‘আজ যদি আমি টাইট জামা পরে…’, পোশাক নিয়ে চাঁচাছোলা সায়নী!
Saayoni Ghosh: এ বছর যাদবপুরে সায়নীর বিপরীতে বিজেপি থেকে দাঁড়িয়েছিল ডক্টর অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়। অন্যদিকে সিপিআইএম থেকে ওই কেন্দ্রে প্রার্থী ছিলেন সৃজন ভট্টাচার্য। এর আগে ওই কেন্দ্রে তৃণমূলের টিকিটে দাঁড়িয়ে জয়ী হয়েছিলেন মিমি চক্রবর্তী।

সায়নী ঘোষ– যাদবপুরের মতো অন্যতম উল্লেখযোগ্য কেন্দ্রে ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে নব নির্বাচিত সাংসদ তিনি। ভোট বাজারে সায়নীর স্টাইল স্টেটমেন্ট নিয়ে এ যাবৎ কম আলোচনা হয়নি। সুতির শাড়ি, পায়ে হাওয়াই চটি, চুলটাও অগোছালো করে বাঁধা–এভাবেই প্রচার সেজেছেন তিনি। অনেকেই মনে করেছেন, তিনি নাকি অনুকরণ করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রীর স্টাইল স্টেটমেন্ট! ২০২১-এ বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই তাঁর সাজগোজে আমূল পরিবর্তন দেখা গিয়েছে।
খুব সচেতন ভাবেই কি এই পরিবর্তন? মুখ খুলেছিলেন তিনি। টিভিনাইন বাংলাকে তিনি বলেন, ““আমাকে যদি আপনি দেখেন চুল কার্ল করে বা সোনালী চুল লাগিয়ে মোটামুটি টাইট জামা অথবা গাউন পরে হাজির হই, তবে মানুষেরই আমাকে গ্রহণ করতে অসুবিধে হবে। আর কোনওদিনই আমি খুব একটা গ্ল্যামার স্টাক্ট ছিলাম না।” যোগ করেছিলেন, “আমার এখন রাজনৈতিক পরিচয় হয়েছে তাই একটা অন্য মাত্রার শালীনতা বজায় রাখা উচিৎ বলে আমার মনে হয়।”
এ বছর যাদবপুরে সায়নীর বিপরীতে বিজেপি থেকে দাঁড়িয়েছিল ডক্টর অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়। অন্যদিকে সিপিআইএম থেকে ওই কেন্দ্রে প্রার্থী ছিলেন সৃজন ভট্টাচার্য। এর আগে ওই কেন্দ্রে তৃণমূলের টিকিটে দাঁড়িয়ে জয়ী হয়েছিলেন মিমি চক্রবর্তী। তবে এবার মিমির অবস্থান রাজনীতি থেকে দূরেই ছিল। সেই জায়গায় আগমন ঘটে সায়নীর। বড় ব্যবধানেই জয় ছিনিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। সাংসদে পদে শপথ নেওয়া আর কিছু মুহূর্তের অপেক্ষামাত্র।





