Anirban Bhattacharya: মধ্যরাতে রাজবাড়ির অন্দরে গা ছমছমে সব কাণ্ড! সাক্ষী অনির্বাণ, রহস্য ফাঁস হবে কালীপুজোয়

TV9 Bangla Digital | Edited By: বিহঙ্গী বিশ্বাস

Sep 17, 2022 | 10:16 PM

Anirban Bhattacharya: প্রসঙ্গত, একদিকে যেমন কেরিয়ার সপ্তম স্বর্গে, অন্যদিকে কিছুদিন আগেই বিতর্কে জড়িয়েছিল অভিনেতা-পরিচালক। অনির্বাণ ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ আনেন তাঁর ফেসবুক পেজের অ্যাডমিন টিম

Follow Us

মধ্যরাত, চারিদিক শুনশান, এমন সময়েই বল্লবপুরের রাজবাড়িতে আজব সব কাণ্ড। লাল গাড়ি শূন্যে ভাসমান, বড় বড় থামওয়ালা দালান যেন সাক্ষাৎ কোন অশরীরী। এখানেই কি শেষ? বাথরুমের আলো একা একাই জ্বলছে নিভছে, হাওয়া নেই অথচ প্রদীপের আলো নিভে গেল দপ করে। নেপথ্যে কে? প্রকাশ্যে এল অনির্বাণ ভট্টাচার্যের ছবি ‘বল্লবপুরের রূপকথা’র টিজার। আর এই গোটা টিজার জুড়েই যেন হাড়হিম করা সব কর্মকাণ্ড। এখানেই কি শেষ? প্রযোজকেরা যে দিনটিকে ছবির মুক্তির দিন হিসেবে ভেবেছেন তাও একেবারে খাপে খাপ। কালীপুজোর দিনেই সিনেমা হলে আসবে সেই ছবি।

টিজার শুরুতেই অনির্বাণের কণ্ঠস্বর। সেই কণ্ঠস্বর আবার বিক্ষিপ্ত। রাজবাড়ির অন্দরে রহস্যে তা পৌঁছয়ই না দর্শকের কান অবধি। কিন্তু কেন? কোন রহস্য লুকিয়ে সেখানে? বাদল সরকারের নাটক অবলম্বনে এই ছবি দিয়েই বড় পর্দায় হাতেখড়ি অভিনেতা অনির্বাণের। প্রযোজক এসভিএফ, যাঁদের বিরুদ্ধে কিছু দিন আগেই কলকাতার ঐতিহ্যবাহী সিনেমা হল প্রিয়ার মালিক অরিজিৎ দত্ত বাংলা ছবি না চালাতে দেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন। সে যাই হোক প্রথম ছবির টিজারেই অনির্বাণ যে করতে চলেছেন খানিক অন্যরকম কিছু তা বলছে সোশ্যাল মিডিয়ায় মন্তব্যবক্স। প্রসঙ্গত, এর আগে ‘মন্দার’ ওয়েব সিরিজের মধ্যে দিয়ে পরিচালনা জগতে হাতেখড়ি হয়েছিল অনির্বাণের। সেই সিরিজ বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। শেক্সপিয়ারের ‘ম্যাকবেথ’ নাটক অবলম্বনে রচিত হয়েছিল সিরিজটি। এবার অনির্বাণ বেছে নিয়েছেন বাদল সরকারের সৃষ্টিকে। তাঁর এই রহস্যভেদ দর্শকের কতটা মনোগ্রাহী হয়, তা জানা যাবে কালীপুজোয়।

 

প্রসঙ্গত, একদিকে যেমন কেরিয়ার সপ্তম স্বর্গে, অন্যদিকে কিছুদিন আগেই বিতর্কে জড়িয়েছিল অভিনেতা-পরিচালক। অনির্বাণ ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ আনেন তাঁর ফেসবুক পেজের অ্যাডমিন টিম। অনির্বাণের ভেরিফায়েড পেজ থেকে একটি পোস্ট করা হয়। নিজেকে অনির্বাণের ওই পেজের অ্যাডমিন পরিচয় দিয়ে পোস্টদাতা লেখেন, “… আমরা ছিলাম ওঁর গুণগ্রাহী। চেয়েছিলাম ওঁর জন্য এমন একটা প্ল্যাটফর্ম যার মাধ্যমে উনি তাঁর ভক্তদের সঙ্গে আলাপচারিতা সারতে পারেন। নিজের উদ্যোগে এই পেজ ভেরিয়ফাই করি। লাফিয়ে বাড়তে থাকে ফলোয়ার সংখ্যা। কিন্তগু দুঃখজনক কথা হল যার জন্য এত কিছু সেই মানুষটি আমাদের আগাছার মতো ট্রিট করে গিয়েছে।” । এ ব্যাপারে টিভিনাইন বাংলার তরফে যোগাযোগ করা হয় অনির্বাণের সঙ্গেও। তিনি যদিও জানান, ‘এ ব্যাপারে আমার কিছু রিপ্লাই দেওয়ার নেই’।

