Swastika Mukherjee: নিজের ইনস্টাগ্রামে কীসের অ্যালার্ট দিলেন স্বস্তিকা? বললেন নিঃস্বার্থ ভালবাসার কথাও

Swastika Mukhopadhyay: ৮ মে, অর্থাৎ মাতৃদিবসে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্বস্তিকার পোস্ট নজর কেড়েছিল সকলের। তিনি সকল মায়েদের সেলাম জানিয়েছিলেন তাঁর পোস্টে।

Swastika Mukherjee: নিজের ইনস্টাগ্রামে কীসের অ্যালার্ট দিলেন স্বস্তিকা? বললেন নিঃস্বার্থ ভালবাসার কথাও
কতটা বিশ্বাস করব, কতটা গ্রহণ করব, কাকে ফলো করব কাকে ফলো করব না, তা বেছে নেওয়ার ক্ষমতা আমাদের আছে। আর ঠিক সেই কারণেই এখন আর কমেন্ট টেক করি না।

| Edited By: Sneha Sengupta

May 10, 2022 | 8:34 AM

নিজের ইনস্টাগ্রামে কীসের অ্যালার্ট দিলেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। একটি ছোট্ট সারমেয় ছানাকে সঙ্গে নিয়ে দিলেন মিষ্টি একটি ছবি। কে তাকে দত্তক নেবেন? অ্যাডপশন (পড়ুন দত্তক) অ্যালার্ট দিলেন অভিনেত্রী। লিখেছেন, “ও পরী। মাত্র ২ মাস বয়স। একটি ভালবাসার বাড়ি খুঁজছে ও। আপনি যদি ওকে সারাজীবন নিঃস্বার্থভাবে ভালবাসতে পারেন, দেখভাল করতে পারেন.. যোগাযোগ করুন ওঁদের।” মাতৃদিবসের পরদিনই এই পোস্ট করে নজর কেড়েছেন স্বস্তিকা। তিনিও সারমেয়দের খুবই ভালবাসেন। সে রকমই একটি মনের মতো চরিত্রে তিনি পেয়েছিলেন ‘পাতাল লোক’ ওয়েব সিরিজ়ে। যেখানে সাবিত্রী বলে এক সারমেয় ছিল তাঁর।

রবিবার (৮ মে) ছিল মাতৃদিবস। সেদিনও সোশ্যাল মিডিয়ায় স্বস্তিকার পোস্ট নজর কেড়েছিল সকলের। তিনি সকল মায়েদের সেলাম জানিয়েছিলেন তাঁর পোস্টে।

দুটি ছবি পোস্ট করেছিলেন স্বস্তিকা। দুটি ছবিই প্রতীকী। কোনও এক মায়ের ছবি, মাতৃত্বের ছবি। যে ছবি জুড়ে লুকিয়ে রয়েছে মা হওয়ার কষ্ট, অথচ অদ্ভুত এক অপার্থিব অনুভূতি। যে ছবির সঙ্গে স্বস্তিকা মিল খুঁজে পান নিজেরও। মিল খুঁজে পান বহু বছর আগের সেই সব দিনের যখন চেয়ারে বসে বিনিদ্র রজনী কাটাতে হয়েছে তাঁকে শুধুমাত্র আগত সন্তানের কথা ভেবে।

স্বস্তিকা লিখছেন, “এক শিশুকে আমি আমার মধ্যে লালন করেছি। সেই শিশু আমার বুকের উপর ঘুমিয়েছে। বমি, পটি সব কিছু সামলে বিনিদ্র রজনী কাটাতে হয়েছে চেয়ারে বসে। আমার শরীর নিখুঁত নয়। তাতে দাগ রয়েছে, রয়েছে ক্ষত। কিন্তু যখনই আমি আয়নার দিকে তাকাই আমি এক মাকে দেখতে পাই। এর চেয়ে বড় আশীর্বাদ কি আর কিছু হতে পারে?” ছোট বয়সেই সন্তানের দায়িত্ব কাঁধে আসে স্বস্তিকার। মেয়ে আজ বড় হয়েছে। তাঁদের আদর-খুনসুটির সাক্ষী থাকে দুইজনেরই সোশ্যাল মিডিয়া। মেয়েকে সামলেও স্বস্তিকা সামলেছেন কেরিয়ার। শরীরে তথাকথিত খুঁত নিয়ে তাঁর ছুঁৎমার্গ নেই। মাতৃত্বতেই খুশি তিনি। আনন্দ খুঁজে পান আত্মজার মধ্যেই।