AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Raja-Madhubani: কেশবের প্রথম জন্মদিন, সেলিব্রেশনে কোনও ঘাটতি রাখলেন না রাজা-মধুবনী

Raja-Madhubani: মধ্যরাতেই কাটা হয়েছে কেক, বাড়ি সেজেছে রকমারি বেলুনে। ব্যাকগ্রাউন্ডে আবার বড় বড় করে লেখা, 'হ্যাপি বার্থ ডে'। এখানেই শেষ নয়, কেশবও যেন ছোট্ট হিরো।

Raja-Madhubani: কেশবের প্রথম জন্মদিন, সেলিব্রেশনে কোনও ঘাটতি রাখলেন না রাজা-মধুবনী
ছেলের সঙ্গে মধুবনী।
| Edited By: | Updated on: Apr 10, 2022 | 4:56 PM
Share

দেখতে দেখতে এক বছর পার করে ফেলল ছোট্ট কেশব। পরিচয়ে সে রাজা ও মধুবনী গোস্বামীর ছেলে। তবে সোশ্যাল মিডিয়াতেও রীতিমতো সেনসেশন সে। মধ্যরাতে কেক থেকে ঠাকুরের কাছে আশীর্বাদ– ছেলের প্রথম জন্মদিনে কোনওরকম ঘাটতি রাখলেন না তার সেলিব্রিটি বাবা-মা। সোশ্যাল মিডিয়ায় একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করেছেন মধুবনী। আর তাতেই দেখা গিয়েছে ঠিক কীভাবে হয়েছে কেশবের জন্মদিনের গ্র্যান্ড সেলিব্রেশন।

মধ্যরাতেই কাটা হয়েছে কেক, বাড়ি সেজেছে রকমারি বেলুনে। ব্যাকগ্রাউন্ডে আবার বড় বড় করে লেখা, ‘হ্যাপি বার্থ ডে’। এখানেই শেষ নয়, কেশবও যেন ছোট্ট হিরো। মাথায় ঝুঁটি সঙ্গে বাহারি পোশাক… এখানেই যে শেষ নয়। উপহারও অনেক। বাবা-মা, দাদু দিদা হাজির সক্কলে। এ তো গেল মাঝরাতের কেক কাটা। এ দিন সারাদিন ধরেও চলছে সেলিব্রেশন। বাহারি পাঞ্জাবি পরে স্নান করে ঠাকুরের আশীর্বাদ নিতেও কিন্তু ভোলেনি সে। সেলিব্রেশনের বাকি আরও। এ তো সবে ট্রেলার!

গত বছর এই দিনেই হাসপাতালের বেড থেকে স্ত্রীর ছবি শেয়ার করে খুশির খবর জানিয়েছিলেন রাজা। সাধ করে ছেলের নাম রেখেছিলেন কেশব। লকডাউনের সময় মা হওয়া প্রসঙ্গে মধুবনী বলেছিলেন, “২০২০ বছরটা আমাদের সকলের কাছে নেগেটিভ বছর। আমি আর রাজা ভেবেছিলাম, এই নেগেটিভিটিটাকে পজিটিভিটিটে নিয়ে যাব কী করে। আমদের মনে হয়েছিল, নেগেটিভিটিটাকে পজিটিভিতে টার্ন ওভার করার এটাই সেরা সময়। কাজেরও তেমন প্রেশার নেই। লকডাউনে কারও কাজ ছিল না। দু’জনেই সুন্দর করে সময় দিতে পারব। যে যার মতো সিরিয়ালে কাজ করলেও আমরা একসঙ্গে যাত্রা করি। সেটা খুব সময়সাপেক্ষ। এই সময়টা কাজ না থাকায় নিজেকে অনেক বেশি সময় দিতে পারব। আমি ২৪ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলাম। ৪-৫ বছরের মধ্যে প্ল্যান করব ভেবেছিলাম। ভগবানের আশীর্বাদে আমার জন্মমাস অগস্টেই খবরটা পেয়েছি।” এখন তাঁদের জীবন জুড়ে কেশব, কাজ রয়েছে তবে কেশবের চেয়ে বড় যেন কিছুই নয়।