আজ ‘ডুগ্গু’র জন্মদিন। ‘ডুগ্গু’ কে জানেন তো?
বলিউডের ‘হ্যান্ডসাম হাঙ্ক’। দ্য গ্রিক গড। হৃতিক রোশন (Hrithik Roshan) । সাতচল্লিশে পা দিলেন বলিউডের ডান্সিং স্টার। মাত্র ৯ বছর বয়সে হৃতিক এক ছবি করেছিলেন। ছবির নাম ছিল ‘ভগবান দাদা’।
আরও পড়ুন
ছেলের জন্মদিনে ওর ছোটবেলার কথাগুলো বারবার মনে পড়ে যাচ্ছিল বাবা রাকেশ রোশনের। মনে পড়ে যাচ্ছিল ‘ভগবান দাদা’ করবার সে সব মুহূর্তের কথা। এক সাক্ষাৎকারে রাকেশ বলেন, “হৃতিকের তখন ন’বছর বয়স যখন ও আমার শ্বশুরমশাইয়ের ছবি ‘ভগবান দাদা’-তে অভিনয় করে। হৃতিককে ওই ছবিতে অভিনয় করার কোনও দরকার ছিল না। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে যে ছেলেটির রজনীকান্তের সঙ্গে অভিনয় করার কথা ছিল সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। শ্বশুরমশাই, পরিচালক জে. ওমপ্রকাশ জেদ ধরলেন, ‘চলো ডুগ্গুকে নিই’। আমার মত ছিল না। বললাম, ডুগ্গু অভিনয় পারে না। আমি তখন চাইতাম হৃতিক ওর পড়াশোনায় মন দিক। আমরা জানতাম না যে একজন অসামান্য অভিনেতা ওর মধ্য়ে লুকিয়ে আছে যদি না আমার শ্বশুরমশাই ওকে ছবিতে নেওয়ার জন্য জেদ না ধরতেন।”
তারপর ‘ভগবান দাদা’-তে অভিনয় করেছিলেন রজনীকান্ত, শ্রীদেবী এবং রাকেশ রোশন নিজে। শ্রীদেবীর সঙ্গে হৃতিক যখন প্রথম শট দিচ্ছিলেন, বাবা রাকেশ এতটাই নার্ভাস ছিলেন যে সেটের পিলারের পিছনে লুকিয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু তাজ্জব হয়ে গিয়েছিলেন ছেলের পারফেক্ট শট দেখে। তখনই বুঝেছিলেন এ ছেলে অভিনেতাই হবে।
এক সাক্ষাৎকারে ছেলের কথা নিয়ে বেশ ইমোশনালও হয়ে পড়েন রাকেশ রোশন। বলেন, “ও অন্য সব পরিচালকদের সঙ্গে কাজ করতে পারে। কিন্তু আমি ওকে ছাড়া কাজ করব না, যদি না আমি নারীকেন্দ্রিক ছবি বানাই যেমন, ‘খুন ভারি মাঙ্গ’। আমি হয়তো নারীকেন্দ্রিক ছবি করতে তখনই চাইব যথন হৃতিক ওর কাজ নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত থাকবে। অভিনেতা হয়ে আমি সন্তুষ্টি পাইনি। আমি জানতাম আমার মধ্যে কোথাও একজন পরিচালক লুকিয়ে আছে। হৃতিক আমার থেকে অনেক ভাল অভিনেতা কিন্তু ওর মধ্যেও একজন পরিচালক লুকিয় আছে। একদিন ও ছবি বানাবেই। ও হয়তো ভাল প্রযোজক হতে পারবে না, কিন্তু দারুণ পরিচালক হবে।”
আজ ‘ডুগ্গু’র জন্মদিন। ‘ডুগ্গু’ কে জানেন তো?
বলিউডের ‘হ্যান্ডসাম হাঙ্ক’। দ্য গ্রিক গড। হৃতিক রোশন (Hrithik Roshan) । সাতচল্লিশে পা দিলেন বলিউডের ডান্সিং স্টার। মাত্র ৯ বছর বয়সে হৃতিক এক ছবি করেছিলেন। ছবির নাম ছিল ‘ভগবান দাদা’।
আরও পড়ুন
ছেলের জন্মদিনে ওর ছোটবেলার কথাগুলো বারবার মনে পড়ে যাচ্ছিল বাবা রাকেশ রোশনের। মনে পড়ে যাচ্ছিল ‘ভগবান দাদা’ করবার সে সব মুহূর্তের কথা। এক সাক্ষাৎকারে রাকেশ বলেন, “হৃতিকের তখন ন’বছর বয়স যখন ও আমার শ্বশুরমশাইয়ের ছবি ‘ভগবান দাদা’-তে অভিনয় করে। হৃতিককে ওই ছবিতে অভিনয় করার কোনও দরকার ছিল না। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে যে ছেলেটির রজনীকান্তের সঙ্গে অভিনয় করার কথা ছিল সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। শ্বশুরমশাই, পরিচালক জে. ওমপ্রকাশ জেদ ধরলেন, ‘চলো ডুগ্গুকে নিই’। আমার মত ছিল না। বললাম, ডুগ্গু অভিনয় পারে না। আমি তখন চাইতাম হৃতিক ওর পড়াশোনায় মন দিক। আমরা জানতাম না যে একজন অসামান্য অভিনেতা ওর মধ্য়ে লুকিয়ে আছে যদি না আমার শ্বশুরমশাই ওকে ছবিতে নেওয়ার জন্য জেদ না ধরতেন।”
তারপর ‘ভগবান দাদা’-তে অভিনয় করেছিলেন রজনীকান্ত, শ্রীদেবী এবং রাকেশ রোশন নিজে। শ্রীদেবীর সঙ্গে হৃতিক যখন প্রথম শট দিচ্ছিলেন, বাবা রাকেশ এতটাই নার্ভাস ছিলেন যে সেটের পিলারের পিছনে লুকিয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু তাজ্জব হয়ে গিয়েছিলেন ছেলের পারফেক্ট শট দেখে। তখনই বুঝেছিলেন এ ছেলে অভিনেতাই হবে।
এক সাক্ষাৎকারে ছেলের কথা নিয়ে বেশ ইমোশনালও হয়ে পড়েন রাকেশ রোশন। বলেন, “ও অন্য সব পরিচালকদের সঙ্গে কাজ করতে পারে। কিন্তু আমি ওকে ছাড়া কাজ করব না, যদি না আমি নারীকেন্দ্রিক ছবি বানাই যেমন, ‘খুন ভারি মাঙ্গ’। আমি হয়তো নারীকেন্দ্রিক ছবি করতে তখনই চাইব যথন হৃতিক ওর কাজ নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত থাকবে। অভিনেতা হয়ে আমি সন্তুষ্টি পাইনি। আমি জানতাম আমার মধ্যে কোথাও একজন পরিচালক লুকিয়ে আছে। হৃতিক আমার থেকে অনেক ভাল অভিনেতা কিন্তু ওর মধ্যেও একজন পরিচালক লুকিয় আছে। একদিন ও ছবি বানাবেই। ও হয়তো ভাল প্রযোজক হতে পারবে না, কিন্তু দারুণ পরিচালক হবে।”