গেম খেলে পয়েন্ট জমিয়ে কী করেন সুভদ্রা, শুনে চমকে যান রচনা
Subhadra Mukherjee: তবে সুভদ্রা নন, তাঁর মেয়ে এসে মায়ের নামে একাধিক অভিযোগ করে। সুভদ্রার মেয়ের কথায়, মা বাড়িতে থাকলে বেলা ১২টায় ঘুম থেকে ওঠে। শুনে অবাক রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে সুভদ্রার সিক্রেট এখানেই শেষ নয়। সুভদ্রার নেশা হচ্ছে ফোনে গেম খেলা।
বাংলা সিরিয়ালের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সুভদ্রা মুখোপাধ্যায়, বিভিন্ন ধারাবাহিকে তাঁর উপস্থিতি বর্তমান। দীর্ঘদিনের ছোটপর্দার এই সফরে অভিনেত্রী দাপুটে উপস্থিতি বর্তমান। পর্দার সামনে থাকা এই অভিনেত্রী ব্যক্তি জীবনে ঠিক কেমন? অনেকেই হয়তো বিশ্বাস করতে পারবেন না, যে তিনি কিনে ফেলেছেন আস্ত বুর্জ খালিফা। যা শোনা মাত্রই চোখ কপালে উঠেছিল অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। একবার দিদি নম্বর ১-এর সেটে একাধিক রহস্য খোলসা করতে দেখা যায় তাঁকে। তবে সুভদ্রা নন, তাঁর মেয়ে এসে মায়ের নামে একাধিক অভিযোগ করে। সুভদ্রার মেয়ের কথায়, মা বাড়িতে থাকলে বেলা ১২টায় ঘুম থেকে ওঠে। শুনে অবাক রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে সুভদ্রার সিক্রেট এখানেই শেষ নয়। সুভদ্রার নেশা হচ্ছে ফোনে গেম খেলা।
রচনার কথায়, তিনি নিজে তাঁর সন্তানকে গেম খেলা বন্ধ করতে অনুরোধ করে চলেছেন, আর এখানে তিনি গেম খেলতে ব্যস্ত! উত্তরে খুব আনন্দের সঙ্গে জানান সুভদ্রা, মোবাইল গেম বেশ ভাল, বাড়ি সাজাতে গেলে, রোজগার করতে হয়, গেম খেলে খেলে পয়েন্ট জরো করে তারপর বাড়ি সাজানো যায়। তখনও বিষয়টা বুঝতে পারেননি রচনা। পরে এক প্রতিযোগী ভেঙে বুঝিয়ে দেয়, এটা ভার্চ্যুয়াল বাড়ি, আর তা সাজাতেই দিনভর মোবাইল গেমে মত্ত অভিনেত্রী।
না, কেবল বাড়ি সাজানো নয়, এমনকি ভার্চ্যুয়াল বুর্জ খালিফাও কিনে ফেলেছেন তিনি। রয়েছে তাঁর একটা নিজের বুর্জ খালিফা। হাসতে হাসতে রচনাকে বলেন সুভদ্রা। তাঁর কথায়, তিনি এমনই চমমনে থাকতে পছন্দ করেন। খুব একটা নিয়মমাফিক জীবন তাঁর পছন্দের নয়। আনন্দ করেই প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করে থাকেন সুভদ্রা। ব্যক্তি জীবনে তিনি খুব একটা সিরিয়াস নয়। নিজের মতো খশি থাকতেই পছন্দ করেন তিনি। ছেলে বউ, মেয়েকে নিয়ে দিব্যি সংসার করছেন সুভদ্রা।