AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nusrat Jahan: অপারেশন করে নাক বদলাইনি, হরমোনগত পরিবর্তন এসেছিল: নুসরত জাহান

তাঁর সন্তানের বাবা কে তা নিয়ে মাস দুয়েক আগেও ছিল নানা প্রশ্ন। এই শো-য়েও নুসরত জানিয়েছেন, তিনি সিঙ্গল মাদার নন। আর পাঁচটা সাধারণ বাচ্চার মতো তাঁর ঈশানেরও বাবা রয়েছে, রয়েছে মা-ও।

Nusrat Jahan: অপারেশন করে নাক বদলাইনি, হরমোনগত পরিবর্তন এসেছিল: নুসরত জাহান
নুসরত জাহান
| Edited By: | Updated on: Dec 25, 2021 | 10:19 AM
Share

নুসরত জাহান কি প্লাস্টিক সার্জারি করেছেন? তাঁর প্রতিটি সাক্ষাৎকারে এ প্রশ্ন ঘুরেফিরে এসেছে নেটিজেনদের একটা বড় অংশের তরফে। এই প্রথম বার ক্যামেরার সামনে অকপট নুসরত জাহান। বডি শেমিং থেকে শুরু করে সন্তানের জন্ম, প্লাস্টিক সার্জারির গুঞ্জন থেকে শুরু করে মাতৃত্বের সময় মুড সুইং, এ সব নিয়েই কথা বললেন লাগাম না রেখে। নিজের টক শো ‘ইশক উইদ নুসরত’-এ শেয়ার করলেন এমন কিছু কথা যা এতদিন বলতে পারেননি।

নুসরত জানিয়েছেন, তাঁকে নিয়ে এত গুঞ্জন, এত গসিপ। কিন্তু তিনি সৎ, লাভিং, অন্যের প্রতি ভাবেন। এবং মুখের উপর কথা বলতে ভালবাসেন। সে জন্য সমস্যাতেও পরতে হয়েছে বহুবার। তাঁর কথায়, ‘চ্যাংড়ামো পছন্দ করি না। ক্লিয়ার কাট কথা বলি। সে জন্য কেস খাই। কেস খেয়ে আরও ক্লিয়ার কাট কথা বলি।” কথা বলেছেন এ বছরে তাঁর নেওয়া সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়ে, যা হল মাতৃত্ব। মাতৃত্বের সময় শারীরিক-মানসিক নানা পরিবর্তন এসেছিল তাঁর। গাছ মারা গেলেও তিনি কাঁদতেন। রাত তিনটের সময় উঠে কলা খেতে চাইতেন, জানাচ্ছেন নুসরত। তাঁর কথায়, “মাঝেমধ্যেই পাগলের মতো অনুভব করতাম। অনেক হরমোনাল চেঞ্জ হয়। তোমরা যে ভাব আমি নাকের অপারেশন করে নাক চেঞ্জ করেছি একদম তা নয়, ওই সময় হরমোনাল চেঞ্জের জন্য আমার নাকটা বড় হয়ে গিয়েছিল পা-ও বড় হয়ে গিয়েছিল।”

তাঁর সন্তানের বাবা কে তা নিয়ে মাস দুয়েক আগেও ছিল নানা প্রশ্ন। এই শো-য়েও নুসরত জানিয়েছেন, তিনি সিঙ্গল মাদার নন। আর পাঁচটা সাধারণ বাচ্চার মতো তাঁর ঈশানেরও বাবা রয়েছে, রয়েছে মা-ও।

ঈশানকে তিনি এবং যশ দুজনে সামলাচ্ছেন, এ কথা আগেই জানিয়েছেন নুসরত। বাবা হিসেবে যশকে ফুল মার্কসও দিয়েছেন। TV9 বাংলাকে আগেই নুসরত বলেছিলেন, “যশ ইজ অ্যান অ্যামেজিং ফাদার। ও আছে বলেই আমি সবটা সামলে নিতে পারছি। আমি যখন শুটিংয়ে বের হচ্ছি তখন ঈশানকে দেখে রাখছে ও। আবার ও যখন শুটিংয়ে বের হচ্ছে তখন ঈশানকে দেখছি আমি। যদি নম্বর দিতেই হয় তবে বাবা হিসেবে যশকে আমি দশের মধ্যে এগারো দেব আমি।” ছবির শুটিংয়ে ঈশানকে কলকাতায় রেখেই কাশ্মীর পাড়ি দিয়েছিলেন যশ-নুসরত। সে প্রসঙ্গে অভিনেত্রী আগেই বলেছেন, “ঈশানকে ওই ঠাণ্ডার মধ্যে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। সারাক্ষণ মন পড়ে থাকত ওর কাছেই। ভিডিয়ো কলে ওকে দেখতাম। ওর খোঁজ রাখতাম। আগে এত ফোন দেখতাম না এখন যতটা দেখি। একটা অ্যাড অন দায়িত্ব জুড়েছে যে।”