শ্বেতা শেট্টি। বলিউডে পপ মিউজিক (singer) নিয়ে যাঁরা সিরিয়াসলি চর্চা করেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম শ্বেতা। বিশেষ করে ৯০-এর দশকে তাঁর অন্য ধারার মিউজিকে মুগ্ধ হয়েছিলেন শ্রোতারা। এ হেন শ্বেতা সদ্য রিলিজ করেছেন তাঁর নতুন গান ‘জ্বলনে হ্যায় মজা’।
এই গানের প্রসঙ্গে শ্বেতা বললেন, “খুব একটা প্ল্যান করে গানটা করিনি। প্যানডেমিকের সময়টা খুব কঠিন কেটেছে। আমার সমস্ত ব্যথা ভুলতে সাহায্য করে মিউজিক। সেভাবেই এই গান। ‘জ্বলনে মে হ্যায় মজা’-তে সব ইমোশন দিয়ে গেয়েছি। শ্রোতা যে ভাবে ভালবাসছেন, বুঝতে পারছি ভাল কাজের কদর সব সময় রয়েছে।”
শ্বেতার ‘জনি জোকার’ বা ‘দিওয়ানে’ অ্যালবাম নিয়ে আজও চর্চা হয় মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে। সে সময় গানের জন্য বেশ কিছু পুরস্কারও পেয়েছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন অন্তরালে থাকার পর প্রকাশ্যে এসে শ্বেতার অনুভূতি, “আমার একটা সিগনেচার রয়েছে। সে কারণেই এই গান দিয়ে একদিকে যেমন ৯০-এর শ্রোতাদের ভাল লাগাতে পেরেছি, তেমনই নতুন প্রজন্মেরও ভাল লাগছে। গানের ট্রিটমেন্ট, লুক কেমন হবে সবটা আমার মাথায় ছিল। দারুণ টিম এফর্ট। সিম্পল কিন্তু এফেক্টটিভ ভিডিয়ো তৈরি করতে পেরেছি আমরা।”
মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু যে কোনও বদলকেই পজিটিভ অর্থে দেখতে পছন্দ করেন শ্বেকা। তাঁর কথায়, “৯০-এর দশক প্রচুর ইন্ডিপেনডেন্ট আর্টিস্টের জন্ম দিয়েছে। সেই সব স্মৃতি রয়েছে। এই গানটার ব্যাকগ্রাউন্ডে সেই ফ্লেভারটা রাখতে চেয়েছি।”
আরও পড়ুন, কাঞ্চনের প্রচারে ‘কৃষ্ণকলি’র শ্যামা, রাধারানি সহ টেলি তারকারা
শ্বেতা শেট্টি। বলিউডে পপ মিউজিক (singer) নিয়ে যাঁরা সিরিয়াসলি চর্চা করেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম শ্বেতা। বিশেষ করে ৯০-এর দশকে তাঁর অন্য ধারার মিউজিকে মুগ্ধ হয়েছিলেন শ্রোতারা। এ হেন শ্বেতা সদ্য রিলিজ করেছেন তাঁর নতুন গান ‘জ্বলনে হ্যায় মজা’।
এই গানের প্রসঙ্গে শ্বেতা বললেন, “খুব একটা প্ল্যান করে গানটা করিনি। প্যানডেমিকের সময়টা খুব কঠিন কেটেছে। আমার সমস্ত ব্যথা ভুলতে সাহায্য করে মিউজিক। সেভাবেই এই গান। ‘জ্বলনে মে হ্যায় মজা’-তে সব ইমোশন দিয়ে গেয়েছি। শ্রোতা যে ভাবে ভালবাসছেন, বুঝতে পারছি ভাল কাজের কদর সব সময় রয়েছে।”
শ্বেতার ‘জনি জোকার’ বা ‘দিওয়ানে’ অ্যালবাম নিয়ে আজও চর্চা হয় মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে। সে সময় গানের জন্য বেশ কিছু পুরস্কারও পেয়েছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন অন্তরালে থাকার পর প্রকাশ্যে এসে শ্বেতার অনুভূতি, “আমার একটা সিগনেচার রয়েছে। সে কারণেই এই গান দিয়ে একদিকে যেমন ৯০-এর শ্রোতাদের ভাল লাগাতে পেরেছি, তেমনই নতুন প্রজন্মেরও ভাল লাগছে। গানের ট্রিটমেন্ট, লুক কেমন হবে সবটা আমার মাথায় ছিল। দারুণ টিম এফর্ট। সিম্পল কিন্তু এফেক্টটিভ ভিডিয়ো তৈরি করতে পেরেছি আমরা।”
মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু যে কোনও বদলকেই পজিটিভ অর্থে দেখতে পছন্দ করেন শ্বেকা। তাঁর কথায়, “৯০-এর দশক প্রচুর ইন্ডিপেনডেন্ট আর্টিস্টের জন্ম দিয়েছে। সেই সব স্মৃতি রয়েছে। এই গানটার ব্যাকগ্রাউন্ডে সেই ফ্লেভারটা রাখতে চেয়েছি।”
আরও পড়ুন, কাঞ্চনের প্রচারে ‘কৃষ্ণকলি’র শ্যামা, রাধারানি সহ টেলি তারকারা