Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে! দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ অভিষেক-ঐশ্বর্য কন্যা আরাধ্যা

আরাধ্যা বচ্চন, অমিতাভ বচ্চনের নাতনি এবং অভিষেক ও ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের মেয়ে, মাত্র ১৩ বছর বয়সেই বিনোদন দুনিয়ার আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছেন। যদিও তিনি এখনও অভিনয়ে পা রাখেননি, তবে সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে ছড়ানো বিভ্রান্তিকর এবং মিথ্যা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত খবর নিয়ে তিনি দিল্লি হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন।

বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে! দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ অভিষেক-ঐশ্বর্য কন্যা আরাধ্যা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 04, 2025 | 9:22 AM

আরাধ্যা বচ্চন, অমিতাভ বচ্চনের নাতনি এবং অভিষেক ও ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের মেয়ে, মাত্র ১৩ বছর বয়সেই বিনোদন দুনিয়ার আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছেন। যদিও তিনি এখনও অভিনয়ে পা রাখেননি, তবে সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে ছড়ানো বিভ্রান্তিকর এবং মিথ্যা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত খবর নিয়ে তিনি দিল্লি হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন। অভিযোগ, নেটদুনিয়ায় একাধিক ওয়েবসাইটে আরাধ্যার স্বাস্থ্য নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ও ভুয়া খবর ছড়ানো হচ্ছে, যার মধ্যে কিছু ভিডিওতে তাকে ‘গুরুতর অসুস্থ’ বা ‘মারা গেছে’ বলে দাবি করা হয়েছে। এই কারণেই তিনি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।

বার অ্যান্ড বেঞ্চের রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৩ বছরের এই কিশোরী আদালতের মাধ্যমে গুগল, বলিউড টাইমস এবং অন্যান্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলিকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন, যাতে আরাধ্যা সংক্রান্ত বিভ্রান্তিকর তথ্য সরিয়ে ফেলা হয়। আগামী ১৭ মার্চ এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। এর আগে, ২০২৩ সালের এপ্রিলে দিল্লি হাইকোর্ট গুগলসহ একাধিক ওয়েবসাইটকে নির্দেশ দিয়েছিল আরাধ্যা সম্পর্কিত সমস্ত মিথ্যা তথ্য এবং ভিডিও সরিয়ে নিতে। তবে আদালতকে জানানো হয়েছে যে, অনলাইনে এখনো কিছু বিভ্রান্তিকর তথ্য রয়ে গিয়েছে।

২০২৩ সালের শুনানির সময়, বিচারপতি সি হরি শঙ্কর এই ধরনের বিভ্রান্তিকর বিষয়বস্তু প্রচারের তীব্র নিন্দা করেছিলেন। তিনি বলেন, “প্রতিটি শিশুর উপযুক্ত মর্যাদা ও সম্মান প্রাপ্য।” আদালত ঘোষণা করে, একজন নাবালিকার স্বাস্থ্য নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো আইনত অগ্রহণযোগ্য। এর পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় সরকারও অনলাইন বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্দেশিকা জারি করেছে, এবং গুগলকেও আইন মেনে চলার দায়িত্ব স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে।