শুকনো খাবার, পরে রান্না করা খাবার পাঠানো হয়েছিল সুড়ঙ্গের ভিতরে। এছাড়া লুডো, তাস, নেইলকাটার, মোবাইল ফোন, চার্জারের মতো জিনিসও পাঠানো হয়েছিল।

বড় কোনও ঘটনা ঘটলেই ভারতে সেটির উপর ছবি তৈরির পরিকল্পনা করেন চলচ্চিত্র নির্মাতারা। উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা-বারাকোট সুড়ঙ্গে ৪১ জন কর্মীকে উদ্ধার করা গিয়েছে ২৮ নভেম্বর। আনন্দের এই ঘটনাকে নিয়েও ছবির পরিকল্পনা করছেন চলচ্চিত্র নির্মাতারা। ইম্পার কাছে জমা পড়েছে একাধিক টাইটেলও।
১২ নভেম্বর ধস নেমেছিল উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা-বারাকোট সুড়ঙ্গে। চারধাম সড়ক প্রকল্পের অংশ এই সুড়ঙ্গ। ধস নামার পর থেকে বহুবার যন্ত্রের সাহায্যে ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ড্রিল করার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনটি ড্রিল মেশিন ভেঙে যাওয়ার পর ম্যানুয়াল ড্রিলিংয়ের আশ্রয় নেওয়া হয়। ব়্যাট-হোল-মাইনিং কৌশলে শেষ পর্যন্ত এসেছে সাফল্য। ৪১ জন শ্রমিককেই নিরাপদে বের করে আনা গিয়েছে। এর মধ্যে, সাপ্লাই পাইপ দিয়ে প্রথমে শুকনো খাবার, পরে রান্না করা খাবার পাঠানো হয়েছিল সুড়ঙ্গের ভিতরে। এছাড়া লুডো, তাস, নেইলকাটার, মোবাইল ফোন, চার্জারের মতো জিনিসও পাঠানো হয়েছিল।
বিষয়টির মধ্যে সিনেম্যাটিক এলিমেন্ট খুঁজে পেয়েছেন বহু ভারতীয় পরিচালক। এবং তাই সিনেমা তৈরির পরিকল্পনা শুরুও করেছেন তাঁরা। ইম্পার চেয়ারম্যান অভিনেতা অনিল নাগরাজ বলেছেন, “ইতিমধ্যেই বেশ কিছু প্রযোজনা সংস্থা এই ঘটনার উপর ভিত্তি করে ছবি তৈরির পরিকল্পনা করেছেন। এবং সেই কারণে রেসকিউ, রেসকিউ-৪১, মিশন-৪১, দ্যা গ্রেট রেসকিউ-এর মতো টাইটেল জমা পড়েছে আমাদের কাছে। ৪১ জন কর্মীকে শেষমেশ বের করা গিয়েছে সুড়ঙ্গ থেকে। তাই সারা দেশে খুশি হাওয়া।”





