Aindrila Sharma Death: ঐন্দ্রিলাকে নিয়ে অঙ্কুশের কোন ভবিষ্যদ্বাণী সত্যি হয় অচিরেই?
Aindrila Sharma Death: দুজনের কেউই প্রথম থেকেই কলকাতার বাসিন্দা নন। একজন মুর্শিদাবাদের অন্যজন বর্ধমানের। দুজনেরই নেই কোনও স্টারকিড লিনিয়েজ।
দুজনের কেউই প্রথম থেকেই কলকাতার বাসিন্দা নন। একজন মুর্শিদাবাদের অন্যজন বর্ধমানের। দুজনেরই নেই কোনও স্টারকিড লিনিয়েজ। শূন্য থেকে শুরু করে দুজনেই টলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাঁদের দেখা হয়েছিল আজ থেকে প্রায় দশ বছর আগে। তখন একজন টলিউডে নিজের পরিচিতি বানানোর জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন। অন্যজন স্কুল ছাত্রী। একজন বয়স তখন ২৪ আর অন্যজন সবে পা দিয়েছে টিনএজে। গতকাল অর্থাৎ রবিবার ঐন্দ্রিলা শর্মার মৃত্যুতে যখন গোটা টলিউড কেঁদেছে তখন চোখে জল অঙ্কুশেরও। এমনটা তো হওয়ার কথা ছিল না। পাক্কা দশ বছরের ছোট এক মেয়ে কী করে চলে গেলেন এত তাড়াতাড়ি কিছুতেই যেন বুঝেই উঠতে পারছেন না অন্কুশ।
ছবি শেয়ার করে আবেগে ভাসছেন অভিনেতা। তখন ঐন্দ্রিলা মাত্র ১৪। ছবিটাও যে স্পষ্ট তা নয়। অঙ্কুশ লিখেছেন, “তখন আমার বয়স ছিল ২৪ আর তোর ১৪। তোকে জড়িয়ে ধরে আশীর্বাদ করে বলেছিলাম তুই যেদিন আমার বয়সী হবি তখন অনেক বড় হিরোইন হবি।” তাই-ই হয়েছে। অভিনয়ের মধ্যে দিয়েই মন জয় করে নিয়েছিলেন ২৪ বছরের মেয়েটি। দশ বছর আগেই যার আঁচ করতে পেরেছিলেন অঙ্কুশ। রবিবার বেলা ১২ টা ৫৯ মিনিটে প্রয়াত হন ঐন্দ্রিলা। ২০ দিনের লড়াই শেষ হয় তাঁর। যে লড়াইয়ের সাক্ষী ছিল গোটা রাজ্য, সেই লড়াইয়ে ইতি ঘটেছে কাল।
‘বিংশ শতকে শোকের আয়ু বড় কম’… হলেও এ শোক যেন ভুলতে পারছেন না কেউই। ঐন্দ্রিলাকে নিয়ে কান্না জমাট বেঁধেছে নেটিজেনদের অন্তরে। অন্যদিকে তাঁর প্রেমিক সব্যসাচী চৌধুরীকে নিয়ে ভক্তদের মধ্যে বেড়েছে উৎকণ্ঠা। শোক কাটিয়ে আবারও মূল স্রোতে ফিরে আসুক সব্যসাচী– এই তাঁদের প্রার্থনা।