AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘পরম-পিয়ার সন্তান?’, প্রশ্নের মুখে পড়তেই সত্যি জানালেন পিয়া

Param-Piya: সন্তান নিয়ে মিথ্যে রটনায় এর আগেও জর্জরিত হতে হয়েছে পিয়াকে। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছিলেন, “জনস্বার্থে প্রচার করছি, বাধ্য হয়ে। পিয়া চক্রবর্তীর, মানে আমার, কোনও সন্তান নেই। কস্মিনকালেও ছিল না। দুটিও নয়, একটিও নয়। দয়া করে ফেক নিউজ় ফ্যাক্টরির দ্বারা মুর্গি হবেন না। আচ্ছা নমস্কার। জনতার মঙ্গল হোক।”

'পরম-পিয়ার সন্তান?', প্রশ্নের মুখে পড়তেই সত্যি জানালেন পিয়া
পরমব্রত এবং পিয়া
| Updated on: Apr 02, 2024 | 1:15 PM
Share

বিতর্ককে ব্যতিরেকে সামাজিক মাধ্যমে নিয়মিত নিজেদের আপডেট শেয়ার করেন মানসিক স্বাস্থ্যকর্মী পিয়া চক্রবর্তী, যার আরও এক পরিচয়, তিনি অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী। সমালোচনা যে হয় না তা নয়, সে সবের উত্তর দেন পিয়া, এড়িয়ে যেতে খুব একটা দেখা যায় না তাঁকে। এবার সন্তান প্রসঙ্গে ফের একবার তাঁকে প্রশ্ন করতেই উত্তর দিলেন পিয়া। কী বললেন? সম্প্রতি পরমের সঙ্গে এক গানের ভিডিয়ো পোস্ট করেন তিনি। সেই গান উচ্ছ্বসিত প্রশংসা পায়। সেখানেই জনৈক নেটিজেন পিয়াকে জিজ্ঞাসা করেন, “আপনার সন্তানেরা কোথায়?” খানিক অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন পিয়া। পাল্টা জিজ্ঞাসা করেন, “কার সন্তানের কথা বলছেন?” এর ঠিক পরেই পিয়া লেখেন, “ফ্যাক্ট চেক– আমাদের কোনও সন্তান নেই।” যদিও ওই মহিলার দাবি, সামাজিক মাধ্যমে এরকম ‘মিথ্যে’ শুনেছিলেন বলেই বিভ্রান্তিতে পড়েন তিনি।

সন্তান নিয়ে মিথ্যে রটনায় এর আগেও জর্জরিত হতে হয়েছে পিয়াকে। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছিলেন, “জনস্বার্থে প্রচার করছি, বাধ্য হয়ে। পিয়া চক্রবর্তীর, মানে আমার, কোনও সন্তান নেই। কস্মিনকালেও ছিল না। দুটিও নয়, একটিও নয়। দয়া করে ফেক নিউজ় ফ্যাক্টরির দ্বারা মুর্গি হবেন না। আচ্ছা নমস্কার। জনতার মঙ্গল হোক।”

এ ব্যাপারে নিজের বিরক্তি পিয়া প্রকাশ করেন TV9 বাংলার কাছেও । তিনি স্পষ্টই বলেন, “আমি চাই এই বিষয়টা নিয়ে আপনারা লিখুন। আমি খুবই বিরক্ত হয়েছি। অনেক দিন থেকে এই মিথ্যা রটনা চলছে। যবে থেকে আমি পরমকে বিয়ে করেছি, তবে থেকেই। বিভিন্ন পোস্ট, ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিয়োতে দেখতে পারছি তাঁরা বলছেন আমার নাকি আগে থেকেই দুটি সন্তান আছে। এতদিন কোনও কথা বলিনি, কারণ মনে করিনি উত্তর দেওয়ার কোনও দরকার আছে বলে। কিন্তু ইদানিং, বিরক্তিকর হয়ে ওঠছে পুরো বিষয়টা। লোকজন আমাকে মেসেজ করছেন। আমার বন্ধুদেরকেও কথাগুলো শোনানো হচ্ছে। প্রথমত, তথ্য হিসেবে বিষয়টা ভুল। দ্বিতীয়ত, সন্তান খুব স্পর্শকাতর বিষয়। সেটা নিয়েও ভুল তথ্য… সহ্য করতে পারছি না। একটা কথাই বলতে চাই, অনলাইনে যা কিছু দেখছেন আপনারা, সব সত্যি না। তাই বলছি, সত্যি যাচাই না করে প্লিজ় সব কথা বিশ্বাস করবেন না।”