
এই বছর নটী বিনোদিনী রূপে দেখা গিয়েছে রুক্মিণী মৈত্রকে। নটী এক সময়ে শ্রীচৈতন্যর রূপে ধরা দিয়েছিলেন। সেই লুক ছবির প্রচার পর্বের শুরুতে ব্যবহার করা হয়েছিল। এবার ‘লহো গৌরাঙ্গের নাম রে’ ছবির জন্য শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়কে দেখা যাবে বিনোদিনী রূপে। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর রূপে তাঁর লুক নিজেই ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে নিলেন নায়িকা। সেই লুক সামনে আসতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলনা শুরু হয়ে গেল, শুভশ্রী আর রুক্মিণীর লুক নিয়ে।
শুভশ্রীর অনুরাগীরা এক্ষেত্রে তাঁকে এগিয়ে রাখছেন। রুক্মিণীর অনুরাগীরা আবার মনে করছেন রুক্মিণীর লুক বেশি ভালো। যে বছর রুক্মিণীর ছবি মুক্তি পেল নটী বিনোদিনী রূপে, সেই বছরই মুক্তি পাবে ‘লহো গৌরাঙ্গের নাম রে’ ছবিটা। তাই দুই ছবির মধ্যে কোনটার ব্যবসা বেশি হবে, সেই তুলনাও আসবে।
এই বছর গোটা শহর জুড়ে যখন বিনোদিনী ম্যাজিক চলছিল, ঠিক তখনই টলিউডের আরও এক বিনোদিনীর খোঁজ দিয়েছিলেন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। এক পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকেই এমন ঘোষণা করেছিলেন পরিচালক। রুক্মিণীর ছবিটার সঙ্গে প্রযোজক হিসাবে যুক্ত ছিলেন দেব। শুভশ্রীর ছবির সঙ্গে অবশ্য নায়কের যোগ নেই। তবে শুভশ্রী আর সুপারস্টার দেবের যোগ ভোলার নয়। তাঁরা যেমন টলিপাড়ার অত্য়ন্ত সফল জুটি, তেমনই একে-অন্যের প্রাক্তন।
সামনে দেব-শুভশ্রী জুটির ‘ধূমকেতু’ ছবিটা মুক্তি পাবে। আবার বড়দিনে বক্স অফিসে তাঁদের লড়াই হবে কিনা, সেটা দেখার অপেক্ষা রয়েছে। শুভশ্রীর ‘লহো গৌরাঙ্গের নাম রে’ ছবির সঙ্গে দেবের ‘প্রজাপতি টু’ আসবে কিনা, তা দেখার অপেক্ষা।