
‘মার্ডার’ ছবি থেকেই মল্লিকা নিয়ে বলিউড দর্শকদের একটি নির্দিষ্ট ধারণা তৈরি হয়। অনেকেই তাঁকে প্রথমসারিতে রাখতে ছিলেন নারাজ। কেউ আবার তাঁর পোশাক, চরিত্র নিয়ে কথা বলতেন প্রকাশ্যেই। মল্লিকার কথায়, তিনি এই সব নিয়ে বিন্দুমাত্র ভাবেন না। লোকে কী ভাবছে তাঁকে নিয়ে এটা লোকের সমস্যা। তাঁর নয়। মল্লিকার কথায়, তিনি নিজের মতো করে দিব্যি রয়েছেন। কারও ভাবনার তিনি পরোয়া করেন না। পাশাপাশি বলিউডের কাস্টিং কাউচ নিয়েও মুখ খোলেন মল্লিকা। মল্লিকা শেরাওয়াত, বলিউডে একাধিক ছবি করলেও একটা সময়ের পর খুব একটা পসার জমাতে পারেননি এই অভিনেত্রী। ‘মার্ডার’ ছবি থেকে হাতেখড়ি, তবে বলিউড থেকে খুব একটা ডাক পাননি তিনি।
মল্লিকা শেরাওয়াত- একটি ভুয়ো এমএমএস স্ক্যান্ডেলে জড়িয়ে পড়েছিলেন মল্লিকা শেরাওয়াত। ‘মার্ডার’ ছবি থেকে ভাইরাল হয়েছিলেন তিনি। একটি ভিডিয়ো লিক হয়ে যায় তাঁর ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের। যদিও তিনি দাবি করেছিলেন তিনি ভিডিয়োতে থাকা মেয়েটি নন। এরপর অন্দরমহলের কাস্টিং কাউচ নিয়েও সরব হন তিনি। বলেছিলেন, “এক অভিনেতা যদি আপনাকে রাত তিনটের সময় ডাকেন, তবে তখনই আপনাকে তাঁর বাড়ি পৌঁছে যেতে হবে। না গেলে পরের দিন সকালে তুমি সেই ছবি থেকে বাদ।”
মল্লিকার কথায়, “বলিউডের সমীকরণটা খুব সহজ। সেখানে এমনই অভিনেত্রীদের চাহিদা থাকে, যাঁদের খুব সহজেই ওরা কন্ট্রোল করতে পারে। আমি এমন নই।” সপাট দাবি মল্লিকাক। কারও সামনে ভিক্ষা করা, কারও সামনে কাজ চাওয়াটা তাঁর স্বভাবে পরে না। আক্ষেপ করে নিজের বক্তব্য স্পষ্ট জানান মল্লিকা। তাঁর কথায় বলিউড এই সমীকরণেই চলছে ও চলবে।