AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘টাক মাথা, গোল গোল চোখ তাকিয়ে…’, হাড়হিম করা কাহিনি শোনালেন মধুমিতা

Madhumita Sarcar: তাঁর ডিভোর্স, প্রেম, ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অনুরাগীদের মনে আগ্রহের শেষ নেই। কথা হচ্ছে অভিনেত্রী মধুমিতা সরকারের। তাঁর অভিনয় জীবন নিয়ে যত না কথা হয়েছে তার চেয়েও বেশি কথা হয় ব্য়ক্তিগত জীবন নিয়ে। যদিও কারও কোনও কথায় গুরুত্ব দিতে রাজি নন নায়িকা।

'টাক মাথা, গোল গোল চোখ তাকিয়ে...', হাড়হিম করা কাহিনি শোনালেন মধুমিতা
| Updated on: Jan 17, 2025 | 7:17 PM
Share

তাঁর ডিভোর্স, প্রেম, ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অনুরাগীদের মনে আগ্রহের শেষ নেই। কথা হচ্ছে অভিনেত্রী মধুমিতা সরকারের। তাঁর অভিনয় জীবন নিয়ে যত না কথা হয়েছে তার চেয়েও বেশি কথা হয় ব্য়ক্তিগত জীবন নিয়ে। যদিও কারও কোনও কথায় গুরুত্ব দিতে রাজি নন নায়িকা। নিজের শর্তে বাঁচেন মধুমতিা। এই পুজোয়ই জীবনে নতুন মানুষ আগমনের সুখবর দিয়েছেন অভিনেত্রী। প্রেমিক দেবমাল্য চক্রবর্তীর সঙ্গে নানা ধরনের ছবি পোস্ট করতে থাকেন। সাধারণত সমাজমাধ্যমের পাতায় তারকাদের ছবি দেখলে সাধারণের মনে একটা ধারণা হয় তাঁদের জীবন যেন পারফেক্ট। কোনও স্ট্রাগল নেই, জীবন সব সময় মসৃণ যায়। তাঁদের সঙ্গে কোনও অস্বস্তিকর ঘটনা ঘটতে পারে না। কিন্তু সব সময় তেমনটা একেবারেই নয়। অন্তত মধুমিতার কথা শুনে খানিকটা এমনই মনে হয়। এমনই এক হাড়হিম করা অলৌকিক ঘটনা সম্প্রতি এক পডকাস্টে ভাগ করে নেন নায়িকা। যেখানে তাঁকে প্রশ্ন করা হয় তাঁর সঙ্গে কখনও কিছু ঘটেছে কিনা? তিনি কখনও এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছেন কিনা।

মধুমিতা বলেন, “হ্যাঁ, হয়েছে। সে এক অদ্ভুত অলৌকিক ঘটনা। ২০১২ সালে ঘটেছিল আমার সঙ্গে। বাবার মামার বাড়ি গিয়েছিলাম। সেই প্রথম সেখানে যাওয়া আমার। বাবার সঙ্গেই গিয়েছিলাম। সেখানে পৌঁছে আমি বললাম যে ওয়াশরুম (বাথরুম) যাব। ওয়াশরুমে গিয়ে দেখি সেখানে একটিই আয়না রয়েছে। একেবারে রাজকীয় আয়না। পুরনো হয়ে গিয়েছে সেটা বোঝাই যাচ্ছিল। যাই হোক মুখে জলের ঝাপটা দিয়ে সবে আয়নায় তাকিয়েছি দেখি টাক মাথা, গোল গোল চোখ তাকিয়ে রয়েছে। এক সেকেন্ডের ব্যাপার তার পর আর দেখিনি। পরে মা পুরো বিষয়টা বুঝিয়ে বলেছিল।”

ওটা নাকি তাঁর ছোট ঠাকুমা ছিলেন। মধুমিতার জন্মের আগেই মৃত্যু হয় তাঁর বাবার ছোট পিসি। তিনি ওখানেই থাকতেন। নায়িকা বলেন, “অনেক ছোট বয়সে তাঁর স্বামী মারা যান। শেষের দিকে উনি খাওয়া দাওয়া করতেন না। এমনই এক দিন কাজের লোকরা খেয়াল করেনি যে উনি খাননি। তাই ওনার যখন মৃত্যু হয় কেউ জানতে পারেনি। দুই তিন দিন পরে গন্ধ ছড়িয়ে পড়ার পরে সবাই বুঝতে পারে ঠাম্মা আর নেই।” মধুমিতা জানিয়েছেন ছোট ঠাকুমার মৃত্যুর পর তাঁর ঘরটা ধোয়া হয়নি তাই মাঝে মাঝেই এমন অলৌকিক কাণ্ড ঘটতে থাকে।