AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

নয়া পদক্ষেপ ঋদ্ধি বন্দ্যোপাধ্যায়ের, আয়োজনে সামিল হৈমন্তী শুক্লা সহ আরও অনেকে

Riddhi Bandyopadhyay: সারা বাংলা সঙ্গীত প্রতিযোগিতা “স্মরণ”- এর আয়োজন করলেন ঋদ্ধি। প্রতিযোগিতায় বিচারকের আসনে ছিলেন হৈমন্তী শুক্লা, কল্যাণ সেন বরাট, প্রমিতা মল্লিক, ডক্টর দেবজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, কুমার মুখোপাধ্যায়, এবং অভিজিৎ গুহ।

নয়া পদক্ষেপ ঋদ্ধি বন্দ্যোপাধ্যায়ের, আয়োজনে সামিল হৈমন্তী শুক্লা সহ আরও অনেকে
| Edited By: | Updated on: Oct 02, 2024 | 2:37 PM
Share

পঞ্চ কবির গানে নিজের গুরুকুলকে শ্রদ্ধা জানিয়ে এবার সারা বাংলা ব্যাপী সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন করলেন সংগীতশিল্পী ঋদ্ধি বন্দ্যোপাধ্যায়। বিগত ২৮ সেপ্টেম্বর অশ্বিনী দত্ত রোডে শরৎ চন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের বাসভবনে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে পঞ্চকবির গানে সুরসাধনায় ব্রতী ঋদ্ধি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, অতুলপ্রসাদ সেন, রজনীকান্ত সেন ও দিজেন্দ্রলাল রায় সঙ্গে বাংলা পূরাতনীগান ও নাটকের গান দিয়ে সাজানো তাঁর বিস্তৃত সঙ্গীত জীবন, আর এবার এই সমস্ত পর্যায়ের গান নিয়েই সারা বাংলা সঙ্গীত প্রতিযোগিতা “স্মরণ”- এর আয়োজন করলেন ঋদ্ধি। প্রতিযোগিতায় বিচারকের আসনে ছিলেন হৈমন্তী শুক্লা, কল্যাণ সেন বরাট, প্রমিতা মল্লিক, ডক্টর দেবজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, কুমার মুখোপাধ্যায়, এবং অভিজিৎ গুহ।

ঋদ্ধির নিজের সঙ্গীত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ঋদ্ধি বন্দ্যোপাধ্যায় মিউজিক অ্যাকাডেমির উদ্যোগে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল।। এ বিষয়ে ঋদ্ধি জানালেন, “ ‘স্মরণ ‘ সঙ্গীত প্রতিযোগিতার , অতীতের স্বর্গীয় এক অধ্যায়ের সূচনা। আমার এবং আমার মিউজিক একাডেমি দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে বিশুদ্ধ সঙ্গীতের সাধনায় ব্রতী। আন্তর্জাতিকভাবে পঞ্চকবির গান, পুরাতনী গান এবং বাংলা থিয়েটারের গান প্রচার করেছি সারা বিশ্বে অনুষ্ঠান এবং ছাত্রছাত্রী তৈরির মাধ্যমে। আমার অন্যতম তিন গুরু শ্রীমতি মঞ্জু গুপ্ত, কৃষ্ণা চট্টোপাধ্যায় এবং শ্রী সুশীল চট্টোপাধ্যায়ের নামাঙ্কিত পুরস্কার আমরা প্রদান করেছি এই প্রতিযোগিতায়। বিশেষ পুরস্কার দেওয়া হলো আমার মা শ্রীমতী রমা চট্টোপাধ্যায়ের নামে।

কলকাতা শহরের মতো গ্রাম, গঞ্জ, মফস্বল শহর থেকে প্রতিভা উঠে আসুক সঙ্গীত জগতে, যেখানে যোগ্যতাই হবে একমাত্র বিচার্য। সেই পথ ধরেই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছি। প্রত্যেক বিভাগ থেকে শিব মিলয়ে ৭০ জন প্রতিযোগীকে নিয়ে অন্তিম পর্বের আয়োজন করেছিলাম আমরা। কলকাতা ছাড়াও উত্তরবঙ্গ, আসানসোল, আসাম সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতিযোগীরা এলেন। প্রত্যম বছর এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করলাম আমরা এবং এক অভূতপূর্ব সারা মিলেছে। যারা বিচারে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করলেন তাদের ক্যাশ প্রাইজ তো দেওয়া হলোই, সিংগে আগামী ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাঁদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠান আমরা করছি, সেখানে তাদের কোনো রকম আর্থিক অনুদান দিতে হবে না, তারা একটা মঞ্চ পাবেন, এই রিয়েলিটি শো এর ইঁদুর দৌড়ে শুধুমাত্র প্রতিভার পরাকাষ্ঠায় কিছু গুণী শিল্পীকে তাদের যোগ্য সম্মান দেওয়ার প্রচেষ্টা করছি, আশা করি শুভকাঙ্খীদের আশীর্বাদ পাবো।”