মধ্যরাত, চারিদিক শুনশান, এমন সময়েই বল্লবপুরের রাজবাড়িতে আজব সব কাণ্ড। লাল গাড়ি শূন্যে ভাসমান, বড় বড় থামওয়ালা দালান যেন সাক্ষাৎ কোন অশরীরী। এখানেই কি শেষ? বাথরুমের আলো একা একাই জ্বলছে নিভছে, হাওয়া নেই অথচ প্রদীপের আলো নিভে গেল দপ করে। নেপথ্যে কে? প্রকাশ্যে এল অনির্বাণ ভট্টাচার্যের ছবি ‘বল্লবপুরের রূপকথা’র টিজার। আর এই গোটা টিজার জুড়েই যেন হাড়হিম করা সব কর্মকাণ্ড। এখানেই কি শেষ? প্রযোজকেরা যে দিনটিকে ছবির মুক্তির দিন হিসেবে ভেবেছেন তাও একেবারে খাপে খাপ। কালীপুজোর দিনেই সিনেমা হলে আসবে সেই ছবি।

টিজার শুরুতেই অনির্বাণের কণ্ঠস্বর। সেই কণ্ঠস্বর আবার বিক্ষিপ্ত। রাজবাড়ির অন্দরে রহস্যে তা পৌঁছয়ই না দর্শকের কান অবধি। কিন্তু কেন? কোন রহস্য লুকিয়ে সেখানে? বাদল সরকারের নাটক অবলম্বনে এই ছবি দিয়েই বড় পর্দায় হাতেখড়ি অভিনেতা অনির্বাণের। প্রযোজক এসভিএফ, যাঁদের বিরুদ্ধে কিছু দিন আগেই কলকাতার ঐতিহ্যবাহী সিনেমা হল প্রিয়ার মালিক অরিজিৎ দত্ত বাংলা ছবি না চালাতে দেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন। সে যাই হোক প্রথম ছবির টিজারেই অনির্বাণ যে করতে চলেছেন খানিক অন্যরকম কিছু তা বলছে সোশ্যাল মিডিয়ায় মন্তব্যবক্স। প্রসঙ্গত, এর আগে ‘মন্দার’ ওয়েব সিরিজের মধ্যে দিয়ে পরিচালনা জগতে হাতেখড়ি হয়েছিল অনির্বাণের। সেই সিরিজ বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। শেক্সপিয়ারের ‘ম্যাকবেথ’ নাটক অবলম্বনে রচিত হয়েছিল সিরিজটি। এবার অনির্বাণ বেছে নিয়েছেন বাদল সরকারের সৃষ্টিকে। তাঁর এই রহস্যভেদ দর্শকের কতটা মনোগ্রাহী হয়, তা জানা যাবে কালীপুজোয়।

 

প্রসঙ্গত, একদিকে যেমন কেরিয়ার সপ্তম স্বর্গে, অন্যদিকে কিছুদিন আগেই বিতর্কে জড়িয়েছিল অভিনেতা-পরিচালক। অনির্বাণ ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ আনেন তাঁর ফেসবুক পেজের অ্যাডমিন টিম। অনির্বাণের ভেরিফায়েড পেজ থেকে একটি পোস্ট করা হয়। নিজেকে অনির্বাণের ওই পেজের অ্যাডমিন পরিচয় দিয়ে পোস্টদাতা লেখেন, “… আমরা ছিলাম ওঁর গুণগ্রাহী। চেয়েছিলাম ওঁর জন্য এমন একটা প্ল্যাটফর্ম যার মাধ্যমে উনি তাঁর ভক্তদের সঙ্গে আলাপচারিতা সারতে পারেন। নিজের উদ্যোগে এই পেজ ভেরিয়ফাই করি। লাফিয়ে বাড়তে থাকে ফলোয়ার সংখ্যা। কিন্তগু দুঃখজনক কথা হল যার জন্য এত কিছু সেই মানুষটি আমাদের আগাছার মতো ট্রিট করে গিয়েছে।” । এ ব্যাপারে টিভিনাইন বাংলার তরফে যোগাযোগ করা হয় অনির্বাণের সঙ্গেও। তিনি যদিও জানান, ‘এ ব্যাপারে আমার কিছু রিপ্লাই দেওয়ার নেই’।

Next Article