রাধে: রেটিং নেমে তলানিতে, ‘প্রেম রতন…’, ‘টিউবলাইট’এর থেকেও খারাপ নম্বর ভাইজানের!

May 15, 2021 | 5:53 PM

আইএমডিবি'র রেটিংয়ে দর্শকেরা সলমন খানকে দশের মধ্যে দিলেন মাত্র দুই। এর আগে রেস থ্রি'র ছবির জন্য সলমন পেয়েছিলেন ১.৯। ২০১০-এর পর থেকেই সলমনের হিট মেশিন জারি ছিল অনর্গল। ২০১০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দাবাং ছবির জন্য সলমন নম্বর পেয়েছিলেন ৬.২।

Follow Us

ছিল অ্যাকশন, ছিল থ্রিলারও। কিন্তু নম্বর দেওয়ার সময়েই ভাইজানকে রীতিমতো ‘কাবু’ করল আমজনতা। এযাবৎকাল মাত্র একবারই বক্সঅফিসের পরীক্ষায় এত খারাপ ফল করেছিলেন সলমন। তাঁর সদ্যমুক্তি প্রাপ্ত ছবি ‘রাধে’ যেন উস্কে দিন সেই স্মৃতিই।

আইএমডিবি’র রেটিংয়ে দর্শকেরা সলমন খানকে দশের মধ্যে দিলেন মাত্র দুই। এর আগে রেস থ্রি’র ছবির জন্য সলমন পেয়েছিলেন ১.৯। ২০১০-এর পর থেকেই সলমনের হিট মেশিন জারি ছিল অনর্গল। ২০১০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দাবাং ছবির জন্য সলমন নম্বর পেয়েছিলেন ৬.২। এ যাবৎকালে তাঁকে সবচেয়ে বেশি মার্কস এনে দিয়েছে বজরঙ্গী ভাইজান। ওই ছবির জন্য সলমন পেয়েছিলেন ৮। দ্বিতীয় স্থানে ছিল ‘সুলতান’। সেখানে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৭।

আরও পড়ুন- কাল থেকে বন্ধ ধারাবাহিকের শুটিং? কী জানাচ্ছেন পরিচালক-প্রযোজকরা 

কিন্তু কেন এত কম মার্কস? সমালোচকদের একাংশের মতে দিন যত এগচ্ছে, সিনেপ্রেমীদের রুচির বদলও হচ্ছে পাল্লা দিয়ে। সলমন মানেই অ্যাকশন, কিন্তু কাচ ভেঙে প্রবেশের সময় অতিমানবোচিত ভঙ্গিমায় গায়ে একটাও ক্ষত না নিয়ে এগিয়ে যাওয়া সলমনকে দেখে অনেকেরই গল্পের গরু গাছে ওঠার মতো মনে হয়েছে। রয়েছে অন্য আর একটি কারণও। ওটিটিতে অভ্যস্ত মানুষ এত বেশি বাস্তবধর্মী কন্টেন্ট দেখেছে গত এক বছরে সেখানে কোথাও গিয়ে ফিকে হয়ে আসছে তথাকথিত হিরোইজমের জেল্লাও।

এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক গত কয়েক বছরে ভাইজানের কাজের মার্কস
দাবাং – ৬.২
বীর – ৪.৫
রেডি- ৪.৭
বডিগার্ড- ৪.৬
দাবাং ২- ৪.৮
জয় হো- ৫.১
কিক- ৫.৩
বজরঙ্গী ভাইজান- ৮.০
প্রেম রতন ধন পায়ো- ৪.৪
সুলতান- ৭.০
টাইগার জিন্দা হ্যায়- ৫.৯
রেস ৩- ১.৯
ভারত- ৪.৯
দাবাং ৩- ৩.১
রাধে- ২.০

ছিল অ্যাকশন, ছিল থ্রিলারও। কিন্তু নম্বর দেওয়ার সময়েই ভাইজানকে রীতিমতো ‘কাবু’ করল আমজনতা। এযাবৎকাল মাত্র একবারই বক্সঅফিসের পরীক্ষায় এত খারাপ ফল করেছিলেন সলমন। তাঁর সদ্যমুক্তি প্রাপ্ত ছবি ‘রাধে’ যেন উস্কে দিন সেই স্মৃতিই।

আইএমডিবি’র রেটিংয়ে দর্শকেরা সলমন খানকে দশের মধ্যে দিলেন মাত্র দুই। এর আগে রেস থ্রি’র ছবির জন্য সলমন পেয়েছিলেন ১.৯। ২০১০-এর পর থেকেই সলমনের হিট মেশিন জারি ছিল অনর্গল। ২০১০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দাবাং ছবির জন্য সলমন নম্বর পেয়েছিলেন ৬.২। এ যাবৎকালে তাঁকে সবচেয়ে বেশি মার্কস এনে দিয়েছে বজরঙ্গী ভাইজান। ওই ছবির জন্য সলমন পেয়েছিলেন ৮। দ্বিতীয় স্থানে ছিল ‘সুলতান’। সেখানে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৭।

আরও পড়ুন- কাল থেকে বন্ধ ধারাবাহিকের শুটিং? কী জানাচ্ছেন পরিচালক-প্রযোজকরা 

কিন্তু কেন এত কম মার্কস? সমালোচকদের একাংশের মতে দিন যত এগচ্ছে, সিনেপ্রেমীদের রুচির বদলও হচ্ছে পাল্লা দিয়ে। সলমন মানেই অ্যাকশন, কিন্তু কাচ ভেঙে প্রবেশের সময় অতিমানবোচিত ভঙ্গিমায় গায়ে একটাও ক্ষত না নিয়ে এগিয়ে যাওয়া সলমনকে দেখে অনেকেরই গল্পের গরু গাছে ওঠার মতো মনে হয়েছে। রয়েছে অন্য আর একটি কারণও। ওটিটিতে অভ্যস্ত মানুষ এত বেশি বাস্তবধর্মী কন্টেন্ট দেখেছে গত এক বছরে সেখানে কোথাও গিয়ে ফিকে হয়ে আসছে তথাকথিত হিরোইজমের জেল্লাও।

এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক গত কয়েক বছরে ভাইজানের কাজের মার্কস
দাবাং – ৬.২
বীর – ৪.৫
রেডি- ৪.৭
বডিগার্ড- ৪.৬
দাবাং ২- ৪.৮
জয় হো- ৫.১
কিক- ৫.৩
বজরঙ্গী ভাইজান- ৮.০
প্রেম রতন ধন পায়ো- ৪.৪
সুলতান- ৭.০
টাইগার জিন্দা হ্যায়- ৫.৯
রেস ৩- ১.৯
ভারত- ৪.৯
দাবাং ৩- ৩.১
রাধে- ২.০

Next Article